লোকতান্ত্রিক জনতা দল | |
---|---|
![]() | |
সংক্ষেপে | এলজেডি |
নেতা | শরদ যাদব |
সভাপতি | ফতেহ্ সিং |
মহাসচিব | সুশীলা মোরালে[১] |
রাজ্যসভায় নেতা | এম. ভি. শ্রেয়াংস কুমার |
প্রতিষ্ঠাতা | শরদ যাদব |
প্রতিষ্ঠা | ১৮ মে ২০১৮ |
ভাঙ্গন | ২০ মার্চ ২০২২ |
বিভক্তি | জনতা দল (সংযুক্ত) |
একীভূত হয়েছে | রাষ্ট্রীয় জনতা দল |
সদর দপ্তর | বাড়ি নং ৮৬১ পি, সেক্টর-১৫, পার্ট–২, গুরুগ্রাম, গুরগাঁও জেলা, হরিয়াণা - ১২২০০১ |
যুব শাখা | লোকতান্ত্রিক যুব জনতা দল |
ভাবাদর্শ | সমাজতন্ত্র[২] মূলনিবাসীবাদ[৩] বহুজনবাদ [৪] |
রাজনৈতিক অবস্থান | মধ্য-বাম |
স্বীকৃতি | নথিবদ্ধ স্বীকৃতিহীন রাজনৈতিক দল |
লোকসভায় আসন | ০ / ৫৪৩
|
রাজ্যসভায় আসন | ২ / ২৪৫
|
বিধানসভা-এ আসন | ভারতীয় রাজ্য ১ / ১৪০ (কেরল বিধানসভা)
|
ওয়েবসাইট | |
loktantrikjanatadal | |
ভারতের রাজনীতি রাজনৈতিক দল নির্বাচন |
লোকতান্ত্রিক জনতা দল (এলজেডি) হল ভারতের একটি স্বীকৃতিবিহীন নথিবদ্ধ রাজনৈতিক দল। কেরলের জয়কুমার এজুতুপল্লির সমর্থনে ২০১৮ সালের মে মাসে[৫][৬][৭] জাতীয় স্তরে শরদ যাদব ও আলি আনোয়ার কর্তৃক দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[৮] বিহার রাজ্যে জনতা দল (সংযুক্ত) (জেডিএস) ভারতীয় জনতা পার্টির সঙ্গে জোট গঠন করলে শরদ যাদব জেডিএস ত্যাগ করে এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[৯][১০][১১] যদিও দলের কেরালা ইউনিট আরজেডিতে যোগ দেয়নি।
বামসেফের রাজনৈতিক শাখা বহুজন মুক্তি পার্টি লোকতান্ত্রিক জনতা দলের সঙ্গে মিশে যায়।[১২][১৩] বহুজন মুক্তি পার্টির বর্তমান সভাপতি হলেন ভি. এল. মাতঙ্গ।[১৪] কেরল রাজ্য জেডিএস-এর একটি অংশ এম. পি. বীরেন্দ্র কুমারের নেতৃত্বে লোকতান্ত্রিক জনতা দলের সঙ্গে মিশে যায়।[১৫] বর্তমানে রাজ্যসভায় কেরল থেকে এক জন প্রতিনিধি রয়েছেন।[১৬][১৭] এটি 20 মার্চ 2022-এ রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (RJD) সাথে একীভূত হয়। কেরালার দলটি জনতা দল (ধর্মনিরপেক্ষ) এর সাথে একীভূত হওয়ার পরিকল্পনা করেছে।