শেবা

শেবা রাজ্য

𐩪𐩨𐩱 (সাবাইক)
مملكة سبأ (আরবি)
~১০০০ খ্রিস্টপূর্ব–২৭৫ খ্রিস্টাব্দ
Sheba জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
Sheba অবস্থান
রাজধানীসিরওয়াহ
মারিব
সানা
সরকারি ভাষাসাবাইক
ধর্ম
বহুদেবতা
জাতীয়তাসূচক বিশেষণশেবানস
সরকাররাজতন্ত্র
মুকাররিব (রাজা) 
• ৭০০–৬৮০ খ্রিস্টপূর্ব
কারিবি-ইলু
• ৬২০–৬০০ খ্রিস্টপূর্ব
কারিবিল ওয়াতার
• ৬০–২০ খ্রিস্টপূর্ব
ইলিশারাঃ ইয়াহবুব প্রথম
ইতিহাস 
• প্রতিষ্ঠা
~১০০০ খ্রিস্টপূর্ব
• বিলুপ্ত
২৭৫ খ্রিস্টাব্দ
উত্তরসূরী
হিময়ার
বর্তমানে যার অংশ ইয়েমেন

শেবা (/ˈʃbə/; হিব্রু ভাষায়: שְׁבָאŠəḇāʾ; আরবি: سبأ Sabaʾ; Geʽez: ሳባ Sabaʾ) (খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ অব্দ[] - খ্রিস্টীয় ২৭৫ অব্দ[]) একটি প্রাচীন রাজ্য যার উল্লেখ হিব্রু বাইবেল এবং কোরআনে রয়েছে। বিশেষভাবে এটি আজকের ইয়েমেনের অর্থোডক্স তেওয়াহেদো ধর্মানুসারীদের ঐতিহ্যের অংশ, এবং শেবার রানীর বাসস্থান বলে পরিচিত। এই রানী হিব্রু গ্রন্থে নামহীন হলেও, ইথিওপীয় গ্রন্থে মাকেদা এবং আরবীয় গ্রন্থে বিলকিস নামে উল্লিখিত হন। ইহুদি ঐতিহাসিক জোসেফাসের মতে, শেবা ছিল রাজকন্যা থারবিসের বাসস্থান, যাকে মোশির (মুসা) দ্বিতীয় স্ত্রী (সিপ্পোরাকে বিয়ে করার পূর্বে) বলে মনে করা হয়।

শেবার সঠিক অবস্থান সম্পর্কে কোন ঐকমত্য নেই, যদিও আধুনিক পণ্ডিতরা এটিকে দক্ষিণ আরব ও আফ্রিকার শৃঙ্গ অঞ্চলের মধ্যে স্থাপন করেছেন। এছাড়াও অনেক ঐতিহাসিক এবং ধর্মতত্ত্ববিদ শেবা তথা সাবা বলতে প্রাচীন জৈন্তিয়া রাজ্যকে চিহ্নিত করেছেন।

এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা মতামত দেয় যে বাইবেলের শেবা-বিষয়ক বর্ণনাটি দক্ষিণ আরবের সাবাইয়ানদের (পুরাতন দক্ষিণ আরবি: 𐩪𐩨𐩱 S-b-ʾ) প্রাচীন সভ্যতার উপর ভিত্তি করে তৈরি। ইসরায়েলি প্রত্নতত্ত্ববিদ ইসরায়েল ফিনকেলস্টাইন এবং আমেরিকান ইতিহাসবিদ নীল অ্যাশার সিলবারম্যান এই মতামতকে সমর্থন করেন। তাঁরা দুজনেই লেখেন যে "সাবাইয়ান রাজ্য কেবলমাত্র খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দী থেকেই সমৃদ্ধ হতে শুরু করেছিল" এবং সলোমন এবং শেবা সম্পর্কিত কাহিনীটি হলো "সপ্তম শতাব্দীর একটি পুরনো ঘটনা যা ইহুদাকে মূল্যবান আরবীয় বাণিজ্যে অংশগ্রহণ বৈধতা দেওয়ার জন্য তৈরি"।[]

