সাঁ-রেমি-দ্য-প্রোভঁস | |
---|---|
দেশ | ফ্রান্স |
অঞ্চল | প্রোভঁস-আল্প-কোত দাজ্যুর |
অধিদপ্তর | বুশ-দু-রোন |
নগরের পৌরসভা | আর্ল |
ক্যান্টন | সাঁ-রেমি-দ্য-প্রোভঁস |
আন্তঃগোষ্ঠী | ভালে দে বো |
সরকার | |
• মেয়র (২০০৮–২০১৪) | হার্ভে সেরেবিনি |
আয়তন১ | ৮৯.০৯ বর্গকিমি (৩৪.৪০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০০৯) | ১০,৬৬৩[১] |
সময় অঞ্চল | সিইটি (ইউটিসি+০১:০০) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | সিইএসটি (ইউটিসি+০২:০০) |
আইএনএসইই/ডাক কোড | 13100 /১৩২১০ |
উচ্চতা | ৭–৩৯২ মি (২৩–১,২৮৬ ফু) (avg. ৬০ মি অথবা ২০০ ফু) |
১ ফ্রান্সের ভূমি রেজিস্টার তথ্য, যার ভেতর হ্রদ, পুকুর, হিমবাহ > ১ বর্গকি.মি.২(০.৩৮৬ বর্গ মাইল বা ২৪৭ একর) এবং নদীর মোহনা অন্তর্ভূক্ত নয়। |
সাঁ-রেমি-দ্য-প্রোভঁস (ফরাসি: Saint-Rémy-de-Provence) হল বুশ-দ্যু-রোনে ফ্রান্সের একটি বিভাগ। এটি প্রোভঁস-আল্প-কোত দাজ্যুর অঞ্চলে অবস্থিত এবং সেন্ট-রেমি-দে-প্রোভিন্স হল আলপিল্লেসের ছোট একটি রাজধানী। এটি ৩০শে জানুয়ারি, ২০০৭ সালের অধ্যাদেশ অনুসারে, একে আলপিল্লেসের আঞ্চলিক ন্যাচারাল পার্কে অন্তভূক্ত করা হয়। ওয়াইন ও পর্যটন শহর, যার একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্মিত ঐতিহ্য রয়েছে।
প্রাক-ঐতিহাসিক যুগ থেকে সেন্ট-রেমিতে মানুষ বসবাস করে আচ্ছে। এটি প্রমাণ করে ওটেলো গুহাতে পাওয়া অঙ্কিত ছবিসমূহ যাকে প্রত্নতত্ত্ববিদরা "ওনি গুহা" বলে।[২] অঙ্কিত ছবিসমূহের সময় হবে নবপ্রস্তর যুগীয় এবং ব্রোঞ্জ যুগীয়। ছবিসমূহ নরত্বারোপমূলক এবং জ্যামিতিক চিহ্নসমূহ দ্বারা গঠিত। সাইটির গুহার সাথে রোমানিয়ান যুগ সর্ম্পকিত রয়েছে। সেখানে তামার একটি ছুরি পাওয়া গিয়েছে।[৩] গুহাতে পাওয়া অঙ্কিত ছবিসমূহ ছাড়াও সেন্ট-রেমি-দে-প্রোভিন্সেতে, বালদুয়া গুহার দেওয়ালে সৈনিকদের হেলমেট পাওয়া গিয়েছে। অঙ্কিত ছবিসমূহের সময় হবে খুব সাম্প্রতিক, যা অনুমান করা হচ্ছে লৌহ যুগীয়।[৩] লৌহ যুগের (খ্রিস্টপূর্ব VII - VI শতাব্দী) দ্বিতীয় অংশের জনসংখ্যা ছিল যাযাবর, ঠিক তখন থেকেই তারা নির্মাণ কাজ শুরু করে। তারা ঘর-বাড়িসহ এবং রাস্তা তৈরি করে গ্রামের মত গঠিত করে।[৪]
মধ্যযুগীয় সময়ে, সেন্ট-রেমি ছিল কারোলিনজীয় রাজবংশের অধীনে, সেন্ট-রেমির অ্যাবের মালিকানাধীন অঞ্চল।[৫] "সেন্ট-আঁদ্রে ভিলনোভ লেস আভিঞোর অ্যাবে" ছিল একজন গুরুত্বপূর্ণ ধনী, যার XII শতকের শেষের দিকে একই সময়ে অন্যূন ছয়টি গির্জা মালিক ছিলেন।[৬] সেগুলো হল : X শতাব্দীর শেষের দিকে সেন্ট জন চার্চ; X থেকে XIII শতাব্দীর শেষের দিকে সেন্ট-পল-দে-মাউসোল, সেন্ট পিটার (বর্তমানে বিলুপ্ত); সানকটি কুইরিচি গির্জা; প্রখ্যাত সানকটি পেদানিচিসের সিরিচি; সেন্ট ক্লাগ এবং সেন্ট মেরি ও সেন্ট স্টিফেনের গির্জা, স্থানটির নাম নোত্রে-ডেম-দে-লাভাল। শুধুমাত্র দ্বাদশ শতকের পরে নোত্রে-ডেম দে রোমানিন গির্জাকে বলা হতো "পেদানিচিস সানকটাএ মেরিএ"।