র্যাম্বো, (ইংরেজি ভাষায়: Rambo) ডেভিড মোরেলের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত একটি আমেরিকান অ্যাকশন চলচ্চিত্র সিরিজ।যাতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মার্কিন অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোন। এখন পর্যন্ত এ সিরিজের চারটি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ছবিগুলো হলো, ফার্স্ট ব্লাড(১৯৮২), র্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২(১৯৮৫), র্যাম্বো ৩(১৯৮৮) এবং র্যাম্বো ৪(২০০৮)।
জন র্যাম্বো নামে একজন সাবেক সৈনিক ভিয়েতনামে একসাথে কাজ করা তার এক সহকর্মী ডেলমারে বেরিকে খুজঁতে তার গ্রামে আসে কিন্তু সে জানতে পারে বেরি গত বসন্তে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। শহরের শেরিফ (শহরের পুলিশ প্রধান) উইল তার গাড়ি নিয়ে সকালের ভ্রমণে বের হয় এবং রাস্তায় তার সাথে র্যাম্বোর দেখা হয়। র্যাম্বো পোর্টল্যান্ড যাবে শুনে শেরিফ তার গাড়ি করে র্যাম্বোকে পোর্টল্যান্ড যাওয়ার রাস্তা পর্যন্ত রেখে যায় কিন্তু র্যাম্বো পোর্টল্যান্ড এর দিকে না গিয়ে আবার শহরের দিকে ফিরে আসে। এজন্য শেরিফ র্যাম্বোকে গ্রেফতার করে। কিন্তু র্যাম্বো পুলিস স্টেশন থেকে পালিয়ে যায়।
র্যাম্বো চ্যাপম্যান ক্রিপ নামক পাহাড়ি বনে পালিয়ে যাওয়ার পর তাকে ধরার জন্য উইল তার সহকারীদের হেলিকাপ্টার ও ডগ স্কোয়াড পাঠাতে বলে। এদিকে হেলিকাপ্টার দিয়েও র্যাম্বোকে ধরার চেষ্টা ব্যার্থো হলে শেরিফ উইল তার রেডিওম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তার র্যা রেডিওম্যান জানায় জন র্যাম্বো একজন ভিয়েতনাম ফেরত কংগ্রেসনাল মেডেল প্রাপ্ত যুদ্ধের সাবেক নায়ক। সকল চেষ্টা ব্যার্থ হলে ও শেরিফ র্যাম্বোর দ্বারা আহত হলে স্টেট পুলিশ ঘটনাস্থলে চলে আসে এবং র্যাম্বোকে ধরার পরিকল্পনা করতে থাকে। এরমধ্যেই ভিয়েতনামে র্যাম্বোর সাবেক কমান্ডিং আফিসার ও প্রশিক্ষক কর্নেল স্যামোয়েল ট্রটম্যান ঘটনাস্থলে পৌঁছে ও শেরিফকে বলে র্যাম্বোকে চলে যেতে দিতে যাতে আর কেউ আহত না হয় কারণ র্যাম্বোর খারাপ আবহাওয়ায় কীভাবে বেচেঁ থেকে শত্রুর মুকাবিলা করতে হয় সে প্রশিক্ষণ আছে। কর্নেল ট্রটম্যান র্যাম্বোকে আত্মসমর্পণ করতে বলে কিন্তু র্যাম্বো আত্মসমর্পণ না করে শহরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ও একটি আর্মি ট্রাক ছিনতাই করে শহরের গ্যাস স্টেশনে হামলা করে। তারপর পুলিস স্টেশনে হামলা করে গুলি করে সব তছনছ করে ও শেরিফ উইলকে হত্যা করতে উদ্ধত হলে ট্রটম্যান তাকে বাধা দেয় ও তাকে নিয়ে চলে যায়।
আমেরিকার কোন এক কারাগারে সশ্রম কারাদন্ড পাওয়া জন র্যাম্বোকে পাথর ভাঙ্গতে দেখা যায়। কর্নেল স্যামুয়েল ট্রটম্যান র্যাম্বোর সাথে দেখা করে তাকে ভিয়েতনামে একটি মিশনে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কারণ ওই এলাকার একটি ক্যাম্পে র্যাম্বোকে ১৯৭১ সালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তাই তার চেয়ে ওই এলাকা সম্পর্কে অন্য কারো ভালো ধারণা নেই। আরো প্রস্তাব দেয় যদি সে মিশন সফল করে আসতে পারে তাহলে তাকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