বাইবেলীয় ঐতিহ্য

[সম্পাদনা]

বাইবেলে শেবা (হিব্রুতে ‘শিন’ দিয়ে বানান) এবং সেবা (একই 'সামেখ' দিয়ে বানান) -এই দুটি নাম বেশ কয়েকবার উল্লেখ করা হয়েছে, তবে ভিন্ন বংশপরিচয়সহ। উদাহরণস্বরূপ, নোয়াহের বংশপরিচয়ে সেবা, দেদনের সাথে নোয়ার পুত্র হামের বংশধর হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছে (কূশের পুত্র রামার সন্তান হিসেবে)। পরবর্তীতে আদিপুস্তকে, শেবা এবং দেদনকে ইব্রাহিমের পুত্র যোক্ষণের পুত্রদের নাম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আরেকজন শেবাকে জাতিসমূহের তালিকায় নোয়ার পুত্র শেমের বংশধর যোক্তনের পুত্র হিসেবে দেখা যায়।

এই বিভ্রান্তির বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ রয়েছে। একটি তত্ত্ব হল শবীয়রা (সাবাইয়ান) বাণিজ্য পথগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অনেক উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। তাদের কাফেলার স্টেশনগুলোর বৈচিত্র্য প্রাচীন ইস্রায়েলীদের বিভ্রান্ত করেছিল, যেহেতু তাদের জাতিবিদ্যা ভৌগলিক ও রাজনৈতিক ভিত্তির উপর ছিল, বংশগত ভিত্তির উপর নয়। আরেকটি তত্ত্বে বলা হয়েছে যে, শবীয়রা দক্ষিণ লেভান্ট থেকে এসে মিনাইনদের ধ্বংসস্তূপের উপর নিজেদের রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে।[]

বাইবেলে শেবা-র ভূমির খ্যাতির সবচেয়ে বড় দাবি হল শেবার রানীর গল্প। তিনি রাজা সলোমানের সাথে আলোচনার জন্য জেরুজালেমে ভ্রমণ করেছিলেন। তখন তিনি মূল্যবান পাথর, মশলা এবং সোনা নিয়ে একটি বিশাল কাফেলায় করে সেখানে পৌঁছেছিলেন (১ রাজাবলি ১০)। আপোক্রিফাল খ্রিস্টান আরবি গ্রন্থ ‘কিতাব আল-মাগাল’ (“বইয়ের রোল”) - ক্লিমেন্টাইন সাহিত্যের একটি অংশ হিসেবে বিবেচিত -  এবং সিরিয়াক ‘গুহার ধনভাণ্ডার’ গ্রন্থে একটি কথা আছে। সেখানে বলা হয়েছে, যোক্তনের পুত্র সাবার সন্তানদের দ্বারা এই শহরটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর, সলোমানের সময় পর্যন্ত পরপর ৬০ জন নারী শাসক শাসন করেছিলেন।

জোসেফাস, তাঁর ‘আন্টিগুইটি অব দ্য জিউস’ বইতে, সাবা নামক স্থানকে ইথিওপিয়ার একটি প্রাচীরবেষ্টিত, রাজকীয় শহর হিসেবে বর্ণনা করেছেন যার নাম ক্যামবাইসেস II রেখেছিলেন মেরো (Meroë)। তিনি লিখেছেন, "এটি চারপাশে নীল নদ এবং অন্যান্য নদী, অ্যাস্টাপাস এবং অ্যাস্টাবোরাস দ্বারা পরিবেষ্টিত ছিল", যা বিদেশী সেনাবাহিনী এবং নদীর বন্যা উভয় থেকেই সুরক্ষা দিত।  জোসেফাসের মতে, শবাকে জয় করার মাধ্যমে এক তরুণ মিশরীয় রাজপুত্র বিপুল খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, এবং এর ফলে মোশি নামে একজন দাস শিশু হিসেবে তাঁর ব্যক্তিগত পটভূমিও উন্মোচিত হয়েছিল।[]

মুসলিম ঐতিহ্য

[সম্পাদনা]

