শরফুদ্দীন আবু তাওয়ামা | |
---|---|
জন্ম | বোখারা |
মৃত্যু | ১৩০০ খ্রিস্টাব্দ সোনারগাঁ |
সমাধি স্থান | মোগরাপাড়া, দরগাবাড়ি প্রাঙ্গণ |
জাতীয়তা | পারসিক |
জাতিভুক্ত | এশিয় |
যুগ | ১৩ শতাব্দী |
পেশা | সূফী সাধক, সমাজ সংস্কারক, আলেম |
মাজহাব | হানাফী |
মূল আগ্রহ | হাদিস, ফিকহ |
সুফি তরিকা | সোহরাওয়ার্দী[১] |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন |
শরফুদ্দিন আবু তাওয়ামা (আরবী: شرف الدين أبو توامة)একজন বিশিষ্ট আলেম, সূফী সাধক এবং ইসলামি আইনবিদ। বাংলাদেশের সোনারগাঁয়ে তিনি খ্রিস্টীয় ১৩ শতাব্দীতে একটি খানকাহ ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। ধারণা করা হয়, এটাই উপমহাদেশের সর্বপ্রথম হাদিস শিক্ষাদানের কেন্দ্র। হাদিস এবং ইসলামি আইনশাস্ত্রের পাশাপাশি তিনি ভেষজশাস্ত্র, গণিত, ভূগোল শাস্ত্র এবং রসায়ন শাস্ত্রেও একজন পণ্ডিত ব্যক্তি ছিলেন। [২][৩]
শায়খ আবু তাওয়ামার লেখা মনজিলে মাকামাত গ্রন্থটি সুফি দর্শনের ওপর প্রাচীন বংলায় লিখিত একটি উল্লেখযোগ্য ইসলামী দর্শন গ্রন্থ বলে মনে করা হয়। তবে এ গ্রন্থটির কোন কপি পাওয়া যায়নি। এছাড়া সোনারগাঁ বিদ্যাপীঠে অবস্থানকালে শায়খ আবু তাওয়ামা ছাত্রদের উদ্দেশে যে ফিকহ বিষয়ক বক্তৃতা দিতেন, এ বক্তৃতাগুলোর সংকলনগুলো নিয়ে ফার্সি ভাষায় রচিত নামে-ই-হক নামে একটি গ্রন্থের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। এই বইতে ১৮০টি কবিতা আছে। গ্রন্থটি ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে বোম্বাই (বর্তমান মুম্বাই) থেকে এবং ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে কানপুর থেকে প্রকাশিত হয়। [১][৩]
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |