ডাকনাম | নীল-লাল | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | লিশটেনস্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | মার্টিন স্টকলাসা | ||
অধিনায়ক | মার্টিন বুখেল | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | পিটার সেহলে (১৩২) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | মারিও ফ্রিক (১৬) | ||
মাঠ | রাইনপার্ক স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | LIE | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২০৩ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১১৮ (জানুয়ারি ২০০৮, জুলাই ২০১১, সেপ্টেম্বর ২০১১) | ||
সর্বনিম্ন | ১৯১ (জুলাই ২০১৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৯১ ২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১৪৫ (জুন ১৯৮৪) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮৩ (জুন ২০০৫) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
লিশটেনস্টাইন ১–১ মাল্টা (দেজন, দক্ষিণ কোরিয়া; ১৪ জুন ১৯৮১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
লুক্সেমবুর্গ ০–৪ লিশটেনস্টাইন (লুক্সেমবুর্গ সিটি, লুক্সেমবুর্গ; ১৩ অক্টোবর ২০০৪) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
লিশটেনস্টাইন ১–১১ মেসিডোনিয়া (এশেন, লিশটেনস্টাইন; ৯ নভেম্বর ১৯৯৬) |
লিশটেনস্টাইন জাতীয় ফুটবল দল (জার্মান: Liechtensteinische Fußballnationalmannschaft) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লিশটেনস্টাইনের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লিশটেনস্টাইনের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লিশটেনস্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৭৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৮১ সালের ১৪ই জুন তারিখে, লিশটেনস্টাইন প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; দক্ষিণ কোরিয়ায় দেজনে অনুষ্ঠিত লিশটেনস্টাইন এবং মাল্টার মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে।
৮,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট রাইনপার্ক স্টেডিয়ামে নীল-লাল নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লিশটেনস্টাইনের শানে অবস্থিত।[৩] বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মার্টিন স্টকলাসা এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রেড স্টার জুরিখের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় মার্টিন বুখেল।
লিশটেনস্টাইন এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপেও লিশটেনস্টাইন এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
পিটার সেহলে, মারিও ফ্রিক, মার্টিন স্টকলাসা, ফ্রানৎস বুর্খমায়ার এবং মিখেলে পোলভিরেনোর মতো খেলোয়াড়গণ লিশটেনস্টাইনের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে লিশটেনস্টাইন তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১১৮তম) অর্জন করে এবং ২০১৭ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯১তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে লিশটেনস্টাইনের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৪৫তম (যা তারা ১৯৮৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৮৩। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২০১ | জিব্রাল্টার | ৮৪০.৮ | |
২০২ | বাহামা দ্বীপপুঞ্জ | ৮৩৫.৮১ | |
২০৩ | লিশটেনস্টাইন | ৮৩৩.০১ | |
২০৪ | শ্রীলঙ্কা | ৮২২.০৩ | |
২০৫ | গুয়াম | ৮২১.৯১ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৮৯ | ১ | ডোমিনিকা | ১০০১ |
১৯০ | ৩ | পশ্চিম সাহারা | ৯৯৬ |
১৯১ | ২ | লিশটেনস্টাইন | ৯৫৬ |
১৯২ | গ্রিনল্যান্ড | ৯৫৩ | |
১৯৩ | ১৫ | সেন্ট মার্টিন | ৯৪২ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | |||||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | |||||||||||||||
১৯৯০ | |||||||||||||||
১৯৯৪ | |||||||||||||||
১৯৯৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ০ | ০ | ১০ | ৩ | ৫২ | ||||||||
২০০২ | ৮ | ০ | ০ | ৮ | ০ | ২৩ | |||||||||
২০০৬ | ১২ | ২ | ২ | ৮ | ১৩ | ২৩ | |||||||||
২০১০ | ১০ | ০ | ২ | ৮ | ২ | ২৩ | |||||||||
২০১৪ | ১০ | ০ | ২ | ৮ | ৪ | ২৫ | |||||||||
২০১৮ | ১০ | ০ | ০ | ১০ | ১ | ৩৯ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ৬০ | ২ | ৬ | ৫২ | ২৩ | ১৮৫ |