লাল বাহাদুর শাস্ত্রী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() | |||||||||||
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | জনসাধারন | ||||||||||
পরিচালক | ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ | ||||||||||
অবস্থান | বারাণসী, উত্তরপ্রদেশ, ভারত | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ২৬৬ ফুট / ৮১ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৫°২৭′০৮″ উত্তর ০৮২°৫১′৩৪″ পূর্ব / ২৫.৪৫২২২° উত্তর ৮২.৮৫৯৪৪° পূর্ব | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (এপ্রিল ২০১৬ - মার্চ ২০১৭) | |||||||||||
| |||||||||||
লাল বাহাদুর শাস্ত্রী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: ভিএনএস, আইসিএও: ভিইবিএন) হল ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের বারাণসী শহর থেকে [৪] ২৬ কিমি (১৬ মা) উত্তর-পশ্চিমে বাবাতপুরে আবস্থিত একটি বিমানবন্দর। পূর্বে এটি বারাণসী বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিল, তবে অক্টোবর ২০০৫ সালে ভারতের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর নামে বিমানবন্দরটি আনুষ্ঠানিকভাবে নামকরণ করা হয়।[৫] ২০১৬-১৭ সালে যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে এটি ভারতের ২১ তম বৃহৎ বিমানবন্দর হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। বিমানবন্দরটি থেকে বিভিন্ন বিমান সংস্থা কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ, আহমেদাবাদ, জয়পুর, পাটনা সহ বিভিন্ন রুটে উড়ান পরিচালনা করে।
বিমানবন্দরে ০৯/২৭ বৈশিষ্ট্যের সাথে একটি পিচ রানওয়ে উপস্থিত রয়েছে। রানওয়ের দৈর্ঘ্যে ৯,০০৯ ফুট (২,৭৪৫ মিটার), উভয় দিকে ঘূর্ণায়মান প্রান্ত এবং প্রধান অ্যাপ্রনে (বর্হিবাসের) প্রবেশের জন্য রানওয়ে থেকে দুটি প্রস্থান পথ। তৃতীয় একটি প্রস্থান ব্যবহার করা হয় জরুরী অবস্থায় বিমানকে একটি বিচ্ছিন্ন প্রান্তের দিকে নিয়ে যায়র জন্য।
২৬,৫০০ বর্গ মিটার মেঝেসহ একটি সমন্বিত টার্মিনাল অভ্যান্তরিন ও আন্তর্জাতিক উভয় উড়ানের জন্য কাজ করে। এটি যে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে ৫০০ যাত্রী ধারণ করতে পারে। টার্মিনালটিতে সিইউটিই (সাধারণ-ব্যবহারকারী টার্মিনাল সরঞ্জাম) সহ ১৬ টি চেক-ইন কাউন্টার, ৪ টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার যা বহির্মুখী কাউন্টারে দ্বিগু, এয়ারবাস এ৩২০ পরিবার এবং বোয়িং ৭৩৭ পরিবারের মতো বিমানের জন্য দুটি এ্যারো-ব্রিজ; এবং জিনিসপত্র প্রদানের জন্য দুটি কনভেয়ার বেল্ট রয়েছে। এ্যারো-সেতুর দ্বারা বিমানে যাত্রী চলাচলের জন্য জন্য টার্মিনালের ঊর্ধ্ব স্তরের (দ্বিতল) আসনবিন্যাস এলাকা রয়েছে, এছাড়া টার্মিনাল থেকে পায়ে হেঁটে বা শাটল বাস মাধ্যমে বিমানে পৌঁছানোর একটি ভূমিস্ত পরিবহন (গ্রাউন্ড-লেভেল) ব্যবস্থার উপস্থিত রয়েছে। অ্যাপ্রনে একযোগে পাঁচটি বিমান পার্কিং করার ব্যবস্থা রয়েছে। অপেক্ষা এলাকাটি যাত্রীদের জন্য জলখাবারের দোকান, একটি ট্রাভেলার্স কনভেনিয়েন্স স্টোর, একটি পত্রিকার দোকানের সঙ্গে একটি বইয়ের দোকান, এবং বারাণসীর পণ্যদ্রব্যের দোকান, বারাণসীর শাড়ি ইত্যাদি; অতিরিক্ত প্রয়োজনীয় পরিষেবা উপস্থিত রয়েছে এবং একটি ভিআইপি অপেক্ষা লাউঞ্জ রয়েছে টার্মিনালে।
৪ অক্টোবর ২০১২ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদ কর্তৃক বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক মর্যাদা প্রদান করা হয়।[৬] মার্চ ২০১৫ সৌর চালিত বিমান সোলার ইম্প্লস ২ ২০১৫-১৬ সালে তার গ্রহের প্রদক্ষিণের সময় বিমানবন্দরটি একটি পিট স্টপে প্রণীত হয়।[৭] জুন ২০১৭ যোগি আদিত্যনাথ বারাণসী বিমানবন্দরের সম্প্রসারণের জন্য ৩৫০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।[৮]
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
এয়ার ইন্ডিয়া | আগরা (৩০ শে মার্চ ২০২০ পুনরায় শুরু), কলম্বো, দেরাদুন, দিল্লি গোয়া, খাজুরাহো, কলকাতা[৯][১০] |
এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস | শারজা |
বুদ্ধ এয়ার | কাঠমান্ডু |
ইন্ডিগো | ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই, দিল্লি, গোয়া, হায়দ্রাবাদ, কলকাতা, মুম্বাই, পাটনা |
স্পাইসজেট | আমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, দিল্লি, হায়দ্রাবাদ, জয়পুর, জয়সালমের[১১], মুম্বাই |
শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স | মৌসুমি: কলম্বো |
থাই স্মাইল | "মৌসুমি:" ব্যাংকক-সুভরণভূমি |
থাই এয়ারএশিয়া | 'চার্টার:' 'ব্যাংকক-ডন মুয়াং |
ভিস্তারা | দিল্লি, মুম্বাই, ব্যাঙ্গালোর |