শাহ এনায়াত কাদিরি | |
---|---|
شاہ عنایت قادری | |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | আনু. ১৬৪৩ |
মৃত্যু | আনু. ১৭২৮ |
সমাধিস্থল | লাহোর, পাঞ্জাব, পাকিস্তান |
ধর্ম | ইসলাম |
প্রধান আগ্রহ | |
তরিকা | কাদিরি শাত্তারি |
দর্শন | সুফিবাদ |
মুসলিম নেতা | |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
যাদের প্রভাবিত করেন |
সুফিবাদ এবং তরিকা |
---|
প্রবেশদ্বার |
পাঞ্জাবের সংস্কৃতি |
---|
পাঞ্জাবী সংস্কৃতির উপর ধারাবাহিকের একটি অংশ |
ইতিহাস |
বিষয় |
পাঞ্জাব পোর্টাল |
শাহ এনায়াত কাদিরি শাত্তারি (গুরুমুখী: شاہ عنایت قادری) এছাড়াও এনায়াত শাহ হিসাবে পরিচিত; (আনুমানিক ১৬৪৩ – ১৭২৮) ছিলেন কাদিরি শাত্তারি সিলসিলার (তরিকার) একজন পাঞ্জাবি সুফি পণ্ডিত, সাধক এবং দার্শনিক।[১] তিনি বেশিরভাগই তার দার্শনিক সাহিত্যগুলিফারসি ভাষায় লিখেছিলেন। শাহ এনায়াত কাদিরি পাঞ্জাবি ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিায় কবি বুল্লে শাহ এবং ওয়ারিস শাহের আধ্যাত্মিক পথপ্রদর্শক (পীর) হিসাবে বিখ্যাত।
বাবা একটি সম্মানসূচক শব্দ যা সম্মানের প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি "পিতা" বা "জ্ঞানী প্রৌঢ় ব্যক্তি" এর মতো একটি শব্দ।[২] শাহ আরেকটি সম্মানসূচক শব্দ যা একজন রাজার দিকে ইঙ্গিত করে।[৩] এনায়েত একটি ইসলামিক নাম। কাদিরি এবং শাত্তারি হল ইসলামিক পদবি, যা সুফি আধ্যাত্মিক ধারা কাদিরিয়া এবং শাত্তারিয়া তরিকার ভক্ত বা মুরিদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।[৪][৫]
শাহ এনায়েত আনুমানিক ১৬৪৩ সালে কসুরে এক আরাইন গোত্রের পরিবারের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেন[১]। তিনি শাত্তারিয়া তরিকার সাথে জড়িত একজন সুফি পণ্ডিত এবং মুরিদ ছিলেন। শাহ এনায়েত ছিলেন কসুরেরইমাম মৌলভী পীর মোহাম্মদ এর পুত্র।[৬]
তিনি শাহ রাজার ছাত্র এবং বুল্লে শাহ ও ওয়ারিস শাহ এর শিক্ষক ছিলেন।
তিনি কসুরে কাজ করতেন, কিন্তু শহরের শাসক নবাব হুসেন খানের বিরোধিতার কারণে তিনি লাহোরে স্থানান্তর হতে বাধ্য হন।[৭]
শাহ এনায়েত একজন প্রচারক, ধর্মীয় পণ্ডিত, দার্শনিক এবং সুফি সাধক হিসাবে স্মরণীয়। তার উপর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী ১৯৮৪ সালে লাহোরে প্রকাশিত হয়েছিল।[১] শাহ এনায়েত মরমিবাদের পণ্ডিত ছিলেন। তিনি মূলত ফারসি এবং পাঞ্জাবি ভাষায় লিখতেন। তার কাজগুলির মধ্যে রয়েছে: