শক্তি - অস্তিত্ব কে এহশাস কী | |
---|---|
ধরন | নাটক |
নির্মাতা | রশ্মি শর্মা |
লেখক | রশ্মি শর্মা |
শ্রেষ্ঠাংশে | রুবিনা দিলাইক ভিভিয়ান দিসেনা |
দেশ | ভারত |
মূল ভাষা | হিন্দি |
মৌসুমের সংখ্যা | ১ |
পর্বের সংখ্যা | ১১৬৪[১] |
নির্মাণ | |
প্রযোজক | রশ্মি শর্মা |
নির্মাণ স্থান | মুম্বাই, ভারত |
ক্যামেরা বিন্যাস | মাল্টি ক্যামেরা |
স্থিতিকাল | প্রায় ২২ মিনিট |
নির্মাণ প্রতিষ্ঠান | রাশ্মি শর্মা টেলিফিল্মস লিমিটেড |
পরিবেশক | ভায়াকম ১৮ |
মুক্তি | |
নেটওয়ার্ক | কালারস |
মুক্তি | ৩০ মে ২০১৬ present | –
শক্তি - অস্তিত্ব কে এহসাস কি (বাংলা: শক্তি - অস্তিত্বের অনুভূতি) হলো ভারতীয় পারিবারিক নাটক, যেটি ২০১৬ সালের জুন হতে কালারস-এ সম্প্রচারিত হয়। এই নাটকটি রশ্মি শর্মার রশ্মি শর্মা টেলিফিল্মস লিমিটেড প্রযোজনা করছে। এই নাটকটি প্রতি সপ্তাহের সোমবার হতে শুক্রবার প্রচারিত হয়।[২][৩]
ভিভিয়ান দিসেনা এবং রুবিনা দিলাইক এই নাটকের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন। এই জুটির জন্য এই নাটকটি সম্প্রচারের শুরু হতেই টেলিভিশন রেটিং-এর শীর্ষে অবস্থান করছে। এই নাটকটি স্টার প্লাস-এ সম্প্রচারিত ইয়ে হে মহাব্বাতে নাটকের সাথে টেলিভিশন রেটিং-এ তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
এই নাটকের কাহিনীটি হলো দুই বোনের, সৌমিয়া (রুবিনা দিলাইক) এবং সুরভী (রোশনি সাহোতা)। ছোটবেলা হতেই সৌমিয়ার তার বাবা এবং দাদীর সাথে ভাল সম্পর্ক ছিল না, কিন্তু তার মা তাকে খুব আদর যত্নে বড় করে। অন্যদিকে সুরভী তার বাবা হতে সমস্ত আদর পেত। সৌমিয়া একটি শান্ত এবং চুপচাপ মেয়ে, কিন্তু সুরভী একটি মজার এবং বাক্পটু মেয়ে। এক কষ্ট-সৃষ্টিকর্তা, হারমান (ভিভিয়ান দিসেনা), গুন্ডাদের কাছ থেকে পালানোর সময় সৌমিয়াদের বাসায় এসে পরে। সেখানে থাকাকালীন হারমান সৌমিয়াকে দেখতে পায়।
হারামান জানতে পারে যে তার পেছনে গুন্ডা লাগানোর কাজটি সুরভী করেছে তাই হারামান তাকে অপহরণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, কিন্তু হারামান ভুল করে সৌমিয়াকে অপহরণ করে নিয়ে আসে। হারমান তার ভুল পরবর্তী দিন জানতে পারে, কিন্তু সকল গ্রামবাসী সৌমিয়ার প্রতি অপবাদ আরোপ করে যে সে হারমানের সাথে রাত্রি যাপন করেছে। দুই পরিবারের মান-সম্মান বাঁচানোর জন্য হারমানের বাবা হারমানকে সৌমিয়ার সিঁথিতে সিঁদুর দিতে বলে। নিম্মি (রিনা কাপুর) হারমান এবং সৌমিয়ার এই ঘটনা জানতে পেরে বিস্মিত হয়ে যান।
সৌমিয়ার মা চিন্তিত হয়ে যান কারণ তিনি মনে করেন যে হারমান তার মেয়ের জন্য সঠিক পুরুষ নয়। হারমান যদি সৌমিয়ার সত্য জানতে পারে তবে সে তার বিরুদ্ধে চলে যাবে। হারমানের মা, সৌমিয়ার বাবা এবং দাদীর প্রতিবাদ করা সত্ত্বেও সৌমিয়া এবং হারমানের বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিবাহের মধ্যে সৌমিয়ার দাদী সৌমিয়াকে বিষ দিতে চেয়েছিল, কিন্তু সৌমিয়া বেঁচে যায়। বিষ দেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টার পর, সৌমিয়ার বাবা একটি সাপের মাধ্যমে বিষ দিতে চেয়েছিল। সুরভী সেই সাপটি দেখতে পেয়ে সাপটির বদলে ব্রেসলেট দিয়ে দেয়। সৌমিয়া এই ঘটনা সম্পর্কে অচেতন ছিল। পরে সৌমিয়া জানতে পারে যে সে হিজরা।