ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | শেন শিলিংফোর্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ডাবল্যাঙ্ক, ডোমিনিকা | ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক | ১০ জুন ২০১০ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২০ মার্চ ২০১৩ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০০-বর্তমান | উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ESPNcricinfo, ৬ ডিসেম্বর ২০১৩ |
শেন শিলিংফোর্ড (ইংরেজি: Shane Shillingford; জন্ম: ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৩) ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার হিসেবে ডোমিনিকা প্রজাতন্ত্রের ডাবল্যাঙ্ক এলাকা থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বর্তমান দলে বোলার হিসেবেই মূলতঃ তার অবস্থান।[১] পাশাপাশি উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট এবং লিস্ট এ ক্রিকেটেও খেলছেন।
১০ জুন, ২০১০ তারিখে শিলিংফোর্ড তার টেস্ট ক্রিকেট অভিষেক ঘটান। নিজেদের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের তিনটি খেলাতেই তিনি অংশগ্রহণ করেন। তারপর তিনি ২০১০-১১ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের হয়ে শ্রীলঙ্কা সফর করেন। সেখানে তিনি প্রথম টেস্টে পাঁচ উইকেট লাভ করেন। প্রথম ইনিংসে চার উইকেট লাভ করে শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং বিপর্যয় ঘটান ও শ্রীলঙ্কা দলকে ফলো-অনে পাঠান। কিন্তু তৃতীয় দিন বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা মাঠে গড়ায়নি ও শ্রীলঙ্কা ঘুরে দাঁড়ানোয় খেলাটি ড্র হয়।
২০ নভেম্বর, ২০১০ তারিখের তার প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের আম্পায়ারিত্ব করেন আসাদ রউফ, রিচার্ড কেটেলবরা এবং স্টিভ ডেভিস। তারা একযোগে তার বোলিং ভঙ্গীমায় সন্দেহজনক বিষয়াদি লক্ষ্য করেন।[২] নির্দিষ্ট বাহু বাঁকানোর পরিবর্তে ১৭ ডিগ্রী বাঁকিয়ে বোলিংয়ের জন্য অবৈধ হিসেবে গণ্য করে আইসিসি বরাবরে প্রতিবেদন প্রেরণ করেন। এপ্রেক্ষিতে ২১ ডিসেম্বর, ২০১০ তারিখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ বোলিং ভঙ্গীমা সংশোধনের পূর্ব পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।[৩] এরপর তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করেননি ও ২০১০-১১ মৌসুমের ক্যারিবিয় টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডসের দল থেকে বাদ পড়েন। এর পরিবর্তে তাকে সাজিকর হাই পারফরম্যান্স সেন্টারে বোলিং সংশোধনের জন্য প্রেরণ করা হয়।[৪] মে, ২০১১ সালে পরীক্ষা-নিরীক্ষান্তে শিলিংফোর্ডের বোলিং বৈধ হিসেবে ঘোষিত হয় ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তনের অনুমতি প্রদান করে।[৫]