সঞ্জয় গান্ধী মেম্বার অব পার্লামেন্ট | |
---|---|
মেম্বার অব ভারতীয় পার্লামেন্ট for অমেতি (লোকসভা কন্সটিটিউয়েন্সি) | |
কাজের মেয়াদ ১৮ জানুয়ারী ১৯৮০ – ২৩ জুন ১৯৮০ | |
পূর্বসূরী | রবীন্দ্র প্রতাপ সিং |
উত্তরসূরী | রাজীব গান্ধী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | [১] দিল্লী, ব্রিটিশ ভারত | ১৪ ডিসেম্বর ১৯৪৬
মৃত্যু | ২৩ জুন ১৯৮০ দিল্লী | (বয়স ৩৩)
মৃত্যুর কারণ | বিমান দূর্ঘটনা |
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস |
দাম্পত্য সঙ্গী | মেনকা গান্ধী (বি. ১৯৭৪) |
সম্পর্ক | নেহরু-গান্ধী পরিবার |
সন্তান | বরুণ গান্ধী |
পিতামাতা | ফিরোজ গান্ধী (বাবা) ইন্দিরা গান্ধী (মাতা) |
সঞ্জয় গান্ধী (১৪ ডিসেম্বর ১৯৪৬-২৩ জুন ১৯৮০) ভারতের একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন; সঞ্জয় ছিলেন ইন্দিরা গান্ধীর পুত্র। তিনি নেহরু- গান্ধী পরিবার এর একজন সদস্য ছিলেন। সঞ্জয় গান্ধীকে সবাই ইন্দিরা গান্ধীর পরে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি হবেন বলে ভাবতেন এবং এটাও ভাবা হয়েছিলো সঞ্জয়ই হবেন ইন্দিরার পরের প্রধানমন্ত্রী; কিন্তু একটি বিমান দূর্ঘটনায় সঞ্জয় নিহত হলে তাঁর বড় ভাই রাজীব গান্ধী ইন্দিরার উত্তরসূরী এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন। সঞ্জয়ের পত্নী মেনকা গান্ধী এবং ছেলে বরুণ গান্ধী ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য।
সঞ্জয়ের জন্ম হয় দিল্লীতে ১৯৪৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর ইন্দিরা গান্ধী এবং ফিরোজ গান্ধীর কনিষ্ঠ পুত্র হিসেবে। রাজীব গান্ধীর মতই সঞ্জয় প্রথমে ওয়েলহ্যাম বয়েজ স্কুল (দেরাদুন) এবং ডুন স্কুল (দেরাদুন) তে অধ্যায়ন করেন। সঞ্জয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েননি কিন্তু গাড়ি নির্মাণ প্রকৌশলকে নিজের কর্মজীবন হিসেবে বেছে নেন এবং ইংল্যান্ডে তিন বছরের প্রশিক্ষণ নেন এই বিষয়ে।[২][৩] সঞ্জয় ক্রীড়া গাড়ির প্রতি খুবই আগ্রহী ছিলেন এবং ১৯৭৬ সালে বৈমানিকের লাইসেন্স পেয়ে যান। তিনি বিমান এ্যাক্রোব্যাটিক্সের প্রতি আগ্রহী ছিলেন এবং এটার জন্য তিনি পুরস্কারও পেয়েছিলেন।[৪] তাঁর বড় ভাই রাজীব যদিও ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একজন ক্যাপ্টেন ছিলেন এবং রাজীবের মত সঞ্জয়ও তাঁর মার খুব ঘনিষ্ঠ ছিলেন।