ডাকনাম | রিঙ্কটাইন (জাতীয় দল) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | লিথুয়ানীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | ভালদাস উরবোনাস | ||
অধিনায়ক | ফেদোর চেরনিচ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | সাউলিউস মিকোলিউনাস (৯০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | তমাস দানিলেভিচিউস (১৯) | ||
মাঠ | এলএফএফ স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | LTU | ||
ওয়েবসাইট | lff | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৩৮ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৩৭ (অক্টোবর ২০০৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১৪৮ (নভেম্বর ২০১৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৩২ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৪৭ (সেপ্টেম্বর ২০০৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১৫০ (মে ১৯৯০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (কাউনাস, লিথুয়ানিয়া; ২৪ জুন ১৯২৩) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (রিগা, লাতভিয়া; ২০ মে ১৯৯৫) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (প্যারিস, ফ্রান্স; ২৭ মে ১৯২৪) |
লিথুয়ানিয়া জাতীয় ফুটবল দল (লিথুয়ানিয়ান: Lietuvos nacionalinė futbolo rinktinė) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লিথুয়ানিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লিথুয়ানিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লিথুয়ানীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯২৩ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৯২ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯২৩ সালের ২৪শে জুন তারিখে, লিথুয়ানিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; লিথুয়ানিয়ার কাউনাসে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে লিথুয়ানিয়া এস্তোনিয়ার কাছে ৫–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট এলএফএফ স্টেডিয়ামে রিঙ্কটাইন নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লিথুয়ানিয়ার রাজধানী রিগায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ভালদাস উরবোনাস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন জাগেলোনিয়া বিয়াউইস্টকের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় ফেদোর চেরনিচ।
লিথুয়ানিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপেও লিথুয়ানিয়া এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
আন্দ্রিউস স্কেরলা, সাউলিউস মিকোলিউনাস, দেইভিদাস সেম্বেরাস, তমাস দানিলেভিচিউস এবং আরভিদাস নোভিকোভাসের মতো খেলোয়াড়গণ লিথুয়ানিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে লিথুয়ানিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (৩৭তম) অর্জন করে এবং ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৪৮তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে লিথুয়ানিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪৭তম (যা তারা ২০০৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৫০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৩৬ | ![]() |
![]() |
১০৯৮.০৭ |
১৩৭ | ![]() |
![]() |
১০৯৭.৮৪ |
১৩৮ | ![]() |
![]() |
১০৮৬.৯৩ |
১৩৯ | ![]() |
![]() |
১০৮৬.৬২ |
১৪০ | ![]() |
![]() |
১০৮৬.১৭ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৩০ | ![]() |
![]() |
১৩২৬ |
১৩১ | ![]() |
![]() |
১৩২২ |
১৩২ | ![]() |
![]() |
১৩২০ |
১৩৩ | ![]() |
![]() |
১৩১৬ |
১৩৩ | ![]() |
![]() |
১৩১৬ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ১ | ০ | ০ | ১ | ০ | ২ | ||||||||
![]() |
২ | ০ | ০ | ২ | ৩ | ৯ | |||||||||
![]() |
সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল | সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ১২ | ২ | ৩ | ৭ | ৮ | ২১ | ||||||||
![]() |
১০ | ৫ | ২ | ৩ | ১১ | ৮ | |||||||||
![]() ![]() |
৮ | ০ | ২ | ৬ | ৩ | ২০ | |||||||||
![]() |
১০ | ২ | ৪ | ৪ | ৮ | ৯ | |||||||||
![]() |
১০ | ৪ | ০ | ৬ | ১০ | ১১ | |||||||||
![]() |
১০ | ৩ | ২ | ৫ | ৯ | ১১ | |||||||||
![]() |
১০ | ১ | ৩ | ৬ | ৭ | ২০ | |||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/১০ | ৭৩ | ১৭ | ১৬ | ৪০ | ৫৯ | ১১১ |