রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
---|---|
উচ্চারণ | রেম-ডেসিভির |
অন্যান্য নাম | GS-5734 |
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম | |
প্রয়োগের স্থান | শিরার মাধ্যমে প্রয়োগ |
আইনি অবস্থা | |
আইনি অবস্থা |
|
শনাক্তকারী | |
| |
সিএএস নম্বর | |
পাবকেম সিআইডি | |
ড্রাগব্যাংক | |
কেমস্পাইডার | |
ইউএনআইআই | |
কেইজিজি | |
সিএইচইবিআই | |
সিএইচইএমবিএল | |
কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.302.974 |
রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
সংকেত | C27H35N6O8P |
মোলার ভর | ৬০২.৫৮ g·mol−১ |
থ্রিডি মডেল (জেএসমোল) | |
| |
|
রেমডিসিভির ব্রড-স্পেকট্রাম বা বিস্তৃত পরিসরের ভাইরাস প্রতিরোধী ঔষধ যা "গিলিড সাইন্সেস" নামক এক বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি উন্নয়ন সাধন করেছে। এটি মূলত শিরার মাধ্যমে দেহে অনুপ্রবেশ করানো হয় যা ভাইরাস সংক্রান্তীয় রোগে ব্যবহার করা হয়। কোভিড-১৯ এর প্রতিকার হিসেবে জাপান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (এফ.ডি.এ.) মে, ২০২০ সালে এর অনুমোদন দেয়। তবে, প্রাথমিক অবস্থায় এর ব্যবহার শুধুমাত্র মুমূর্ষু রোগীদের বেলায়, বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে। করোনা রোগীদের দেহে "ক্লোরোকুইন"-এর থেকে, কার্যকরিতার দিক থেকে, আপাতত অধিক ফলপ্রসূ বলে বিশেষজ্ঞগণ মনে করছেন, যদিও পরবর্তীতে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কতটুকু মারাত্মক বা হানিকর হতে পারে তা আপাতত অজানা। রেমডিসিভির উন্নয়ন পারতপক্ষে "ইবোলা"-তে আক্রান্তকারীদের জন্য উৎপাদন করা হলেও এর কার্যকরীতা অন্যান্য ভাইরাস জনিত রোগে ইতিবাচক ফলাফলের জন্য সীমিত আকারে ব্যবহার করা হচ্ছে।