কুরআনে সুরা আন-নামলে রানী শেবার রাজা সুলাইমানের কাছে আগমন সম্পর্কে একটি অংশ আছে।  কুরআন আল্লাহ কর্তৃক ধ্বংসপ্রাপ্ত অন্যান্য সম্প্রদায়গুলোর সাথে এই প্রাচীন জনগোষ্ঠীর কথাও উল্লেখ করে।[]

বাগানে বিশ্রামরত বিলকিস, পারস্য মিনিয়েচার (প্রায় ১৫৯৫), রঙিন অঙ্কন কাগজে
হাফেজের মোখপাত্রে চিত্রণ: বিলকিস সিংহাসনে বসে, উপরে উড়ন্ত সিমুর্ঘ (প্রায় ১৫৩৯)

কুরআনের বর্ণনা অনুযায়ী, রানী শেবাকে সুলাইমান তাঁর এক অনুগত হিসেবে তাঁর সামনে আসতে আদেশ করেন, যার ফলে রানী তার সামনে হাজির হন (আন-নামল, ৩০-৩১, ৪৫)। রানী আসার আগেই, সুলাইমান যে কিতাবের জ্ঞান রাখতেন তার সাহায্যে রানীর সিংহাসন নিজের কাছে নিয়ে আসেন (কুরআন ২৭:৪০)। রানী বেশ পরিবর্তিত সেই সিংহাসন চিনতে পারেন এবং অবশেষে সুলাইমানের ধর্মে বিশ্বাস স্থাপন করেন।

আল-তাবারি, আল-যামাখশারি, আল-বায়দাভি'র মতো মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিকরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই গল্পের পরিপূরক তথ্য দিয়েছেন। রানীর নাম দেওয়া হয়েছে বিলকিস, যা সম্ভবত গ্রীক শব্দ παλλακίς বা হিব্রু শব্দ pilegesh ("উপপত্নী") থেকে এসেছে। কিছু বর্ণনা অনুযায়ী সুলাইমান পরবর্তীতে রানীকে বিয়ে করেন, আবার কিছু বর্ণনায় আছে সুলাইমান হামদানের এক 'তুব্বা'র সাথে তার বিয়ে দিয়েছিলেন। আল-হামদানি কর্তৃক প্রতিনিধিত্ব করা ইসলামিক ঐতিহ্য অনুসারে, শেবার রানী ছিলেন নাজরানের হিমায়ারি রাজা ইলশারাহ ইয়াহদিবের কন্যা।[]

যদিও কুরআনে এবং পরবর্তী ভাষ্যগুলোতে বিলকিসের কিংবদন্তির প্রাচীনতম সাহিত্যিক রূপ সংরক্ষিত আছে, তবুও পন্ডিতদের মধ্যে এ বিষয়ে খুব একটা সন্দেহ নেই যে এর মূল উৎস একটি ইহুদি মিডরাশ (ধর্মীয় উপাখ্যান)।[]

রানী শেবা'র বাইবেলীয় কাহিনী এবং ওফিরের জাহাজ সম্পর্কিত বর্ণনাগুলো বিভিন্ন কিংবদন্তির জন্ম দেয়। যেমন-  রানী যখন নিজ দেশে ফিরে যান সুলাইমানের সন্তানকে লালন-পালনের জন্য, তখন তার সঙ্গী হিসেবে কিছু ইসরাইলিও ছিলেন। এ সম্পর্কে একটি মুসলিম ঐতিহ্য আছে যে, রাজা সুলাইমান এবং শেবার রানীর মধ্যকার রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক জোটের পরেই সম্ভবত ইয়েমেনে প্রথম ইহুদিদের আগমন ঘটে।[]

ইবনে কাসিরসহ মুসলিম পণ্ডিতরা বর্ণনা করেছেন যে, শেবার লোকেরা ছিল দক্ষিণ আরবের আরব বংশোদ্ভূত।[১০]

ইথিওপীয় এবং ইয়েমেনি ঐতিহ্য

[সম্পাদনা]

মধ্যযুগীয় ইথিওপীয় সাংস্কৃতিক রচনা কেব্রা নাগাস্টে, শেবার রাজত্ব ইথিওপিয়াতে অবস্থিত বলে উল্লেখ আছে। কিছু পণ্ডিত তাই উত্তরের তিগ্রে এবং ইরিত্রিয়া অঞ্চলকে বাইবেলের শেবার সাথে সম্পর্কিত করে দেখেন। এই অঞ্চলটি আগে সাবা (পরে মেরো নামে পরিচিত) নামে পরিচিত ছিল। ডোনাল্ড এন. লেভিন শেবাকে আধুনিক আদ্দিস আবাবা অবস্থিত শেওয়া প্রদেশের সাথে যুক্ত করেন।[১১]

প্রথাগত ইয়েমেনি বংশলতিকাতেও সাবা নামের কথা আছে, যাকে কাহতানের পুত্র বলা হয়। প্রাথমিক ইসলামিক ইতিহাসবিদরা কাহতানকে হিব্রু বাইবেলের ইয়োক্তানের (জোকতান) সাথে শনাক্ত করেছেন। তবে জেমস এ. মন্টগোমেরি ব্যুৎপত্তির ভিত্তিতে কাহতান এবং বাইবেলের জোকতানের সম্পর্ককে বিশ্বাস করা কঠিন বলে মনে করেন।[১২][১৩]

স্থান নিয়ে জল্পনা

[সম্পাদনা]

আধুনিক ইতিহাসবিদরা একমত যে, সাবিয়ান সভ্যতার কেন্দ্রস্থল ছিল মারিব এবং সিরওয়াহ অঞ্চলে, যা এখন ইয়েমেনে অবস্থিত। পরবর্তীতে তারা তাদের উপস্থিতি উত্তর আরব এবং আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলে, বর্তমান যুগের ইথিওপিয়ায় প্রসারিত করে।[১৪]

শিবার রানীর সাথে যোগসূত্রের কারণে, এই স্থানটি জাতীয় মর্যাদার সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত হয়েছে এবং বিভিন্ন রাজবংশ শিবার রানী এবং সলোমনের বংশধর বলে দাবি করেছে। মধ্যযুগীয় ইথিওপীয় রচনা কেবরা নাগাস্ট অনুসারে, শিবা ইথিওপিয়ায় অবস্থিত ছিল। সুদান, মিশর, ওমান এবং ইরানসহ অন্যান্য অনেক দেশের ধ্বংসাবশেষকে শিবা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তবে ন্যূনতম প্রমাণ সহ।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. The Torah, the Gospel, and the Qur'an: Three Books, Two Cities, One Tale — Anton Wessels ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৮-০২-০৮ তারিখে
  2. Hellenistic Economies — Zofia H. Archibald, — Page123. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৮-০২-০৮ তারিখে
  3. Finkelstein, Israel; Silberman, Neil Asher (২০০৭)। David and Solomon: In Search of the Bible's Sacred Kings and the Roots of the Western Tradition। Simon & Schuster। পৃষ্ঠা 171। 
  4. HOMMEL, Südarabische Chrestomathie (Munich, 1892), p. 64.
  5. Josephus, Antiquities of the Jews II.10.
  6. Qur'an 50:14
  7. A. F. L. Beeston (১৯৯৫), "SABAʾ", The Encyclopaedia of Islam, 8 (2nd সংস্করণ), Brill, পৃষ্ঠা 663–665 
  8. E. Ullendorff (১৯৯১), "BILḲĪS", The Encyclopaedia of Islam, 2 (2nd সংস্করণ), Brill, পৃষ্ঠা 1219–1220 
  9. Yosef Tobi (২০০৭), "QUEEN OF SHEBA", Encyclopaedia Judaica, 16 (2nd সংস্করণ), Gale, পৃষ্ঠা 765 
  10. Brannon M. Wheeler। "People of the Well"। A-Z of Prophets in Islam and Judaism 
  11. Donald N. Levine, Wax and Gold: Tradition and Innovation in Ethiopia Culture (Chicago: University Press, 1972).
  12. Maalouf, Tony (২০০৩)। "The Unfortunate Beginning (Gen. 16:1–6)"Arabs in the Shadow of Israel: The Unfolding of God's Prophetic Plan for Ishmael's Line (ইংরেজি ভাষায়)। Kregel Academic। পৃষ্ঠা 45। আইএসবিএন 9780825493638। ২৮ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৮This view is largely based on the claim of Muslim Arab historians that their oldest ancestor is Qahtan, whom they identify as the biblical Joktan (Gen. 10:25–26). Montgomery finds it difficult to reconcile Joktan with Qahtan based on etymology. 
  13. Maqsood, Ruqaiyyah Waris। "Adam to the Banu Khuza'ah"। ২০১৫-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-১৫ 
  14. Nebes 2023, পৃ. 348, 350।

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]
  • আলেসান্দ্রো ডি মাগ্রেট। আরবিয়া ফেলিক্স, অনুবাদ রেবেকা থম্পসন। লন্ডন: স্ট্যাসি ইন্টারন্যাশনাল, ২০০২। আইএসবিএন ১-৯০০৯৮৮-০৭-০
  • আন্দ্রে কোরোতায়েভ। প্রাচীন ইয়েমেন। অক্সফোর্ড: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, ১৯৯৫। আইএসবিএন ০-১৯-৯২২২৩৭-১।
  • আন্দ্রে কোরোতায়েভ। প্রাক-ইসলামী ইয়েমেন। উইসবাডেন: হারাসোভিটজ ভার্লাগ, ১৯৯৬। আইএসবিএন ৩-৪৪৭-০৩৬৭৯-৬।
  • কেনেথ এ. কিচেন: প্রাচীন আরবের বিশ্ব সিরিজ। প্রাচীন আরবের জন্য নথিপত্র। অংশ I. ক্রমবর্ধমান কাঠামো এবং ঐতিহাসিক উৎস। লিভারপুল ১৯৯৪।
  • ওয়াল্টার ডব্লিউ. মুলার: স্কেটজে ডের গেসচিচতে আল্টসুদারাবিয়েনস। ইন: ওয়ার্নার ডাম (এডি.): জেমেন। পেঙ্গুইন-ভার্লাগ, ইন্সব্রাক / উমশাউ-ভার্লাগ, ফ্রাঙ্কফার্ট এম মেইন ১৯৮৭, ওসিএলসি ১৭৭৮৫৯০৫, এস. ৫০-৫৬।
  • ওয়াল্টার ডব্লিউ. মুলার (হার্সগ.), হারমান ভন উইসম্যান: ডাই গেসচিচতে ভন সাবাʾ II. দাস গ্রোসরাইচ ডের সাবায়ার বিস জু সেইনেম এন্ডে ইম ফ্রুহেন ৪. ঝে. ভি. ক্র। (= অস্টাররিচিস্কে একাডেমি ডের উইসেনশাফটেন, ফিলোসোফিশ-হিস্টোরিশে ক্লাসে. সিৎজুংসবারিচটে. ভল. ৪০২)। ভিয়েনা: ভার্লাগ ডের ওস্টাররিচিস্কে একাডেমি ডের উইসেনশাফটেন, ১৯৮২, আইএসবিএন ৩-৭০০১-০৫১৬-৯।
  • নেবেস, নরবার্ট (২০২৩)। "প্রারম্ভিক সাবা এবং তার প্রতিবেশীরা"। র্যাডনার, ক্যারেন; মোয়েলার, নাডিন; পটস, ডি. টি. (এডিএস)। প্রাচীন নিকট পূর্বের অক্সফোর্ড ইতিহাস: পারস্যের যুগ। ভল. ৫। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। পিপি. ২৯৯-৩৭৫। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-০৬৮৭৬৬-৩।
  • জারোস্লাভ টকাচ: সাবা ১। ইন: পল্যস রিয়ালেনসিক্লোপিডিয়া ডের ক্লাসিশেন আল্টারটুমসউইসেনশাফট (RE)। ব্যান্ড I A,2, স্টুটগার্ট, ১৯২০, পিপি. ১২৯৮-১৫১১।