শবনম | |
---|---|
জন্ম | ঝর্ণা বসাক ১৭ আগস্ট ১৯৪৬[১] ঢাকা, ব্রিটিশ ভারত |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশী |
পেশা | ললিউড অভিনেত্রী, ঢালিউড অভিনেত্রী |
পরিচিতির কারণ | নায়িকা, অভিনেত্রী |
দাম্পত্য সঙ্গী | রবিন ঘোষ |
সন্তান | রনি ঘোষ |
পুরস্কার | নিগার পুরস্কার |
ঝর্ণা বসাক (জন্ম: ১৭ আগস্ট, ১৯৪৬) বাংলাদেশের প্রখ্যাত নায়িকা ও অভিনেত্রী। যিনি শবনম নামে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[২][৩] শবনম নামের অর্থ দাঁড়ায় ফুলের মধ্যে বিন্দু বিন্দু শিশির ঝরে পড়া। তিনি একজন হিন্দু অভিনেত্রী হিসেবে পাকিস্তানের চলচ্চিত্র শিল্পে বা ললিউডে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। ১৯৬০-এর দশক থেকে ১৯৮০'র দশক পর্যন্ত একাধারে সক্রিয় অভিনয় চর্চা করে গেছেন। ১৯৯০-এর দশক থেকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প বা ঢালিউডে অভিনয় করে যাচ্ছেন। ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী শবনম ঐ সময়ে অত্যন্ত আবেগপ্রবণ ও রোমান্টিক নায়িকা হিসেবে তৎকালীন পাকিস্তানের পূর্ব ও পশ্চিম - উভয় অংশেই সমানভাবে জনপ্রিয় ছিলেন।
১৭ আগস্ট, ১৯৪০ইং সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।[৪] বাবা ননী বসাক ছিলেন একজন স্কাউট প্রশিক্ষক ও ফুটবল রেফারী। স্বনামধন্য সঙ্গীত পরিচালক রবিন ঘোষ-কে শবনম বিয়ে করেন ১৯৬৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর।[৫] ২০১৬ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে গুলশানের নিজ বাসভবনে বার্ধ্যক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন রবীন ঘোষ তাদের সংসারে একটি পুত্র সন্তান রয়েছে, নাম রনি ঘোষ।[৬] তার একমাত্র বড় বোন নন্দিতা দাস বর্তমানে ভারতের কলকাতার সিমলা রোডে বাস করছেন।[৭]
শৈশবেই বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে নাচ শিখেছিলেন শবনম। একজন নৃত্যশিল্পী হিসেবে তিনি সুপরিচিতি লাভ করেন। সেখানেই একটি নৃত্যের অনুষ্ঠানে এহতেশাম তার নাচ দেখে এদেশ তোমার আমার চলচ্চিত্রের নৃত্যে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন। তিনি আরও কিছু ছবিতে অতিরিক্ত শিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন। কিন্তু এহতেশামের পাশাপাশি পরিচালক মুস্তাফিজের নজর কাড়তে সক্ষম হন অতিরিক্ত শিল্পী হিসেবে অভিনয় করেই। মুস্তাফিজ পরিচালিত ‘হারানো দিন’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে ১৯৬১ সালে নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন শবনম। এ ছবিতেই তিনি শবনম নাম ধারণ করেন।
১৯৬১ সালে বাংলা চলচ্চিত্র হারানো দিনের মাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শবনম।[৮] ১৯৬২ সালে উর্দু চলচ্চিত্র চান্দা ছবির মাধ্যমে তৎকালীন সমগ্র পাকিস্তানে রাতারাতি তারকাখ্যাতি পান।[৯] এ দু'টি ছবিই তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) ঢাকা থেকে মুক্তি পেয়েছিল।[১০] পরবর্তী বছরে তালাশ সমগ্র পাকিস্তানে মুক্তি পেলে ঐ সময়ের সর্বাপেক্ষা ব্যবসা সফল ছবির মর্যাদা লাভ করে। ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে শবনম পাকিস্তানের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে চিহ্নিত হন। পেশাজীবি মনোভাবের কারণে তিনি ১৯৬৮ সালে পাকিস্তানের করাচীতে স্থায়ীভাবে বাস করতে থাকেন। সত্তর দশকের শুরুতে শবনম ললিউডে (লাহোর) পাকিস্তানের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়িকা হিসেবে নিজের স্থান পাকাপোক্ত করেন। তিনি নায়িকা হিসেবে পাকিস্তানের চলচ্চিত্র শিল্পে ধ্বস নামার পূর্বে আশির দশকের শেষ পর্যন্ত প্রবল প্রতাপে একচ্ছত্র প্রাধান্য বিস্তার করেছিলেন। সম্ভবতঃ বিশ্বে তিনিই একমাত্র চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি ১৯৬০-এর দশক থেকে ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত তিনটি দশক ধারাবাহিক ও সফলভাবে রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় করে অগণিত দর্শক-শ্রোতার মন জয় করেছিলেন।
১৯৬১ সালে বাংলা চলচ্চিত্র হারানো দিনের মাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শবনম।[১১] ১৯৬২ সালে উর্দু চলচ্চিত্র চান্দা ছবির মাধ্যমে তৎকালীন সমগ্র পাকিস্তানে রাতারাতি তারকাখ্যাতি পান।[৯] এ দু'টি ছবিই তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) ঢাকা থেকে মুক্তি পেয়েছিল।[১২] পরবর্তী বছরে তালাশ সমগ্র পাকিস্তানে মুক্তি পেলে ঐ সময়ের সর্বাপেক্ষা ব্যবসা সফল ছবির মর্যাদা লাভ করে। ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে শবনম পাকিস্তানের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে চিহ্নিত হন। পেশাজীবি মনোভাবের কারণে তিনি ১৯৬৮ সালে পাকিস্তানের করাচীতে স্থায়ীভাবে বাস করতে থাকেন। সত্তর দশকের শুরুতে শবনম ললিউডে (লাহোর) পাকিস্তানের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়িকা হিসেবে নিজের স্থান পাকাপোক্ত করেন। তিনি নায়িকা হিসেবে পাকিস্তানের চলচ্চিত্র শিল্পে ধ্বস নামার পূর্বে আশির দশকের শেষ পর্যন্ত প্রবল প্রতাপে একচ্ছত্র প্রাধান্য বিস্তার করেছিলেন। সম্ভবতঃ বিশ্বে তিনিই একমাত্র চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি ১৯৬০-এর দশক থেকে ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত তিনটি দশক ধারাবাহিক ও সফলভাবে রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় করে অগণিত দর্শক-শ্রোতার মন জয় করেছিলেন।
শবনম আয়না ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং ছবিটি পাকিস্তানের সিনেমা হলগুলোতে দীর্ঘদিন যাবৎ চলার রেকর্ড করে। ১৯৬০-এর দশকে কাজী রিজভানী'র পরিচালনায় ওয়াহিদ মুরাদের বিপরীতে লাদলা ছবির সোচা থা পিয়ার না করেংগে গানটি অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পায় এবং সেই সাথে তিনিও সকলের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হন।
১৯৮৮ সালে শবনম তার চরিত্র পরিবর্তন করেন এবং পুনরায় ঢাকা ও লাহোরের চলচ্চিত্রাঙ্গনে অভিনয় করতে থাকেন।[১৩] ৪০ বৎসরের অধিককাল ধরে অভিনয়ের ফলে তিনি প্রায় ১৮০টি চলচ্চিত্রের অনেকগুলোতে অবিস্মরণীয় হয়ে আছেন। শবনম অনেকবার সম্মানসূচক নিগার পুরস্কারের পাশাপাশি তিনবার পাকিস্তানের জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন। কাজী হায়াতের পরিচালনায় ও ঢাকা প্রোডাকশনের ব্যানারে তিনি ১৯৯৯ সালে সর্বশেষ আম্মাজান চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন।[৪]
ষাটের দশকে বাংলা চলচ্চিত্রে শবনম-রহমান জুটি বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তান থেকে পুনরায় বাংলাদেশে ফিরে এসে আরো কিছু বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
চলচ্চিত্রের নাম | মুক্তির সাল | পরিচালক | সহ-শিল্পী |
