ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | লিওনেল সেবাস্তিয়ান এস্কালোনি[১] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | [১] | ১৬ মে ১৯৭৮|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | পুজাতো, আর্জেন্টিনা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮২ মিটার[১] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | উইং-ব্যাক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | আর্জেন্টিনা (কোচ) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৫–১৯৯৬ | নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজ | ১২ | (০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬–১৯৯৭ | এস্তুদিয়ান্তেস | ৩৭ | (৭) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮–২০০৬ | দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া | ২০০ | (১৪) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬ | → ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড (লোন) | ১৩ | (০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬–২০০৭ | রেসিং সান্তান্দের | ৩০ | (১) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭–২০১৩ | লাৎসিয়ো | ৫২ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮–২০০৯ | → মায়োর্কা (লোন) | ২৮ | (০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩–২০১৫ | আতালান্তা | ১৫ | (০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মোট | ৩৮৭ | (২৩) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৭ | আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-২০ | ৭ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩–২০০৬ | আর্জেন্টিনা | ৭ | (০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পরিচালিত দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬–২০১৭ | সেভিয়া (সহকারী) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৭–২০১৮ | আর্জেন্টিনা (সহকারী) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৮ | আর্জেন্টিনা (অন্তর্বর্তীকালীন) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৮– | আর্জেন্টিনা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
লিওনেল সেবাস্তিয়ান এস্কালোনি (স্পেনীয় উচ্চারণ: [ljoˈnel eskaˈloni]; জন্ম ১৬ মে ১৯৭৮) হচ্ছেন একজন আর্জেন্টিনার পেশাদার ফুটবল কোচ ও প্রাক্তন খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দ্বায়িত্ব পালন করছেন এবং ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ জয় করেছিলেন। তিনি বিশ্বের সেরা জাতীয় দলের কোচদের একজন। খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি মাঠের বিস্তৃত পরিসরের রাইট ব্যাক কিংবা ডানপ্রান্তের মিডফিল্ডার হিসাবে খেলতেন।
তিনি স্পেনের দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়া ক্লাবেই তার পেশাদার ক্যারিয়ারের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন। তিনি মোট তিনটি দলের হয়ে লা লিগায় ১২ মৌসুমে ২৫৮টি খেলায় অংশগ্রহণ করে ১৫টি গোল করেছেন। পাশাপাশি তিনি বেশ কয়েকবছর ইতালিতে লাৎসিয়ো এবং আতালান্তা ক্লাবের হয়ে খেলেছেন।
এস্কালোনি ২০০৩ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে সাতটি আন্তর্জাতিক ম্যাচে অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে তিনি আর্জেন্টিনার ২০০৬ বিশ্বকাপ দলের অংশ ছিলেন। খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তির পর তিনি কোচ বা ম্যানেজার হিসেবে কাজ শুরু করেন। সর্বশেষ ২০১৮ সালে তিনি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন। কোচ হিসেবে তার প্রথম সাফল্য হচ্ছে ২০২১ কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়। এরপর ২০২২ সালে ফিনালিসসিমা জয়ের পাশাপাশি চুড়ান্ত সাফল্য হিসেবে কাতার বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করেন। কোচ হিসেবে তার সর্বশেষ সাফল্য ২০২৪ কোপা আমেরিকা জয়।
