![]() | |
![]() | |
রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
---|---|
উচ্চারণ | /lænˈsoʊprəzoʊl/ lan-SOH-prə-zohl |
বাণিজ্যিক নাম | ল্যানসেক, ল্যানসো প্রভৃতি |
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম | মনোগ্রাফ |
মেডলাইনপ্লাস | a695020 |
লাইসেন্স উপাত্ত |
|
গর্ভাবস্থার শ্রেণি |
|
প্রয়োগের স্থান | মুখ ও শিরায় |
ঔষধ বর্গ | প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর |
এটিসি কোড | |
আইনি অবস্থা | |
আইনি অবস্থা | |
ফার্মাকোকাইনেটিক উপাত্ত | |
জৈবপ্রাপ্যতা | ৮০% বা ততোধিক |
প্রোটিন বন্ধন | ৯৭% |
বিপাক | যকৃৎ (CYP3A4- ও CYP2C19-মাধ্যমে) |
বর্জন অর্ধ-জীবন | 1–1.5 hours ১-১.৫ ঘণ্টা |
রেচন | বৃক্ক ও মল |
শনাক্তকারী | |
| |
সিএএস নম্বর | |
পাবকেম সিআইডি | |
আইইউপিএইচএআর/ বিপিএস | |
ড্রাগব্যাংক | |
কেমস্পাইডার | |
ইউএনআইআই | |
কেইজিজি | |
সিএইচইবিআই | |
সিএইচইএমবিএল | |
কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.173.220 |
রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
সংকেত | C16H14F3N3O2S |
মোলার ভর | ৩৬৯.৩৬৩g/mol |
থ্রিডি মডেল (জেএসমোল) | |
চিরালিটি | রেসিমিক মিশ্রণ |
| |
|
ল্যানসোপ্রাজল (ইংরেজি: Lansoprazole) হলো প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর-এর অন্তর্ভুক্ত একটি ওষুধ যা পাকস্থলীয় অম্ল হ্রাসকরণে ব্যবহৃত হয়।[১] এই ওষুধটি পেপটিক আলসার, গাস্ট্রোইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ ও জলিনজার-এলিসন সিনড্রোম রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।[২] এর কার্যকারিতা অন্যান্য প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের মতোই।[৩] এটা মুখে সেবনীয়[১] এর কার্যকারিতা কয়েকদিন পর্যন্ত বিদ্যমান থাকতে পারে।[১]
সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াসমূহের মধ্যে রয়েছে কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটব্যথা ও বমনেচ্ছা।[১] এছাড়া জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে অস্টিওপোরোসিস বা অস্থিক্ষয়, রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ কমে যাওয়া, ক্লস্ট্রিডিয়াম ডিফিসিল সংক্রমণ ও নিউমোনিয়া।[১] গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন এই ওষুধটি নিরাপদ কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।[৪] এটি পাকস্থলীর প্যারাইটাল কোষে হাইড্রোজেন পটাশিয়াম এটিপেজ (H+/K+-ATPase) কে বন্ধ করে দেয়। [১]
১৯৮৪ সালে ল্যানসোপ্রাজলের পেটেন্ট করা হয় এবং ১৯৯২ সাল থেকে এর ব্যবহার শুরু হয়।[৫] বর্তমানে এতি জেনেরিক ওষুধ হিসেবে সহজলভ্য[২]
ল্যানসোপ্রাজল নিম্নলিখিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়:
এটি অন্যান্য প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের তুলনায় বেশি ভালো কাজ করে এর সপক্ষে সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই।[৩]
ল্যানসোপ্রাজলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াসমূহ নিম্নরূপ:[৭][৮]
এছাড়া জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে অস্টিওপোরোসিস বা অস্থিক্ষয়, রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ কমে যাওয়া, ক্লস্ট্রিডিয়াম ডিফিসিল সংক্রমণ ও নিউমোনিয়া।[১][৬]:২২
ল্যানসোপ্রাজলের সঙ্গে অন্যান্য অনেক ওষুধের মিথস্ক্রিয়া হয়।[১২]
এছাড়াও সুক্রালফেট, অ্যামপিসিলিন, থিওফাইলিন প্রভৃতি ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া বিদ্যমান।
ল্যানসোপ্রাজল জাপানের তাকেদা কোম্পানিতে সংশ্লেষিত হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে এর সাংকেতিক নাম ছিল AG ১৭৪৯। [১৪] তাকেদা ১৯৮৪ সালে ল্যানসোপ্রাজলের পেটেন্ট করে এবং ১৯৯১ সাল থেকে বাজারে নিয়ে আসে। [১৫] ১৯৯৫ সালে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুমোদন লাভ করে।[১৬]