(আরবি: متحف السرايا الحمراء) | |
![]() | |
স্থাপিত | ১৯১৯ |
---|---|
অবস্থান | ত্রিপোলি, লিবিয়া |
ধরন | জাতীয় জাদুঘর |
এটি লাল প্রাসাদ জাদুঘর বা মাতহাফ আসসারিইয়্যা আল-হামরা (আরবি: متحف السرايا الحمراء) নামেও পরিচিত। এটি ত্রিপোলি প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর যা লিবিয়ার জাতীয় জাদুঘর। এটি রেড ক্যাসল (লাল প্রাসাদ) বা রেড সারায়া হিসাবে পরিচিত ঐতিহাসিক প্রাসাদে অবস্থিত।
ইউনেস্কোর সাথে একত্রে নির্মিত জাদুঘরটির ইতিহাস, প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে স্বাধীনতা বিপ্লব (১৯৫৩) পর্যন্ত প্রায় ৫০০০ বছর জুড়ে রয়েছে।[১] এটি ত্রিপোলির আসারিয়া আল-হামরা বা রেড ক্যাসেল প্রাসাদে অবস্থিত। মদিনা গাদেমার সাথে পুরনো জেলা শহর সংলগ্ন। ঐতিহাসিক শহীদ স্কয়ারের দিকে জাদুঘরের প্রবেশপথটি রয়েছে। [২]
প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে দেশ জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রাখার জন্য লিবিয়ার ঔপনিবেশিক ইতালীয়রা দুর্গের একটি অংশকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করেছিল। এই জাদুঘরটি ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। দুর্গের চারপাশের বর্গক্ষেত্রটি তিরিশের দশকের স্থপতি ফ্লোরস্তানো ডি ফ্যাস্টো ডিজাইন করেছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশরা যখন লিবিয়া দখল করেছিল, তখন দুর্গের পুরো কমপ্লেক্সটিও দখল করা হয়েছিল এবং ১৯৪৮ সালে এর নামকরণ করা হয়েছিল দ্য লিবিয়ান মিউজিয়াম। ১৯৮৮ সালে জাদুঘরটি জনসাধারণের জন্য পুনরায় খোলা হয় এবং আস-সারায়া আল-হামরা জাদুঘর বা রেড ক্যাসল জাদুঘর নামে নামকরণ করা হয়। এই জাদুঘরে আছে "আধুনিক-অত্যাধুনিক" সব সুযোগ-সুবিধা। [২]
জাদুঘরটির বিভিন্ন উৎস এবং ফ্লোর আলাদা আলাদা সংগ্রহের প্রদর্শনীর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। [১][২]
এই জাদুঘরে সংগ্রহ আছে-