---|---|---|---|
যোগাযোগ | |||
আমার সংসার | রহমান, সুনেত্রা, মাহমুদ কলি, রোজী, রওশন জামিল, রিনা খান, আশীষ কুমার লোহ, টেলি সামাদ, শর্বরী। | ||
এ দেশ তোমার আমার | |||
কারণ | উজ্জ্বল, ববিতা, মাহমুদ কলি। | ||
কখনো আসেনি | ১৯৬১ | ||
চোর | রাজ্জাক | ||
জোয়ার ভাটা | |||
জুলি | সোহেল রানা, সোহেল চৌধুরী, রওশন জামিল, রোজী, আহমেদ শরীফ, শর্বরী। | ||
নবারুণ | |||
নাচঘর | ১৯৬৩ | এ. জব্বার খান | গোলাম মোস্তফা |
নাচের পুতুল | ১৯৭০ | রাজ্জাক | |
রাজা সন্ন্যাসী | ১৯৬৬ | খান আতাউর রহমান | আজিম, আনোয়ার হোসেন |
রাজধানীর বুকে | |||
হারানো দিন | ১৯৬১ | এহতেশাম | রহমান, মোস্তফা, সুভাষ দত্ত, আশিষ কুমার |
শর্ত | |||
সন্ধি | রাজ্জাক, নিপা মোনালিসা | ||
সহধর্মীনি | রাজ্জাক, ইলিয়াস কাঞ্চন, দিতি, জিনাত, ফাল্গুনী, রাজীব, খালেদা আক্তার কল্পনা। | ||
আম্মাজান | ১৯৯৯ | কাজী হায়াৎ | মান্না, মৌসুমী, আমিন খান, ডিপজল। |
তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের বাংলা চলচ্চিত্র-সহ উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং সর্বস্তরের দর্শকদের বিপুল ভালোবাসায় ধন্য ও সিক্ত হয়েছেন শবনম, যা ঐ সময়ের সিনেমা হলগুলোতে তার অভিনীত ছবিগুলোই এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। শবনম-ওয়াহিদ মুরাদ, শবনম-নাদিম জুটি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। পরবর্তীকালে পাকিস্তানে বসবাস করে পাঞ্জাবী চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন।[১৪]
চলচ্চিত্রের নাম | মুক্তির সাল | পরিচালক | সহ-শিল্পী | উল্লেখযোগ্য বিষয়াদি |
---|---|---|---|---|
আখরি স্টেশন | ১৯৬৫ | সুরুর বারাবানকভী | রানী, হারুন | |
আসরা | ১৯৬৯ | রাজা মীর | মোহাম্মদ আলী | |
আনমল মোহাব্বত | ১৯৭৩ | শাবাব কেরানভী | নাদিম, নানহা | |
আনারী | ১৯৭৫ | এস. সুলেমান | নাদিম | |
আজ অউর কাল | ১৯৭৬ | এস. সুলাইমান | রাহাত কাজমি | |
আনোখী | ১৯৭৬ | কে, খুরশীদ | তালাত ইকবাল | |
আয়না | ১৯৭৭ | দাদা নজরুল | নাদিম | |
আচে মিয়া | ১৯৭৮ | ইকবাল আখতার | মোহাম্মদ আলী | |
আবশার | ১৯৭৮ | জীনাত বেগম | শহীদ, লেহরী | |
আঁখো আঁখো মে | ১৯৭৮ | জান মোহাম্মদ | শহীদ | |
আই লাভ ইউ | ১৯৮২ | জামশেদ নাকভী | ওয়াহিদ মুরাদ | |
ইন্তিখাব | ১৯৭৮ | পারভেজ মালিক | গোলাম মহিউদ্দিন | |
এহসাস | ১৯৭২ | নজরুল ইসলাম | নাদিম | |
কারাবান | ১৯৬৪ | এস. এম. পারভেজ | হারুন | ১ম উর্দু ছবি যা পাকিস্তানের বাইরে নেপালে শুটিং হয়। |
ক্যায়সে কাহু | ১৯৬৫ | সাদিক খান | খলিল | |
কাজল | ১৯৬৫ | নজরুল ইসলাম | খলিল | |
কসম আজ ওয়াক্ত কি | ১৯৬৯ | এ. জে. কারদার | তারিক আজিজ | |
কুরবানী | ১৯৮১ | পারভেজ মালিক | নাদিম | |
কাভী আলবিদা না ক্যাহনা | ১৯৮৩ | নজর শাবাব | জাভেদ শেখ, সবিতা | |
খুবসুরৎ | ১৯৮২ | নজর শাবাব | নাদিম | |
চান্দা | ১৯৬২ | এহতেশাম | রহমান, সুলতানা জামান | শবনমের ১ম উর্দু ছবি |
চলো মান গায়ে | ১৯৭০ | রহমান | রহমান, জলিল | |
চাহাত | ১৯৭৪ | রহমান | রহমান, শাকিল | |
চলতে চলতে | ১৯৭৯ | জান মোহাম্মদ | শহীদ | |
জীনাত | ১৯৭৫ | এস. সুলাইমান | নাদিম, শহীদ | |
জাঞ্জীর | ১৯৭৫ | এস. সুলাইমান | নাদিম, মোস্তফা | |
জাগীর | ১৯৭৫ | আলী সুফিয়ান আফাকি | নাদিম | |
তালাশ | ১৯৬৩ | পারভেজ মালিক | রহমান, নাদিম | |
তুম মেরে হো | ১৯৬৮ | সুরুর বারাবানকভী | নাদিম, আনোয়ার হোসেন | |
