লিও জিলার্ড

লিও জিলার্ড
জিলার্ড, ১৯৬০ খ্রি.
জন্ম(১৮৯৮-০২-১১)১১ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৮
মৃত্যুমে ৩০, ১৯৬৪(1964-05-30) (বয়স ৬৬)
নাগরিকত্ব
  • হাঙ্গেরি
  • জার্মানি
  • যুক্তরাষ্ট্র
মাতৃশিক্ষায়তন
  • বুদাপেস্ট প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
  • বার্লিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
  • হামবল্ড বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণ
  • Nuclear chain reaction
  • জিলার্ড পিটিশন
  • আইনস্টাইন–জিলার্ড চিঠি
  • কোবাল্ট বোমা
  • অ্যাবসর্পশন রেফ্রিজারেটর
  • জিলার্ড ইঞ্জিন
  • জিলার্ড–কার্লমার প্রতিক্রিয়া
  • আইনস্টাইন–জিলার্ড রেফ্রিজারটর
পুরস্কারশান্তির জন্য পরমাণু পুরস্কার (১৯৫৯)
আলবার্ট আইনস্টাইন পুরস্কার (১৯৬০)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপদার্থবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহ
অভিসন্দর্ভের শিরোনামÜber die thermodynamischen Schwankungserscheinungen (১৯২৩)
ডক্টরাল উপদেষ্টাম্যাক্স ভন লু
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টাআলবার্ট আইনস্টাইন

লিও জিলার্ড (/ˈsɪlɑːrd/; হাঙ্গেরীয়: Szilárd Leó [ˈsilaːrd ˈlɛoː]; জন্ম লিও স্পিটজ্; ফেব্রুয়ারি ১১, ১৮৯৮ – মে ৩০, ১৯৬৪) ছিলেন একজন হাঙ্গেরিয়-মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী এবং উদ্ভাবক। তিনি ১৯৩৩ সালে পারমাণবিক শৃঙ্খল বিক্রিয়ার কথা চিন্তা করেন এবং ১৯৩৪ সালে পরমাণু বিদারণ চুল্লির ধারণা তার নামে পেটেন্টভুক্ত করেন। ১৯৩৯ সালের শেষভাগে তিনি আইনস্টাইনকে তার স্বাক্ষর চেয়ে একটি চিঠি পাঠান, যার ফলশ্রুতিতে ম্যানহাটন প্রকল্পে আণবিক বোমা তৈরী হয়। গোর্গি ম্যাক্সের মতে তিনি ছিলেন হ্যাঙ্গেরির একজন অন্যতম মঙ্গলীয়।[]

জিলার্ড প্রথমদিকে বুদাপেস্টের প্যালাটিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয় সেনাদলে যোগ দিলে তার প্রকৌশল বিষয়ে তার লেখাপড়া বাধাগ্রস্থ হয়। ১৯১৯ সালে তিনি বার্লিন ছেড়ে জার্মানিতে যান এবং সেখানে বার্লিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ে ভর্তি হন। কিন্তু প্রকৌশল তার কাছে একঘেয়ে হয়ে ওঠে। তাই তিনি ফ্রেডরিখ উইলহেলম বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পড়া শুরু করেন। He wrote his doctoral thesis on Maxwell's demon, a long-standing puzzle in the philosophy of thermal and statistical physics. জিলার্ড প্রথম বিজ্ঞানী হিসেবে তাপগতিবিদ্যা ও তথ্য তত্ত্বের যোগসূত্রকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।

জার্মানিতে প্রারম্ভিকভাবে জিলার্ড পারমাণবিক চুল্লির পাশাপাশি ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ (১৯২৮), লিনিয়ার অ্যাকসেলটর (১৯২৮) এবং সাইক্লোট্রনের (১৯২৯) জন্য পেটেন্ট আবেদন করেন। ১৯২৬ থেকে ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে তিনি আইস্টান রেফ্রিজারেটরের উন্নয়নে আইনস্টাইনের সাথে কাজ করেন। ১৯৩৩ সালে অ্যাডল্ফ হিটলার জার্মানির চ্যান্সেলর হলে জিলার্ড তার পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের সময় থাকতেই ইউরোপে পালিয়ে যেতে বলেন। তিনি ইংল্যান্ডে চলে যান। সেখানে তিনি অভিবাসী পন্ডিতদের চাকরি পেতে সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান একাডেমিক অ্যাসিস্টেন্স কাউন্সিল প্রতিষ্ঠায় সহাযোগিতা করেন। ইংল্যান্ডে থাকাকালীন সময়ে তিনি জিলার্ড-কালমার্স প্রতিক্রিয়া নামে আইসোটোপ বিভাজনের একটি উপায় আবিষ্কার করেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Marx, György"A marslakók legendája"। এপ্রিল ৯, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৭, ২০২০