হেলিকাপ্টারে করে জন র্যাম্বো অপারেশনের কমান্ড সেন্টার থাইল্যান্ড এ পৌছে তার সাথে ট্রটম্যানের দেখা হয় এবং ট্রটম্যান র্যাম্বোর সাথে সেখানকার কমান্ড অফিসার মার্শাল মারডকের পরিচয় করিয়ে দেয়। মারডক তাকে শুধু টার্গেট এরিয়ার ছবি তুলে আনতে বলে এবং মিশনের আরো খুঁটিনাটি তথ্য বুঝিয়ে দেয়। বিমান থেকে লাফ দেওয়ার সময় র্যাম্বোর সাথে থাকা যোগাযোগের যন্ত্রপাতি নিচে পরে যায় ও তার সাথে কমান্ড সেন্টারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর র্যাম্বো ভিয়েতনামে একটি স্থানীয় মেয়ের সাথে দেখা করে ও সেই মেয়েই তাকে টার্গেট ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এক আমেরিকান বন্দিকে ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে সে নিজেই বন্দি হয় যদিও তাকে সাহায্যের জন্য একটি হেলিকাপ্টার আসে কিন্তু মারডকের নির্দেশে হেলিকাপ্টার তাকে না নিয়েই চলে যায়।
বন্দি ক্যাম্পে লেফট্যানান্ট কর্নেল পোদভস্কি র্যাম্বোকে জেড়া শুরু করে। এক পর্যয়ে সেই আদিবাসী মেয়ের সহয়তায় র্যাম্বো ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যায়। ক্যাম্পের সৈন্যরা তাদের পিছু ধাওয়া করে। এক সকালে নদীর ধারে পানি আনতে গেলে সৈন্যদের গুলিতে মেয়েটি মারা যায়। এরপর র্যাম্বোকে ধরতে আর্মি হেলিকাপ্টার নিয়ে ক্যাম্পের সৈন্যরা আসলে র্যাম্বো হেলিকাপ্টারের সৈন্যকে হত্যা করে বাকী বন্দিদের উদ্ধার ও প্রতিশোধ নেয়ার জন্য হেলিকাপ্টারটি নিয়ে ক্যাম্পের দিকে যেতে থাকে। ক্যাম্পের পাহারারত সৈন্যরা হেলিকাপ্টারটিকে প্রথমে তাদের মনে করলেও যখন র্যাম্বো গুলি শুরু করে তখন তাদের ভুল ভাঙ্গে। র্যাম্বো ক্যাম্প প্রায় ধংস্ব করে বন্দিদের উদ্ধার করে আবার আকাশে উড়াল দেয়। কিন্তু শত্রুদের অপর একটি হেলিকাপ্টার তাদেরকে পিছন দিক থেকে ধাওয়া করে কিন্তু র্যাম্বো সেই হেলিকাপ্টারটিও ধংস্ব করে বন্দিদের প্রয়ধংস্ব হওয়া হেলিকাপ্টার নিয়ে কমান্ড সেন্টারে ফিরে আসে।
থাইল্যান্ডের আমেরিকান দূতাবাস থেকে কর্নেল ট্রটম্যান ও রবার্ট গ্রিগস নামে তার একজন সঙ্গী জন র্যাম্বোর (সিলভেস্টার স্ট্যালোন) খোঁজে বের হয়। অনেক খোজাঁখোজির পর তারা র্যাম্বোকে ব্যাংককের একটি ওয়ারহাউসে বাজিতে মল্লযুদ্ধ করতে দেখে। কিন্তু তারা সেখানে র্যাম্বোর সাথে কথা বলতে পারে না। অবশেষে তারা র্যাম্বোকে ব্যাংককের বাইরে একটি নির্মানাধীন মন্দিরে কাজ করা আবস্থায় খুঁজে পায়। সেখানে গ্রিগ র্যাম্বোকে আফগানিস্তানে ট্রটম্যানের সাথে মিশনে যেতে প্রস্তাব করে। কিন্তু র্যাম্বো প্রস্তাবে রাজি না হয়ে সেখানেই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কর্নেল ট্রটম্যানের নেতৃত্তে কিছু সৈন্য রাতে আফগানিস্তানের পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে আর্মি ট্রাক নিয়ে যাচ্ছে এমন সময় সোভিয়েত বিমান তাদের উপর আক্রমণ চালায় ও ট্রটম্যানকে বন্দি করে।