দর্শন | ১৯৬৭ | রহমান | রহমান | |
দোস্তি | ১৯৭১ | শরীফ নায়ার | মোহাম্মদ আলী | |
দো তাসবীরিন | ১৯৭৪ | সিবতাইন ফজলী | নাদিম, আসিয়া | |
দিল্লাগী | ১৯৭৪ | আসলাম দার | নাদিম, নিম্মো | |
দিল নাশীন | ১৯৭৫ | ইকবাল আখতার | নাদিম, কবিতা | |
দো সাথী | ১৯৭৫ | রহমান | রহমান | |
নাজ | ১৯৬৯ | শরীফ নায়ার | মোহাম্মদ আলী | |
নয়া আন্দাজ | ১৯৭৯ | খালিদ খুরশেদ | শহীদ, ইসরাত | |
নাহি আভি নাহি | ১৯৮০ | নজরুল ইসলাম | ফয়সাল, আয়াজ | ফয়সাল ও আয়াজের ১ম ছবি |
নারাজ | ১৯৮৫ | এম. জাভেদ ফাজিল | নাদিম, ফয়সাল | |
প্রীত না জানে রীত | ১৯৬৩ | মাসুদ চৌধুরী | খলিল | |
পয়সে | ১৯৬৪ | এহতেশাম মুস্তাফিজ | আজিম, সুভাষ দত্ত | |
পেহচান | ১৯৭৫ | পারভেজ মালিক | নাদিম | |
পাকিজা | ১৯৭৯ | পারভেজ মালিক | নাদিম | |
বেগানা | ১৯৬৬ | এস. এম. পারভেজ | খলিল, নাসিমা | |
বন্দীস | ১৯৮০ | দাদা নজরুল | নাদিম | |
ভুল | ১৯৭৪ | এস. সুলেমান | নাদিম, মুমতাজ | |
মেরে হামসফর | ১৯৭২ | পারভেজ মালিক | মোহাম্মদ আলী | |
মিস হিপ্পী | ১৯৭৪ | এস. সুলাইমান | নাদিম | |
রিশতা | ১৯৮০ | পারভেজ মালিক | নাদিম | |
হাম দোনো | ১৯৮০ | পারভেজ মালিক | নাদিম | |
শরীক-ই-হায়াত | ১৯৬৮ | এস.এম. ইউসুফ | কামাল, সাবিরা | |
শরাফত | ১৯৭৪ | নজরুল ইসলাম | নাদিম, কাভী | |
সাগর | ১৯৬৫ | মু্স্তাফিজ | আজিম | |
সমন্দার | ১৯৬৮ | ওয়াহিদ মুরাদ | ওয়াহিদ মুরাদ | করাচীতে শবনমের ১ম ছবি |
শবনম পাঞ্জাবী চলচ্চিত্র হিসেবে কালু, মালকা এবং রাণী বেটি রাজ করায় গী ছবিতেও অভিনয় করেছেন।
পাকিস্তানের চলচ্চিত্র শিল্পে অসামান্য অবদান রাখায় শবনম সম্মানসূচক পুরস্কার হিসেবে মোট ১২বার নিগার পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া ২০১৯ সালের লাক্স স্টাইল অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে তাকে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়।[১৫][১৬][১৭]
সাল | ছবির নাম | পরিচালক | সহ-শিল্পী | পুরস্কার |
---|---|---|---|---|
১৯৬২ | চন্দা | এহতেশাম | সুলতানা জামান, রহমান | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৬৫ | আখরি স্টেশন | সুরুর বারাবানকভী | রানী, হারুন | সেরা সহ-অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৭১ | দোস্তি | শরীফ নায়ার | মোহাম্মদ আলী | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৭৩ | আনমল | পারভেজ মালিক | শহীদ, আফজাল | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৭৪ | দিল লাগি | আসলাম দার | নাদিম, নিম্মো | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৭৫ | জীনাত | এস. সুলাইমান | নাদিম, শহীদ | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৭৭ | আয়না | নজরুল ইসলাম | নাদিম, রেহান | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৭৯ | পাকিজা | পারভেজ মালিক | নাদিম | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৮০ | হাম দোনো | পারভেজ মালিক | নাদিম | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৮১ | কুরবানী | পারভেজ মালিক | নাদিম | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৮৩ | কাভী আলবিদা না ক্যাহনা | নজর শাবাব | জাভেদ শেখ, সবিতা | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার এওয়ার্ড লাভ। |
১৯৮৫ | নারাজ | এম. জাভেদ ফাজিল | নাদিম, ফয়সাল | সেরা অভিনেত্রীর জন্য নিগার পুরস্কার লাভ। |