ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | লুইজ ফিলিপি স্কলারি | ||
উচ্চতা | ১.৮২ মিটার (৫ ফুট ১১+১⁄২ ইঞ্চি)[১] | ||
মাঠে অবস্থান | রক্ষণভাগ | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | পালমেরিয়াস (কোচ) | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৬৬-১৯৭৩ | ক্লাব এস্পোর্টিভো এইমোরে - আরএস | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
১৯৭৩-১৯৭৯ | ক্যাক্সিয়াস | ||
১৯৮০ | জুভেন্তুদ | ||
১৯৮০-১৯৮১ | নোভো হ্যামবুর্গো | ||
১৯৮১ | সিএসএ | ||
পরিচালিত দল | |||
১৯৮২ | CSA | ||
১৯৮২-১৯৮৩ | Juventude | ||
১৯৮৩ | Brasil de Pelotas | ||
১৯৮৪-১৯৮৫ | Al-Shabab | ||
১৯৮৬ | Brasil de Pelotas | ||
১৯৮৬-১৯৮৭ | Juventude | ||
১৯৮৭ | Grêmio | ||
১৯৮৮ | Goiás | ||
১৯৮৮-১৯৯০ | Al Qadisiya | ||
১৯৯০ | Kuwait | ||
১৯৯১ | Criciúma | ||
১৯৯১ | Al-Ahli | ||
১৯৯২ | Al Qadisiya | ||
১৯৯৩-১৯৯৬ | গ্রেমিয়ো | ||
১৯৯৬-১৯৯৭ | Júbilo Iwata | ||
১৯৯৭-২০০০ | Palmeiras | ||
২০০০-২০০১ | Cruzeiro | ||
২০০১-২০০২ | ব্রাজিল | ||
২০০৩-২০০৮ | পর্তুগাল | ||
২০০৮-২০০৯ | চেলসি | ||
২০০৯-২০১০ | Bunyodkor | ||
২০১০-২০১২ | Palmeiras | ||
২০১২–২০১৪ | ব্রাজিল | ||
২০১৪–২০১৫ | Grêmio | ||
২০১৫–২০১৭ | Guangzhou Evergrande | ||
২০১৮–২০১৯ | Palmeiras | ||
২০২০–২০২১ | ক্রুজয়েইরো | ||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
লুইজ ফিলিপি স্কলারি, কমআইএইচ (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [luˈis fɪˈɫipɪ sko̞ˈlaɾi], ইউরোপীয় পর্তুগিজ: [ˈɫwiʃ fɨˈɫip(ɨ) ʃkuˈɫaɾi]), ইংরেজি: Luiz Felipe Scolari) (জন্ম: ৯ নভেম্বর, ১৯৪৮) ২০০২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল জয়ী ব্রাজিল দলের ম্যানেজার ছিলেন। পরবর্তীতে ১২ জুলাই, ২০০৩ থেকে ৩০ জুন, ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি পর্তুগাল জাতীয় ফুটবল দলের কোচের দায়িত্বে ছিলেন।
তিনি পুনরায় ২০১২ সাল থেকে সাবেক কোচ মানো মেনেজেসের পরিবর্তে ব্রাজিল দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন। ব্রাজিলে তাকে ফেলিপাও এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিগ ফিল নামে ডাকা হয়।[২][৩][৪]
১৯৯০ সালে স্কলারি কুয়েত জাতীয় ফুটবল দলকে কোচিং করাতে শুরু করেন। সে বছর গালফ নেশনস কাপ এর ফাইনালে কাতারকে পরাজিত করে কুয়েত চ্যাম্পিয়ন হয়। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই ইরাক কুয়েত দখল করে নেয়ায় তাকে কুয়েত ছেড়ে যেতে হয়।
২০০১ সালের জুন মাসে স্কলারি তার স্বদেশ ব্রাজিলের দায়িত্ব পান। বাছাই পর্বের মাত্র পাঁচটি ম্যাচ হাতে রেখে সেসময় বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন নিয়ে ব্রাজিল বিরাট সংশয়ে ছিল। দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম ম্যাচেই ব্রাজিল উরুগুয়ের কাছে ০-১ গোলে হেরে গেলে সংকট আরও ঘনীভূত হয়। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি ব্রাজিলকে মূলপর্বে উত্তীর্ণ করতে সমর্থ হন।
বিশ্বকাপের জন্য চূড়ান্ত দল ঘোষণা করার আগে প্রবল জনমত উপেক্ষা করে তিনি বর্ষীয়ান স্ট্রাইকার রোমারিওকে দলে নিতে অস্বীকৃতি জানান। এমনকি রোমারিও নিজেও কান্নাজড়ানো কণ্ঠে আবেদন জানালে স্কলারি তা নাকচ করে দেন।[৫] বিশ্বকাপ শুরুর আগে ব্রাজিলকে তুলনামূলকভাবে দুর্বল দল হিসেবেই বিবেচনা করা হচ্ছিল। কিন্তু একে-একে তুরস্ক, চীন, কোস্টারিকা, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড এবং সেমিফাইনালে আবার তুরস্কের বিরুদ্ধে জয় ব্রাজিলকে ফাইনালে পৌঁছে দেয়। ফাইনালে রোনালদোর জোড়া গোলে ব্রাজিল জার্মানিকে পরাজিত করে পঞ্চমবারের মত বিশ্বকাপ শিরোপো নিজেদের করে নেয়।[৬] ২০০২ সালের শেষে ব্রাজিলের ম্যানেজার হিসেবে স্কলারি পদত্যাগ করেন।[৭]
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)