রবার্ট গ্রিগস র্যাম্বোর সাথে দেখা করে ও জানায় তাদের ট্রটম্যানের ব্যাপারে কিছু করার নেই। তখন র্যাম্বো ট্রটম্যনকে উদ্ধারের জন্য যেতে আগ্রহ প্রকাশ করে। গ্রিগসের দেয়া তথ্য মতে র্যাম্বো আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানের পেশোয়ার শহরে উপস্থিত হয় ও মুসা গনি নামে এক অস্ত্র ব্যবসায়ীর সাথে দেখা করে। মুসা গনি তাকে অস্ত্র সরবরাহ করে ও আফগানিস্তানের সশ্রস্ত্র উপজাতি গোষ্ঠীর কাছে নিয়ে যায়। কারণ তারাই জানে কর্নেল ট্রটম্যানকে কোথায় রাখা হয়েছে। পথিমধ্যে তারা একবার মরু ঝড়ের কবলে পরে। এদিকে বন্দি ট্রটম্যানকে আঞ্চলিক কমান্ডার কর্নেল জাইসনের কাছে হাজির করা হয়। কর্নেল জাইসন তাকে জেরা শুরু করে এবং নির্যাতন করে। কর্নেল জাইসন তার গুপ্তচরের কাছ থেকে খবর পায় ট্রটম্যানকে উদ্ধারের জন্য জন র্যাম্বো নামে একজন লোক আফগানিস্তানের উপজাতিয় অঞ্চলে আসছে। র্যাম্বো গনিকে নিয়ে উপজাতিয় নেতাদের সাথে আলোচনায় বসে কীভাবে সোভিয়েত ক্যাম্প আক্রমণ করা যায়। র্যাম্বো সাথে সাথে আক্রমণ করতে চাইলে মাসোউদ নামে একজন নেতা তাকে ব্যাখ্যা করে কেন তারা র্যাম্বোর সাথে আক্রমণে যেতে পারবেনা। এদিকে উপজাতিয়দের সাথে যখন র্যাম্বো আফগানিস্তানের জাতীয় খেলা খেলতে ব্যাস্ত এমন সময় সোভিয়েত বিমান বাহিনী ওই এলাকা আক্রমণ করে। অনেকে নিহত ও আহত হয়। র্যাম্বো একটি সামরিক হেলিকাপ্টার ধংস্ব করে।
সোভিয়েত আক্রমণের পর উপজাতিরা এলাকা ছেড়ে সীমান্তের দিকে চলে যায়। র্যাম্বো ও গনি মিলে সোভিয়েত দুর্গ থেকে ট্রটম্যানকে উদ্ধার করার জন্য যায়। দুর্গের কাটাতারের বেড়া অতিক্রম করার সময় তারা দেখতে পায় ১০ বছরের একটি উপজাতি ছেলেও তাদের পিছু নিয়ে এসেছে যার সাথে তাদের উপজাতি এলাকায় দেখা হয়েছিল। দুর্গে ঢুকে তারা বিভিন্ন জায়গায় গ্রেনেড রেখে দেয় একপর্যায়ে র্যাম্বো ও বাচ্চাটি আহত হয়। তারপর বাচ্চাটিকে গনির সাথে দিয়ে তাদের চলে যেতে বলে। র্যাম্বো পুনরায় দুর্গে প্রবেশ করে ট্রটম্যানসহ অন্য আফগানিস্তানের বন্দিরে উদ্ধার করে। র্যাম্বো ও ট্রটম্যান একটি খোলা মাঠ দিয়ে হাটছিল এমন সময় সোভিয়েত বাহিনী তাদের ঘিরে ফেলে ও তাদের আত্মসর্ম্পন করতে বলে কিন্তু র্যাম্বো ও ট্রটম্যান আত্মসর্ম্পন না করে গুলি ছুড়তে থাকে। গুলাগুলির একপর্যায়ে সেখানে উপজাতিয় যোদ্ধারা উপস্থিত হয় এবং সোভিয়েত কমান্ডার কর্নেল জাইসন মারা যায়। কর্নেল ট্রটম্যান ও জন র্যাম্বো গাড়ি করে চলে যায়।
বার্মিজ সেনাবাহিনীর সৈন্যরা কিছু বন্দিকে ল্যান্ড মাইন যুক্ত একটি মাঠের মধ্য দিয়ে দৌড়াতে বাধ্য করে। টেলিভিশনে দেখানো হয় সবচেয়ে দীর্ঘ সিভিলিয়ান যুদ্ধ চলছে বার্মায়। সেখানে সরকারী সৈন্য দ্বারা যুদ্ধাপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। জন র্যাম্বো বার্মা সীমান্তের একটি গ্রামে অজগর ধরার কাজ করে ও ভাড়ায় নৌকা চালায়। একদিন তার কাছে আমেরিকা থেকে গির্জার কিছু লোক আসে এবং তাদের নদী পার করে বার্মার যুদ্ধপিড়ীত এলাকায় নিয়ে যেতে বলে। তারা জানায় তারা তথ্য সংগ্রহ করতে ও চিকিৎসা সাহায্য নিয়ে এসেছে। প্রথমে র্যাম্বো তাদের নিয়ে যেতে রাজি না হলেও পরে রাজি হয়ে যায় এবং তাদের নদী পার করে বার্মার একটি গ্রামে রেখে আসে। পথিমধ্যে বার্মিজ জলদস্যুরা তাদের নৌকা আক্রমণ করলে র্যাম্বো জলদস্যুদের হত্যা করে ও ফেরার সময় জলদস্যুদের নৌকা পুড়িয়ে ফেলে।
