এই অনুষ্ঠানে পূর্ব নির্ধারিত কাহিনীর ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত ম্যাচগুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেখানে কুস্তিগিরগণ পূর্ব নির্ধারিত কাহিনী অনুযায়ী অনুষ্ঠানগুলোতে নায়ক, খলনায়ক অথবা পার্থক্যহীন চরিত্র ধারণ করেছেন যা এক বা একাধিক ম্যাচে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। এই ম্যাচগুলোর ফলাফল র, স্ম্যাকডাউন এবং ইসিডাব্লিউ ব্র্যান্ডে নিযুক্ত ডাব্লিউডাব্লিউইর লেখকদের দ্বারা পূর্বনির্ধারিত ছিল,[৩][৪] যার ধারাবাহিক কাহিনী ডাব্লিউডাব্লিউইর সাপ্তাহিক টেলিভিশন অনুষ্ঠান র, স্ম্যাকডাউন এবং ইসিডাব্লিউতে প্রদর্শন করা হয়েছে।[৫]
২০০৪ সালে, ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্ট (ডাব্লিউডাব্লিউই) ট্যাবু টুয়েসডে নামে একটি প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ (পিপিভি) অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারণ করেছিল, যা উক্ত বছরের ১৯শে অক্টোবর আয়োজনের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।[৬] এর মাধ্যমে এটি ১৯৯১ সালের দিস টুয়েসডে ইন টেক্সাসের পর মঙ্গলবারে অনুষ্ঠিত ডাব্লিউডাব্লিউইর প্রথম নিয়মিত-নির্ধারিত প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ অনুষ্ঠান, ১৯৯৪ সালের সার্ভাইভার সিরিজের পর রবিবার ছাড়া আয়োজিত প্রথম নিয়মিত-নির্ধারিত প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ অনুষ্ঠান এবং ১৯৯৬ সালের ইন ইয়র হাউজ ৮: বিওয়ার অব ডগের পর রবিবার ছাড়া আয়োজিত যেকোনো ধরনের প্রথম প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ অনুষ্ঠান ছিল। শুরুর দিকে এই অনুষ্ঠানটি শুধুমাত্র র ব্র্যান্ডের কুস্তিগিরদের একচেটিয়াভাবে প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ হিসেবে আয়োজন করা হতো।
এই অনুষ্ঠানের নামকরণটি কেবল তার সময়সূচীর দিনকেই ইঙ্গিত করে না, এর অনন্য একটি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। সর্বাধিক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যটি ছিল ভক্তরা তাদের ব্যক্তিগত কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বার্তা ব্যবহার করে প্রতিটি ম্যাচের শর্তাধীন বিষয় নির্ধারণ করতে পারতেন। ভোটদান কার্যক্রমটি সাধারণত র-এর একটি পর্বের মাঝামাঝি সময় থেকে শুরু হয়ে প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ অনুষ্ঠানটি চলাকালীন (প্রায়ই ম্যাচ শুরু হওয়ার আগ মুহুর্তে) শেষ হয়েছিল। এই কারণে অনুষ্ঠানটিকে "মিথষ্ক্রিয় প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ" হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকে।[৭] প্রথম চারটি অনুষ্ঠানের জন্য, ডাব্লিউডাব্লিউই.কমের মাধ্যমে অনলাইনে ভোটদান করা হয়েছিল এবং প্রতি-দর্শনে-পরিশোধের আনুষ্ঠানিক ট্যাগলাইনটি ছিল "লগ অন. টেক ওভার"।[৮][৯][১০][১১]
↑গ্রাবিয়ানোভস্কি, এড (১৩ জানুয়ারি ২০০৬)। "How Pro Wrestling Works" [পেশাদার কুস্তি কিভাবে কাজ করে]। HowStuffWorks (ইংরেজি ভাষায়)। ডিসকভারি ইনকো.। ১৮ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১২।
↑Tarlach, Gemma (২০০৪-১০-১৮)। "Choose and Bruise Taboo Tuesday gives WWE fans a chance to have a say in the ring action"। Milwaukee Journal Sentinel: 01।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Tarlach, Gemma (২০০৪-১০-১৮)। "Choose and Bruise Taboo Tuesday gives WWE fans a chance to have a say in the ring action"। Milwaukee Journal Sentinel: 01।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)