ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | শেন আলেকজান্ডার থমসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | হ্যামিল্টন, ওয়াইকাতো, নিউজিল্যান্ড | ২৭ জানুয়ারি ১৯৬৯|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৬৯) | ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৫ অক্টোবর ১৯৯৫ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৬৬) | ১ মার্চ ১৯৯০ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩ এপ্রিল ১৯৯৬ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩ এপ্রিল ২০১৮ |
শেন আলেকজান্ডার থমসন (ইংরেজি: Shane Thomson; জন্ম: ২৭ জানুয়ারি, ১৯৬৯) ওয়াইকাতোর হ্যামিল্টনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সময়কালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। প্রকৃত অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ ব্রেক কিংবা ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শিতা দেখিয়েছেন শেন থমসন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৯ টেস্ট ও ৫৬টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নেয়ার সুযোগ হয় তার। ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০ তারিখে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে শেন থমসনের। ১৯৯৪ সালে ক্রাইস্টচার্চের ল্যাঙ্কাস্টার পার্কে অনুষ্ঠিত সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ১২০* রানের মনোজ্ঞ ইনিংস উপহার দেন। নিজস্ব সপ্তম টেস্টে এটিই তার প্রথম ও একমাত্র সেঞ্চুরি ছিল। এরফলে জয়ের জন্য ৩২১ রানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সক্ষম হয় নিউজিল্যান্ড দল।
১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে ভারত দল নিউজিল্যান্ড সফরে যায়। ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ তারিখে নেপিয়ারের ম্যাকলিন পার্কে ওডিআই সিরিজের প্রথম খেলায় দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন শেন থমসন। ব্যাট হাতে ৯৭ বল মোকাবেলা করে ৮৩ রান তুলেন। ঐ ইনিংসটিতে ৭টি চার ও একটি ছক্কার মার ছিল। এরপর বল হাতে নিয়ে ৫ ওভার বোলিং করে ১/২৬ পান। খেলায় নিউজিল্যান্ড দল ২৮ রানে জয় পেয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ও তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[১]
১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যান। তবে, স্টিফেন ফ্লেমিং, ডিওন ন্যাশ„ থমসনসহ আরও ছয়জনকে জরিমানা করা হয়। তন্মধ্যে ধূমপানজনিত কারণে দল থেকে বহিষ্কৃত হন তিনি।[২]
ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে লি জার্মনের নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্যরূপে খেলার জন্য মনোনীত হন। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরাজিত হলে দলকে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিতে হয়। এ ফলাফলের কারণে বিশ্বকাপের পর দল নির্বাচকমণ্ডলী কর্তৃক উপেক্ষার পাত্রে পরিণত হন শেন থমসন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলা চলাকালীন বাজেভাবে রান আউটের শিকারে পরিণত হন তিনি। হানসি ক্রনিয়ের দূর্দান্ত তৎপরতায় তার ঐ রান আউটটি ক্রিকেটের ইতিহাসের অদ্ভুত ঘটনারূপে পরিচিতি পায়।[৩]
New Zealanders Stephen Fleming, Dion Nash and Shane Thomson were suspended for smoking dope in South Africa in 1994.