সান্তা ফে প্রদেশের ছোট শহর পুজাতোতে জন্মগ্রহণ করা[২] এস্কালোনি আর্জেন্টিনার প্রাইমেরা ডিভিশনে স্থানীয় ক্লাব নিওয়েল'স ওল্ড বয়েজের হয়ে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। তারপরে এস্তুদিয়ান্তেস দে লা প্লাটাতে যোগ দেন। ১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে স্পেনের দেপোর্তিভো লা কোরুনিয়ায় ৪০৫ মিলিয়ন পেসেতার (তৎকালীন স্প্যানীয় মুদ্রা) বিনিময়ে যোগদান করেন।[৩]
গ্যালিসিয়ানদের হয়ে নিয়মিতভাবে সাড়ে আট বছর ধরে খেলার সময় তিনি ডান দিকের উভয় প্রান্তেই শুরুর একাদশে স্থান পাওয়ার জন্য জন্য ম্যানুয়েল পাবলো এবং ভিক্টরের সাথে প্রতিযোগিতায় ছিলেন।[৪][৫] তবে চোটের কারণে তিনি কারণ দেপোর্তিভোর ইতিহসে প্রথমবার লিগ শিরোপা অর্জনের মৌসুমে কেবল ১৪টি লা লিগা ম্যাচে খেলতে পেরেছিলেন।
ক্লাবের কোচ জোয়াকিন ক্যাপাররোসের সাথে বনিবনা না হওয়ায় এস্কালোনি ২০০৬ সালের ৩১ জানুয়ারিতে সেবছরের ট্রান্সফার উইন্ডোর শেষ দিনে আসন্ন ফুটবল বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ বাড়াতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের দল ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডে ধারে যোগদান করেন।[৬] তিনি বিদায়ী টমাসেপকা থেকে ২ নম্বর জার্সি গ্রহণ করেন। ৪ ফেব্রুয়ারিতে তিনি সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে পূর্ব লন্ডনবাসীদের হয়ে প্রিমিয়ার লিগের অভিষেক করেন।[৭] একই মৌসুমে তিনি এছাড়াও তিনি ওয়েস্ট হ্যামকে এফএ কাপের ফাইনালে উঠাতে ভূমিকা রেখেছিলেন। যদিও ফাইনাল ম্যাচে লিভারপুলের কাছে পেনাল্টি শুটআউটে তার দল পরাজিত হয়।[৮][৯]
স্থায়ী পদক্ষেপে সম্মত না হওয়ায় এস্কালোনি ওয়েস্ট হ্যাম ত্যাগ করেন। ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বরে গ্রীষ্মকালীন ট্রান্সফার উইন্ডো বন্ধ হওয়ার একদিন পর দেপোর্তিভো দিয়েগো ট্রাইস্তানের সাথে তাকেও ছেড়ে দেয়।[১০]
দল বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ফ্রি এজেন্টদের জন্য কোনও সীমাবদ্ধতা না থাকায় দুই সপ্তাহ পরে এস্কালোনি রেসিং দে সান্তান্দেরের সাথে এক বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করেন।[১১] কান্তাব্রিয়ানরা লা লিগায় মাঝামাঝিতে থেকে সেই মৌসুম শেষ করে। সেবার তার প্রাক্তন ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই ম্যাচই গোলশূন্য ড্র হয়েছিল।[১২][১৩]
২০০৭ সালের ৩০ জুনে এস্কালোনি পাঁচ বছরের চুক্তিতে ইতালির সেরিয়ে আ-র এসএস ল্যাজিওতে চলে যান।[১৪] পরের বছরের জানুয়ারিতে তিনি দেপোর্তিভো মায়োর্কাতে ১৮ মাসের জন্য ধারে যোগদানের মাধ্যমে স্পেনে ফিরে আসেন।[১৫][১৬][১৭] পরবর্তীতে তিনি রোমে ল্যাজিওতে ফিরে আসলেও পরবর্তী তিনটি মৌসুমে তিনি খুব কম ম্যাচেই খেলার সুযোগ পান।
২০১৩ সালের জানুয়ারিতে প্রায় ৩৫ বছর বয়সে এস্কালোনি আতালান্তাতে যোগ দেন।[১৮] প্রচারাভিযানের শেষে তাকে ছেড়ে দেওয়া হলেও নতুন ক্লাব খুঁজে পেতে ব্যর্থ হওয়ায় তিনি পুনরায় দলটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন।[১৯]
২০০৩ সালের ৩০ এপ্রিল লিবিয়ার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচে আর্জেন্টিনার হয়ে তার অভিষেক হয়। তিনি বিস্ময়করভাবে অভিজ্ঞ ডান-উইংব্যাক হাভিয়ের জানেত্তির বদলে আর্জেন্টিনার ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেয়ে যান।[২০] পুরো বিশ্বকাপে তিনি মাত্র একটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পান। ২০০৬ সালের ২৪ জুনে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোর ম্যাচে মেক্সিকোর বিরুদ্ধে তিনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খেলেন। এই ম্যচে আর্জেন্টিনা অতিরিক্ত সময়ে ২-১ গোলে জয়লাভ করেছিল।[২১]
২০১৬ সালের ১১ ই অক্টোবরে এস্কালোনি লা লিগার ক্লাব সেভিয়াতে স্বদেশী হোর্হে হোর্হে সাম্পাওলির কোচিং স্টাফে যোগ দেন।[২২] ২০১৭ সালে জুনে সাম্পাওলিকে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের নতুন কোচ হিসেবে নিযুক্ত করা হলে এস্কালোনি তার সহকারী হিসাবে মনোনীত হন।[২৩]
এক বছর পর ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপে জাতীয় দলের ব্যর্থতার পর এস্কালোনি ও পাবলো আইমারকে বছরের শেষ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয়।[২৪] ২০১৮ সালের নভেম্বরে এস্কালোনির পদ স্থায়ী করা হয়। তার অধীনে ২০১৯ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত[২৫] কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা তৃতীয় হয়।[২৬]
