এই নিবন্ধটির তথ্যছকটি অন্য একটি ভাষা থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিক অনুবাদ করা হয়নি। |
শার্ল মিশেল | |
---|---|
ইউরোপীয় পরিষদের সভাপতি | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১লা ডিসেম্বর ২০১৯ | |
যার পূর্বসূরী | António Costa |
পূর্বসূরী | ডোনাল্ড টাস্ক |
Prime Minister of Belgium | |
কাজের মেয়াদ 11 October 2014 – 27 October 2019 | |
সার্বভৌম শাসক | Philippe |
ডেপুটি | Jan Jambon Kris Peeters Koen Geens Didier Reynders Alexander De Croo |
পূর্বসূরী | Elio Di Rupo |
উত্তরসূরী | Sophie Wilmès |
President of the Reformist Movement | |
কাজের মেয়াদ 18 February 2019 – 29 November 2019 | |
পূর্বসূরী | Olivier Chastel |
উত্তরসূরী | Georges-Louis Bouchez |
কাজের মেয়াদ 14 February 2011 – 10 October 2014 | |
পূর্বসূরী | Didier Reynders |
উত্তরসূরী | Olivier Chastel |
Minister of Development Cooperation | |
কাজের মেয়াদ 21 December 2007 – 14 February 2011 | |
প্রধানমন্ত্রী | Guy Verhofstadt Yves Leterme Herman Van Rompuy |
পূর্বসূরী | Armand De Decker |
উত্তরসূরী | Olivier Chastel |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | Charles Yves Jean Ghislain Michel ২১ ডিসেম্বর ১৯৭৫ Namur, Belgium |
রাজনৈতিক দল | Reformist Movement |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | Alliance of Liberals and Democrats for Europe Party |
উচ্চতা | ১.৮৩ মিটার (৬ ফুট ০ ইঞ্চি) |
দাম্পত্য সঙ্গী | Amélie Derbaudrenghien |
সন্তান | 3 |
পিতা | Louis Michel |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | Université libre de Bruxelles University of Amsterdamˈ |
শার্ল মিশেল (ফরাসি: Charles Michel; আ-ধ্ব-ব:[ʃaʁl mi'ʃɛl]; জন্ম ২১শে ডিসেম্বর ১৯৭৫) একজন বেলজীয় রাজনীতিবিদ যিনি ২০১৯ সাল থেকে অদ্যাবধি ইউরোপীয় পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০৭ সালে একত্রিশ বছর বয়সে বেলজিয়ামের উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী নির্বাচিত হন। ২০১১ সালে তিনি ফরাসিভাষী উদারনৈতিক সংস্কার আন্দোলনের নেতা নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ সালে বেলজিয়ামের জাতীয় নির্বাচনে দলটিকে নেতৃত্বদান করেন, যাতে দলটি বেলজিয়ামের আইনসভার নিম্নকক্ষে তৃতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে আবির্ভূত হয়। নির্বাচনের পরে গঠিত সন্ধিমূলক (কোয়ালিশন) সরকারে তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালের ১১ই অক্টোবর তিনি ১৮৪১ সালে জঁ-বাতিস্ত নোতোঁ-র পরে সবচেয়ে কমবয়সী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে মিশেলের সরকারের পতন হয় এবং তিনি পদত্যাগ করে একটি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে আবির্ভূত হন।[১] ২০১৯ সালের ২রা জুলাই ইউরোপীয় পরিষদ মিশেলকে নতুন সভাপতি নির্বাচিত করে। তিনি ২০১৯ সালের ২৯শে ডিসেম্বর ডোনাল্ড টাস্কের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন ও আনুষ্ঠানিকভাবে ১লা ডিসেম্বর তাঁর মেয়াদ শুরু করেন।[২][৩]