ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | লার্স এডি স্টিন্ডল[১] | |||||||||||||
জন্ম | [১] | ২৬ আগস্ট ১৯৮৮|||||||||||||
জন্ম স্থান | স্পেয়ের, পশ্চিম জার্মানি | |||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮০ মিটার (৫ ফুট ১১ ইঞ্চি)[১] | |||||||||||||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | |||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||
বর্তমান দল | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | |||||||||||||
জার্সি নম্বর | ১৩ | |||||||||||||
যুব পর্যায় | ||||||||||||||
১৯৯১–২০০০ | টিএসভি উইসেন্টাল | |||||||||||||
২০০০–২০০৭ | কার্লস্রুহ এসসি | |||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||
২০০৭–২০১০ | কার্লস্রুহ এসসি ২ | ৪৯ | (১১) | |||||||||||
২০০৭–২০১০ | কার্লস্রুহ এসসি | ৫৬ | (১৩) | |||||||||||
২০১০–২০১৫ | হ্যানোভার ৯৬ | ১৩১ | (১৯) | |||||||||||
২০১৫– | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ৯০ | (২৪) | |||||||||||
জাতীয় দল‡ | ||||||||||||||
২০০৭ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-২০ | ৩ | (০) | |||||||||||
২০০৯ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-২১ | ১ | (০) | |||||||||||
২০১৭– | জার্মানি | ১১ | (৪) | |||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৭ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
লার্স এডি স্টিন্ডল (জন্ম: ২৬ আগস্ট ১৯৮৮) হলেন একজন জার্মান পেশাদার ফুটবলার, যিনি বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ এবং জার্মানি জাতীয় দলের হয়ে একজন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
২০১৭ সালে, প্রথমবারের মতো স্টিন্ডল জার্মানি জাতীয় দলে ডাক পান। ২০১৭ সালের ৬ জুন তারিখে অনুষ্ঠিত ডেনমার্কের বিরুদ্ধে, ২০১৭ সালের ১০ তারিখে, ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সান মারিনোর বিরুদ্ধে এবং ২০১৭ সালের ১৭ জুন হতে ২ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের জন্য জাতীয় দলে ডাক পান।[২]
তিনি ২০১৭ সালের ৬ই জুন তারিখে, ডেনমার্কের বিপক্ষে খেলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন, যেখানে তিনি পূর্ণ ৯০ মিনিট খেলেছিলেন।[৩]
২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলার ৫ম মিনিটে তিনি গোল করে, এই গোলটি ছিল জার্মানির হয়ে তার প্রথম গোল।[৪] ৩ দিন পরে, তিনি চিলির বিরুদ্ধে খেলায় তিনি তার দ্বিতীয় গোল করেন, উক্ত খেলাটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছিল।[৫] তিনি তার গোলের ধারা ফাইনালেও বজায় রাখেন, যেখানে তার করা একমাত্র গোলটি তার দলকে ফাইনাল জিততে সাহায্য করে। তিনি উক্ত প্রতিযোগিতায় ৩ গোল করে যুগ্ম সর্বোচ্চ গোলদাতায় পরিণত হয়।[৬]
জাতীয় দল | সাল | উপস্থিতি | গোল | উল্লেখ |
---|---|---|---|---|
জার্মানি | ||||
২০১৭ | ১০ | ৪ | ||
২০১৮ | ১ | ০ | ||
সর্বমোট | ১১ | ৪ |