যৌনতার সাপেক্ষে পরিচয় আরোপ; (যাকে লিঙ্গ পরিচয় আরোপও বলা হয়) হচ্ছে নবজাতকের জন্মের পর শারীরিক যৌনতার চিহ্ন দেখে তার লিঙ্গ নির্ধারণ করা।[১] বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, আত্মীয়, ধাত্রী, নার্স অথবা চিকিৎসক শিশুর জননেন্দ্রিয় দেখে, তার লিঙ্গ পরিচয় আরোপ করেন।[২] নবজাতকের লিঙ্গ পরিচয় তার জন্মপূর্ব লিঙ্গ নির্ধারণ প্রযুক্ত কৌশলের মাধ্যমে আরোপ করা যায়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই যৌন পরিচয় আরোপ করা হয়, নবজাতকের জন্মের পর তার লিঙ্গ দেখে। তবে কিছু ক্ষেত্রে সন্তানের বৈশিষ্ট্য সম্পুর্ণভাবে নারী অথবা পুরুষের যৌন বৈশিষ্ট্যের মানদণ্ডকে পুর্ণ করে না। এই হার সর্বোচ্চ ১.৭ শতাংশ; যার ০.৫ শতাংশ হয়, জন্মের পর দ্বৈত জননেন্দ্রিয়ের কারণে।[৩][৪][৫] অন্যান্য কারণের মধ্যে থাকে, অস্বাভাবিক ক্রোমোজম, জননেন্দ্রিয় অথবা হরমোনের কারণে।[৬] এই বৈশিষ্ট্যকে সামষ্টিকভাবে আন্তঃলিঙ্গ অথবা যৌনতার ক্রমবিকাশে ডিসঅর্ডার এবং জটিল যৌন পরিচয় আরোপ বলে অভিহিত করা হয়।[৭] শল্যচিকিৎসা অথবা হরমোন সংক্রান্ত থেরাপির মাধ্যমে জোর করে যৌন পরিচয় আরোপ; ব্যক্তির মানবাধিকার লঙ্ঘন করতে পারে।[৮][৯][১০][১১]
সন্তানে শারীরিক বৈশিষ্ট্য দেখে এভাবে আরোপের পিছনে একটা অন্তর্নিহিত আশা থাকে, যে লিঙ্গ পরিচয় আরোপ করা হয়েছে, সে পরিচয় নিয়েই সেই প্রজন্ম বেড়ে উঠবে। কিন্তু এভাবে আরোপ করার পর; যে আশায় সন্তানকে প্রতিপালন করা হয়, তার প্রতিফলন রুপান্তরিত অথবা লিঙ্গ অনিশ্চিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হয় না।[১২][১৩][১৪][১৫] এভাবে লিঙ্গ পরিচয় আরোপ; রুপান্তরিত ব্যক্তিতে পরবর্তীতে গিয়ে লিঙ্গ পরিচয়ের সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে।[১৬]
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; un-fact
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Mieszczak2009
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; un2016
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Altilio
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Forsyth
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Berg-Weger
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; coe
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি