সাইরা আফজাল তারার | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় মন্ত্রী | |||||||||||
কাজের মেয়াদ ৪ আগস্ট ২০১৭ – ৩১ মে ২০১৮ | |||||||||||
রাষ্ট্রপতি | মামনুন হুসাইন | ||||||||||
প্রধানমন্ত্রী | শহীদ খাকান আব্বাসি | ||||||||||
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ ইউসুফ শেখ | ||||||||||
জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় প্রতিমন্ত্রী | |||||||||||
কাজের মেয়াদ ৭ জুন ২০১৩ – ২৮ জুলাই ২০১৭ | |||||||||||
রাষ্ট্রপতি | মামনুন হুসাইন | ||||||||||
প্রধানমন্ত্রী | নওয়াজ শরীফ | ||||||||||
পূর্বসূরী | সানিয়া নিশতার | ||||||||||
উত্তরসূরী | |||||||||||
| |||||||||||
ব্যক্তিগত বিবরণ | |||||||||||
জন্ম | হাফিজাবাদ, পাকিস্তান | ৭ জুন ১৯৬৬||||||||||
জাতীয়তা | পাকিস্তানি | ||||||||||
রাজনৈতিক দল | পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) | ||||||||||
সম্পর্ক | মোহাম্মদ রফিক তারার (শ্বশুর) | ||||||||||
পুরস্কার | সিতারা-ই-ইমতিয়াজ |
সাইরা আফজাল তারার (উর্দু: سائرہ افضل تارڑ; জন্ম ৭ জুন ১৯৬৬) একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ যিনি আগস্ট ২০১৭ থেকে মে ২০১৮ পর্যন্ত আব্বাসি মন্ত্রিসভায় জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৭ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত তিনি জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। তিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) এর একজন নেতা, তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৮ সালের মে মাস পর্যন্ত পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন।
তিনি ১৯৬৬ সালের ৭ জুন পাকিস্তানের পাঞ্জাবের হাফিজাবাদে জন্মগ্রহণ করেন।[১][২]
তারার ২০০৮-এর পাকিস্তানি জাতীয় নির্বাচনে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) এর প্রার্থী হিসেবে এনএ-১০২ (হাফিজাবাদ-১) আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে পাকিস্তান জাতীয় সংসদের সদস্য হন।[৩]
২০১৩-এর পাকিস্তানি জাতীয় নির্বাচনে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) এর প্রার্থী হিসেবে এনএ-১০২ (হাফিজাবাদ-১) আসন থেকে তিনি পুনরায় নির্বাচিত হন।[৪][৫]
জুন ২০১৩-এ, তিনি প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের মন্ত্রীসভায় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী নিযুক্ত হন। [৬][৭][৮][৯] পানামা পেপার্স কেলেঙ্কারির মামলার সিদ্ধান্তের পর প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের পদত্যাগের পর ফেডারেল মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে পড়ার পর জুলাই ২০১৭ সালে তিনি মন্ত্রিপরিষদ কার্যালয়ে পদত্যাগ করেন।[১০]
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শহীদ খাকান আব্বাসির নির্বাচনী জয়ের পর, তাকে আব্বাসির ফেডারেল মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[১১][১২] তিনি জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় মন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত হন।[১৩] ৩১ মে ২০১৮-এ মেয়াদ শেষে জাতীয় পরিষদের বিলুপ্তির পরে, তারার জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন থেকে পদত্যাগ করেন।[১৪] মার্চ ২০১৮-এ, জনসাধারণের জন্য সেবার স্বীকৃতি স্বরুপ পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি মামনুন হুসাইন তাকে সিতারা-ই-ইমতিয়াজ পাকিস্তানের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার প্রদান করেন।[১৫]