প্রতিনিধি দল গ্রামে নামার পরপরই বার্মিজ সৈন্যরা গ্রামটি আক্রমণ করে ও গ্রামের আধিকাংশ মানুষকে হত্যা করে, গ্রামটি পুড়িয়ে দেয় ও প্রতিনিধি দলকে ধরে নিয়ে যায়। কিছুদিন পর র্যাম্বোর কাছে এক পশ্চিমা লোক এসে এ খবর জানায় ও আরো বলে একটি কমান্ডো দল তাদের উদ্ধার করতে আসছে সেজন্য র্যাম্বোকে তাদের নদী পার করে সেই গ্রামে রেখে আসার জন্য অনুরোধ করে। র্যাম্বো কমান্ডোদের নিয়ে নদী পর করে দেয় এবং স্থানীয় বিদ্রোহী দলের দুজন লোক তাদের পথ দেখিয়ে সে গ্রামে নিয়ে যায়। তারা সেখানে থাকার কিছুক্ষন পর সরকারি সৈন্যরা আগেরমত কিছু লোককে নিয়ে আসে মাইনের উপর দিয়ে দৌড়ানোর জন্য। সৈন্যরা বন্দিদের গুলি করতে উদ্ধত্ব হলে র্যাম্বো তার তীর-ধনুক দিয়ে সেখানকার সকল সৈন্যকে হত্যা করে।
র্যাম্বো ও কমান্ডো বাহিনীর সকলে মিলে সৈন্যদের আস্তানা থেকে প্রতিনিধি দলের লোকদেরকে উদ্ধারের পরিকল্পনা করে। রাতে একটি আর্মি ট্রাক নিয়ে সৈনিকের ছদ্মবেশে তারা ক্যাম্পের ভেতর প্রবেশ করে। সেখানে জেনারেলের পুত্রকে হত্যা করে ও প্রতিনিধি দলের সদস্যদেরকে নিয়ে পালিয়ে যায়। সরকারী সৈন্যরা তাদের পিছু নেয়। একপর্যাকে কমান্ডো ও প্রতিনিধি দলের কিছু সদস্যকে সৈন্যরা পুনরায় ধরে ফেলে। তাদেরকে গুলি করে মারার পূর্ব মূহুর্তে র্যাম্বো মেশিনগান নিয়ে সৈন্যদের উপর গুলিবর্ষন শুরু করে। কিছুক্ষন পর বিদ্রোহীরাও সরকারি সৈন্যদের উপর আক্রমণ করে। যুদ্ধ শেষে র্যাম্বোকে রাস্তা ধরে হেটে যেতে দেখা যায়।
ছবি | মুক্তির তারিখ (আমেরিকা) | বাজেট | আয় | ||
---|---|---|---|---|---|
আমেরিকা | আন্তর্জাতিক | বিশ্বব্যাপী | |||
ফার্স্ট ব্লাড[১] | অক্টোবর ২২, ১৯৮২ | $১৫,000,000 | $৪৭,২১২,৯০৪ | $৭৮,000,000 | $১২৫,২১২,৯০৪ |
র্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২[২] | মে ২২, ১৯৮৫ | $৪৪,000,000 | $১৫0,৪১৫,৪৩২ | $১৪৯,৯৮৫,000 | $৩00,৪00,৪৩২ |
র্যাম্বো ৩[৩] | মে ২৫, ১৯৮৮ | $৬২,000,000 | $৫৩,৭১৫,৬১১ | $১৩৫,৩00,000 | $১৮৯,0১৫,৬১১ |
র্যাম্বো ৪[৪] | জানুয়ারী ২৫, ২০০৮ | $৫0,000,000 | $৪২,৭৫৪,১০৫ | $৭0,৪৯0,১৮৫ | $১১৩,২৪৪,২৯0 |
র্যাম্বো: দা ফোর্স অফ ফ্রিডম নামে ১৯৮৬ সালে প্রচারিত হয়েছিল র্যাম্বোর একটি অ্যানিমেটেড সিরিজ। যেখানে জন র্যাম্বোকে S.A.V.A.G.E নামে একটি মন্দ সংস্থার বিরুদ্ধে নেতৃত্ত দিতে দেখা যায়।সিরিজটির ৮৬ টি পর্ব প্রচার হয়েছিল।
ব্ল্যাকথোর্ণ পাবলিশিং নামে একটি পাবলিশার কম্পানি র্যাম্বো এবং র্যাম্বো ৩ নামে কমিক বই প্রকাশ করে। ব্ল্যাকথোর্ণ র্যাম্বো ৩ থ্রিডি আকারেও প্রকাশ করেছিল।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |