ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | সলিল অশোক আঙ্কোলা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | সোলাপুর, মহারাষ্ট্র, ভারত | ১ মার্চ ১৯৬৮|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ১৮৬) | ১৫ নভেম্বর ১৯৮৯ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭২) | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৮৯ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৮-৯০ | মহারাষ্ট্র | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০-৯৭ | মুম্বাই | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো, ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ |
সলিল অশোক আঙ্কোলা (মারাঠি: सलील अंकोला; জন্ম: ১ মার্চ, ১৯৬৮) মহারাষ্ট্রের সোলাপুর এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ভারতের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৭ সময়কালে ভারত ক্রিকেট দলের পক্ষে একটিমাত্র টেস্ট ও ২০টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন তিনি। দলে তিনি মূলত ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার ছিলেন। মহারাষ্ট্রের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিয়মিতভাবে বোলিং উদ্বোধনে নামতেন। মহারাষ্ট্রের পক্ষে ধারাবাহিকভাবে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী উপস্থাপন করায় তাকে ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে পাকিস্তান সফরের জন্য ভারত দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। করাচীতে প্রথম টেস্টে অংশ নেয়ার পর আঘাতের কারণে পরবর্তী খেলাগুলোয় অংশ নিতে পারেননি। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে কয়েক মৌসুম খেলার পর ১৯৯৩ সালে ভারতের ওডিআই দলে খেলার জন্য আমন্ত্রিত হন। এরপর ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপেও দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন।
২৮ বছর বয়সে বাম পায়ে শিন বোনে (অস্টিয়ড অস্টিওমা) টিউমারের আকস্মিক বৃদ্ধিতে খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন তিনি। এ কারণে তিনি ২ বছর চলাফেরা করতে পারেননি। তারপর থেকেই বেশ কিছুসংখ্যক ভারতীয় সোপ অপেরাসহ কয়েকটি হিন্দি চলচ্চিত্রে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৬৮ সালে মহারাষ্ট্রের এক ব্রাহ্মণ পরিবারে আঙ্কোলা’র জন্ম।[১] ২০ বছর বয়সে মহারাষ্ট্রের পক্ষে ১৯৮৮-৮৯ মৌসুমে তিনি তাঁর প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটান।[২] গুজরাটের বিপক্ষে ৪৩ রান করেন ও হ্যাট্রিকসহ ছয় উইকেট লাভ করেন।[৩] পরের খেলায় তিনি আরও একবার ছয় উইকেট পান। বরোদার বিপক্ষে ইনিংসে ৫১ রানের বিনিময়ে ৬ উইকেট দখল করেন।[৪] সামগ্রিকভাবে ঐ মৌ্সুমে ২০.১৮ গড়ে ২৭ উইকেট সংগ্রহ করেছিলেন। তন্মধ্যে তিনবার পাঁচ উইকেট পেয়েছিলেন। ধারাবাহিকভাবে ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করায় দল নির্বাচকমণ্ডলীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন তিনি। ফলশ্রুতিতে ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে ভারত দলের পক্ষে পাকিস্তান সফরের জন্য মনোনীত হন। বিসিসিপি প্যাট্রন’স একাদশের বিপক্ষে প্রস্তুতিমূলক খেলায় প্রথম ইনিংসে ৭৭ রানের বিনিময়ে ৬ উইকেট পান। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি আরও দুই উইকেট সংগ্রহ করেন। ফলে, খেলায় তিনি সর্বসাকুল্যে ৮ উইকেট পান।[৫]
করাচীতে অনুষ্ঠিত সফরের প্রথম টেস্টে শচীন তেন্ডুলকর ও প্রতিপক্ষীয় ওয়াকার ইউনুসের সাথে তাঁরও অভিষেক ঘটে।[৬] তন্মধ্যে, পরের দুইজন তাদের খেলোয়াড়ী জীবনে বিরাট সফলতা পেয়েছেন।[৭][৮] ড্র হওয়া খেলায় আঙ্কোলা ১২৮ রান দিয়ে ২ উইকেট পেয়েছিলেন। এরপর আঘাতের কারণে সিরিজের পরবর্তী টেস্টগুলোয় অংশগ্রহণ করতে পারেননি তিনি।[২]
ড্র হওয়া টেস্ট সিরিজের পর আঙ্কোলাকে ওডিআই সিরিজের খেলার জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রথম ওডিআই মন্দালোকের জন্য পরিত্যক্ত হয়। পরবর্তীতে তিন-খেলার ওডিআই সিরিজের দ্বিতীয়টিতে তাঁর অভিষেক ঘটে। আঙ্কোলা ২৬ রান দিয়ে ২ উইকেট পান। ১০ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তিনি। এক পর্যায়ে ভারতের জয়ের জন্য শেষ ওভারে ১৫ রানের প্রয়োজন পড়ে। ইমরান খানের প্রথম বলেই তিনি ছক্কা হাঁকালেও তাঁর দল পরাজয় এড়াতে পারেনি।[৯] পরের খেলায় তিনি মাত্র ২.৩ ওভার (১৫ বল) বল করলেও দর্শকদের উন্মত্ততায় খেলা পরিত্যক্ত ঘোষিত হয়। নিজ দেশে খেলাসহ বিদেশ সফরের জন্য টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত হওয়া স্বত্ত্বেও এরপর তিনি আর কোন খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাননি। এর ফলে ক্রিকেট জগতে তিনি ‘আঙ্কোলাময়’ নামে পরিচিতি পান।[১০] তা সত্বেও ওডিআই ক্রিকেটে তিনি খেলা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ১৯৯০ এর দশকের শুরুতে আবে কুরুবিল্লা, পরস মামব্রে, নীলেশ কুলকার্নি ও স্বরাজ বাহুতুলের ন্যায় অন্যান্য বোলারদের সাথে তিনিও ফ্রাঙ্ক টাইসনের কাছে প্রশিক্ষণ নেন। তবে, পেসের তুলনায় নিজস্ব বোলিংয়ের ধরন পরিবর্তনের দিকেই মনোনিবেশ ঘটান বেশি।[১১][১২] এ সময়ে তিনি ‘পরিণীতা’ নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। এ দম্পতির এক কন্যা ও এক পুত্র রয়েছে।[১০] তিন বছর পর নিজ দেশে ইংল্যান্ড ও জিম্বাবুয়েকে নিয়ে অনুষ্ঠিত চার্মস কাপের জন্য মনোনীত হন।[১৩] ১৯৯৩ সালে অনুষ্ঠিত হিরো কাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৩৩ রানে ৩ উইকেট পান যা তার ওডিআই এ সেরা বোলিং পরিসংখ্যান হিসেবে বিবেচিত হয়।[১৪]
১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্যরূপে মনোনীত হন আঙ্কোলা। ঐ প্রতিযোগিতায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কেবলমাত্র একটি খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি। ঐ খেলায় ভারত দল পরাজিত হয়েছিল। তিনি পাঁচ ওভার বোলিং করে ২৮ রান দিলেও কোন উইকেট লাভে ব্যর্থ হয়েছিলেন।[১৫] বিশ্বকাপ শেষ হবার অল্প কিছুদিন পর দল নির্বাচক মণ্ডলী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে সিঙ্গার কাপ ও পেপসি শারজাহ কাপের জন্য পূর্বেই মনোনীত আঙ্কোলাসহ বিনোদ কাম্বলি ও অল-রাউন্ডার মনোজ প্রভাকরকে দল থেকে বাদ দেন।[১৬] আঙ্কোলা’র পরিবর্তে মিডিয়াম ফাস্ট-বোলার প্রশান্ত বৈদ্যকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[১৬] তারপরও ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের জন্য ভারতীয় দলে অন্তর্ভুক্ত হন। দলের সদস্য থাকা স্বত্ত্বেও কোন টেস্টের প্রথম একাদশে থাকার সুযোগ ঘটেনি। টেস্ট সিরিজের পর তাকে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ওডিআই প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ দেয়া হয়।[১৭] দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়েকে নিয়ে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় এ প্রতিযোগিতার পাঁচটি খেলায় অংশ নেন তিনি।[১৮] দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চূড়ান্ত খেলায় ভারত হেরে যায়। ৭ ওভার বোলিং করে তিনি ৫০ রান দেন যা তার শেষ খেলা হিসেবে পরিচিতি পায়।[১৪] তার বোলিংয়ে নো-বলে ক্যাচ হয় ও একটি ক্যাচের সুযোগ হাতছাড়া হয়।[১৯] আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ সফরটি তার শেষ সফর ছিল। এরপর তাকে আর দলে নেয়া হয়নি। সফরের পর একই বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিজের অবসরের ঘোষণা দেন আঙ্কোলা।[২]
ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর আঙ্কোলা চলচ্চিত্র জগতের দিকে ধাবিত হন। ২০০০ সালে হিন্দি চলচ্চিত্র কুরুক্ষেত্রে তার আশানুরূপ অভিষেক ঘটে।[২০] এতে তিনি তার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সঞ্জয় দত্তের সাথে সৈনিকের ভূমিকায় অভিনয় করেন।[২০] এরপর ২০০০ সালে পিতা[২১] এবং ২০০৩ সালে তার শেষ বড় ধরনের মুক্তিপ্রাপ্ত চুরা লিয়া হ্যায় তুমনে চলচ্চিত্রে এশা দেওল ও জায়েদ খানের সাথে অভিনয় করেন।[২২] পরের বছর সাইলেন্স প্লিজ...দ্য ড্রেসিং রুম শীর্ষক চলচ্চিত্রে ক্রিকেট অধিনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।[২৩] চলচ্চিত্রটি বক্স-অফিসে তেমন ভালভাবে সাড়া জাগাতে পারেনি। কিন্তু, আঙ্কোলা’র অভিনয় ছিল বেশ উচ্চমার্গীয়।[২৩] ২০০৬ সালে বিগ বসের প্রথম মৌসুম ও আপাতবাস্তব টেলিভিশন অনুষ্ঠান বিগ ব্রাদারের ভারতীয় সংস্করণে অংশগ্রহণ করেন। এরপূর্বে তিনি করম আপনা আপনা শিরোনামে ভারতীয় সোপ অপেরায় অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন যাতে তিনি বালাজী টেলিফিল্মস ছাড়া অন্য কোন চ্যানেলের টেলিভিশন শোতে অংশ নিতে পারবেন না।[২৪] বিগ বসে অংশগ্রহণের পর জুন ২০০৬ সাল থেকে চুক্তির মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করা হলেও বোম্বে হাইকোর্ট তাঁর উপর আদেশজারী করে যে, সনি টেলিভিশনের প্রতিপক্ষ হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় অন্য কোন চ্যানেলে যে-কোন টিভি শোতে অভিনয় করতে পারবেন না।[২৫] অন্যান্য সোপ অপেরার মধ্যে শশশশ...কোই হ্যায় এবং কোরা কাগজে তিনি অভিনয় করেছেন।[২৬] ২০০৮ সালে এক প্রতিবেদনে প্রকাশ পায় যে, আঙ্কোলা বিষণ্নতায় ভুগছেন এবং পুনেতে পুণর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছিলেন।[২৭] তাঁর এ অসুস্থতার পেছনে অতিমাত্রায় মদ্যপানে সম্পৃক্ততার বিষয়কে দায়ী করা হয়।[২৭] ফলশ্রুতিতে, আঙ্কোলাকে একা রেখে তাঁর স্ত্রী সন্তানদেরকে নিয়ে পুনেতে অভিভাবকদের সাথে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেয়।[২৭]
জানুয়ারি, ২০১০ সালে আরোগ্যলাভের পর আঙ্কোলা পারস্পরিক ঐকমত্য্যে বিবাহ-বিচ্ছেদের জন্য স্ত্রীর বরাবরে আইন আদেশের আশ্রয় নেন।[১০] এর জবাবে তাঁর স্ত্রী বলেন যে, ‘তাদের মধ্যে কোন সমস্যা নেই বা দাম্পত্যজীবন ভেঙ্গে যায়নি ... বিবাহ-বিচ্ছেদ নয়, বরং একত্রে বসবাস করতে চান।’[১০] আঙ্কোলাকে পুণর্মিলনের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন যে তিনি তা করতে চান না।[২৮] অবশেষে ২০১১ সালে এ দম্পতির বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে। ২২ ডিসেম্বর, ২০১৩ তারিখে পুনের সলিসবারি পার্কের গীতা সোসাইটিতে নিজ বাসভবনের শয়নকক্ষের বৈদ্যুতিক পাখায় পরিণীতা’র দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।[২৯]
মার্চ, ২০১০ সালে আঙ্কোলাকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সাবেক দলীয় সঙ্গীরা মুম্বাইয়ের আন্ধেরী স্পোর্টস কমপ্লেক্সে শচীন তেন্ডুলকর একাদশ ও সৌরভ গাঙ্গুলী একাদশের মধ্যকার টুয়েন্টি২০ খেলা আয়োজন করে।[৩০] দলে তৎকালীন ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিসহ আঙ্কোলা স্বয়ং অংশগ্রহণ করেন।[৩১] এ প্রসঙ্গে একজন লেখক মন্তব্য করেন যে, ‘সলিল আঙ্কোলার ভাগ্য সুপ্রসন্ন। খুব কমসংখ্যক খেলোয়াড়ই নিজের অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যে আয়োজিত খেলায় বর্তমান ভারত অধিনায়ককে অপ্রত্যাশিতভাবে পেয়ে থাকেন।’[৩১]
ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সালে ডেইলী সোপ সাবিত্রীতে তিনি সাবিত্রীর বাবা হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।[৩২] কিন্তু, আগস্ট, ২০১৩ সালে শাহবাজ খান তার স্থলাভিষিক্ত হন।[৩৩] গুজব ছড়ায় যে, তিনি জনপ্রিয় জি টিভি শো ফিয়ার ফাইলসের একটি পর্বে অংশগ্রহণ করবেন।[৩৪]