![]() | |||
ডাকনাম | লিকুয়েনা | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | লেসোথো ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | থাবো সেনং | ||
অধিনায়ক | এনকাও লেরোথলি | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | বুশি মোলেতসানে (৫৩) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | রেফিলো পোতসে (৯) | ||
মাঠ | সেতসোতো স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | LES | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৪৮ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ১০৫ (আগস্ট ২০১৪) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮৫ (আগস্ট ২০১১) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৫৬ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ১২২ (জুন ১৯৭৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১৭৯ (জুন ২০১৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (মালাউই; ৮ আগস্ট ১৯৭০) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (মাসেরু, লেসোথো; ১৪ এপ্রিল ২০০৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (বতসোয়ানা; ৮ আগস্ট ১৯৮৮) |
লেসোথো জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Lesotho national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লেসোথোর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লেসোথোর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লেসোথো ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৭০ সালের ৮ই আগস্ট তারিখে, লেসোথো প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মালাউইয়ে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে লেসোথো মালাউইকে কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
২০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সেতসোতো স্টেডিয়ামে লিকুয়েনা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লেসোথোর রাজধানী মাসেরুতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন থাবো সেনং এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মাতলামা মাসেরুর রক্ষণভাগের খেলোয়াড় এনকাও লেরোথলি।
লেসোথো এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সেও লেসোথো এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
লম্ফো কালাকে, মাবুতি পোতলোয়ানে, বুশি মোলেতসানে, রেফিলো পোতসে এবং সেপো সেতুরুমানের মতো খেলোয়াড়গণ লেসোথোর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে লেসোথো তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১০৫তম) অর্জন করে এবং ২০১১ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৮৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে লেসোথোর সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১২২তম (যা তারা ১৯৭৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৭৯। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৪৬ | ![]() |
![]() |
১০৬৪.০১ |
১৪৭ | ![]() |
![]() |
১০৫৭.০৫ |
১৪৮ | ![]() |
![]() |
১০৪৭.২৭ |
১৪৯ | ![]() |
![]() |
১০৪৫.৮৮ |
১৫০ | ![]() |
![]() |
১০৪২.৯৩ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৫৫ | ![]() |
![]() |
১২৫০ |
১৫৬ | ![]() |
![]() |
১২৪২ |
১৫৭ | ![]() |
![]() |
১২৪০ |
১৫৮ | ![]() |
![]() |
১২৩৪ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
![]() |
যুক্তরাজ্যের অংশ ছিল | যুক্তরাজ্যের অংশ ছিল | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৪ | ||||||||
![]() |
প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() ![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৩ | ||||||||
![]() |
২ | ০ | ১ | ১ | ১ | ৪ | |||||||||
![]() |
৬ | ০ | ০ | ৬ | ২ | ১৬ | |||||||||
![]() |
৮ | ২ | ৩ | ৩ | ৭ | ১৭ | |||||||||
![]() |
২ | ০ | ২ | ০ | ১ | ১ | |||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২২ | ২৬ | ২ | ১০ | ১৪ | ১৫ | ৫৫ |