এস্কালোনির অধিনেই আর্জেন্টিনা ২৮ বছরের শিরোপা খরা কাটিয়ে ২০২১ কোপা আমেরিকায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে ফাইনাল ম্যাচে তাদেরই মাটিতে ১-০ গোলে পরাজিত করে।[২৭] সেই বছরের নভেম্বরে তিনি ফিফা ঘোষিত সেরা ফুটবল কোচ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।[২৮] কিন্তু শীর্ষ তিন জনের চূড়ান্ত সংক্ষিপ্ত তালিকায় তিনি স্থান করে নিতে পারেননি।[২৯]
২০২২ সালের ১ জুনে এস্কালোনির আর্জেন্টিনা ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ইতালিকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে ফাইনালিসিমা ট্রফি জয় লাভ করে।[৩০]
কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ হচ্ছে কোচ হিসেবে তার প্রথম বিশ্বকাপ। ২২ নভেম্বরে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচেই সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে তার দল পরাজিত হয়।[৩১] পরিসংখ্যানগতভাবে এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিপর্যয় হিসাবে বিবেচিত হয়।[৩২] তাসত্ত্বেও, তারা মেক্সিকো ও পোল্যান্ডকে পরাজিত করে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নকআউট পর্বে জায়গা করে নেয়।[৩৩] কোয়ার্টার-ফাইনালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে রেফারি-কেন্দ্রিক বিতর্কের ম্যাচ শেষপর্যন্ত ট্রাইব্রেকারে নিষ্পত্তি হয়।[৩৪] এরপর সেমি-ফাইনালে ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ গোলে পরাজিত করার মাধ্যমে দেশটি আট বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে পৌঁছে যায়।[৩৫] এরপর তার অধীনে ফাইনালে ম্যাচে ফ্রান্সের বিপক্ষে ম্যাচ নির্ধারিত সময়ে ২-২ সমতায় ড্র হওয়ার পর অতিরিক্ত সময়েও দুই দল একটি করে গোল দেয়। অবশেষে ট্রাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে আর্জেন্টিনা ৩৬ বছরের বিশ্বকাপ খরা কাটিয়ে তাদের তৃতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা জয় করে।[৩৬] ফলে তিনি আর্জেন্টিনার ইতিহাসে বিশ্বকাপজয়ী তৃতীয় কোচে পরিণত হন। এছাড়াও তিনি ১৯৭৮ সালের পর সর্বকনিষ্ঠ কোচ এবং সবমিলিয়ে চতুর্থ সর্বকনিষ্ঠ কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছেন।[৩৭] এসবের স্বীকৃতিস্বরূপ স্কালোনি ২০২২ সালে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফুটবল হিস্ট্রি অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকস (আইএফএফএইচএস) কর্তৃক বিশ্বের সেরা পুরুষ জাতীয় দলের কোচ নির্বাচিত হন।[৩৮] এছাড়াও তিনি ফিফার "দ্য বেস্ট" পুরস্কার পাওয়ার মাধ্যমে ফিফা কর্তৃক ২০২২ সালের বর্ষসেরা পুরুষ কোচ নির্বাচিত হন।[৩৯]
এস্কালোনির বড় ভাই মাউরোও তার মতোই দেপোর্তিভোর খেলোয়াড় ছিলেন। কিন্তু তিনি কখনোই ক্লাবের রিজার্ভ দলের বাইরে মূল দলে জায়গা পাননি।[৩][৪০]
২০১৯ সালে এপ্রিলে লিওনেল এস্কালোনি ক্যালভিয়াতে সাইকেল চালানোর সময় একটি দুর্ঘটনায় আহত হয়। প্রাথমিকভাবে কিছু গণমাধ্যম তার অবস্থা গুরুতর বলে জানালেও কয়েক ঘণ্টা পরে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।[৪১]
জাতীয় দলের | বছর | খেলা | গোল |
---|---|---|---|
আর্জেন্টিনা | ২০০৩ | ১ | ০ |
২০০৪ | ১ | ০ | |
২০০৫ | ৩ | ০ | |
২০০৬ | ২ | ০ | |
মোট | ৭ | ০ |
দল | জাতীয় | থেকে | পর্যন্ত | পরিসংখ্যান | তথ্যসূত্র | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
খেলা | জয় | ড্র | হার | গোল | বি. গোল | গো ব্য | % | |||||
আর্জেন্টিনা অ-২০ | ১৭ জুলাই ২০১৮ | ৩০ নভেম্বর ২০১৮ | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১১ | ৩ | +৮ | ৬৬.৬৭ | ||
আর্জেন্টিনা | ৩ আগস্ট ২০১৮ | বর্তমান | ৫৭ | ৩৭ | ১৫ | ৫ | ১১৩ | ৩৫ | +৭৮ | ৬৪.৯১ | [৪৩] | |
সর্বমোট | ৬৩ | ৪১ | ১৬ | ৬ | ১২৪ | ৩৮ | +৮৬ | ৬৫.০৮ |
ব্যক্তিগত
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; :02
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে ":1" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে