সবুজ দ্বীপের রাজা | |
---|---|
পরিচালক | তপন সিংহ |
রচয়িতা | সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় |
শ্রেষ্ঠাংশে | সমিত ভঞ্জ বিপ্লব চ্যাটার্জি রবি ঘোষ অরুনাভ অধিকারী |
মুক্তি | ১৯৭৯ |
স্থিতিকাল | ১০৯ মিনিট[১] |
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
সবুজ দ্বীপের রাজা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত কাকাবাবুর রোমাঞ্চকর উপন্যাস সবুজ দ্বীপের রাজা অবলম্বনে নির্মিত। তপন সিংহের পরিচালনায় এই বাংলা চলচ্চিত্র ১৯৭৯ সালে মুক্তি পায়।[২][৩]
কাহিনীটি আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের আন্দামানি জাতি জারোয়া অধ্যুষিত অঞ্চলের পটভূমিকায়। কাকাবাবু রাজা রায়চৌধুরী ও সন্তু আন্দামানে যান একটি গোপন মিশনে। অপরদিকে কুখ্যাত অপরাধী পাঞ্জা তার আরো তিন শাগরেদ নিয়ে আন্দামানে উপস্থিত হয় একটি দামী জিনিস চুরি ও পাচারের উদ্দেশ্যে। সেটি হলো মহাকাশ থেকে আগত অগ্নিপিণ্ড যা জারোয়াদের মধ্যে বছরের পর বছর থেকে রয়েছে। কাকাবাবুর আসল পরিচয় গোপন থাকলেও পাঞ্জা জানতে পারে আন্দামানে তিনি আছেন। সন্তু অপরাধীদের ওপর নজর রাখে এবং কয়েকবার তাদের পর্যুদস্ত করে পালিয়ে যায়। কাকাবাবু পাঞ্জাদের পিছু নিয়ে জারোয়াদের দ্বীপে আসেন এবং সরকারি অফিসার মিঃ দাশগুপ্তের অনুরোধের পরোয়া না করে জোরপূর্বক নেমে যান দ্বীপে। সেখানে সন্তু ও কাকাবাবু দেখতে পান যে এক বৃদ্ধ মানুষ যিনি ওই জারোয়াদের নেতা। তার আদেশে পাঞ্জার দলবল কে বন্দী করা হয়। কাকাবাবু বৃদ্ধকে বোঝাতে সক্ষম হন তিনি চোর নন, শুধুই অনুসন্ধান করতে এসেছেন আগুনটিকে। শেষ পর্যন্ত পাঞ্জাদের দুজন মারা যায়, বাকিরা ধরা পড়ে। জানা যায় বৃদ্ধ মানুষটি বাঙালি বিপ্লবী গুনদা তালুকদার। ব্রিটিশের নজর এড়িয়ে বহু আগে এই দ্বীপে আশ্রয় নেন।
|তারিখ=
(সাহায্য)