সামান্থা মর্টন | |
---|---|
Samantha Morton | |
জন্ম | সামান্থা জেন মর্টন ১৩ মে ১৯৭৭ |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
পেশা | অভিনেত্রী, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক |
কর্মজীবন | ১৯৯১-বর্তমান |
সঙ্গী | চার্লি ক্রিড-মিলস (১৯৯৯-২০০০) হ্যারি হোম (২০০৫-বর্তমান) |
সন্তান | ৩ |
সামান্থা জেন মর্টন (ইংরেজি: Samantha Jane Morton জন্ম ১৩ই মে ১৯৭৭)[১][২] হলেন একজন ইংরেজ অভিনেত্রী, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক। তিনি একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, একটি বাফটা পুরস্কার ও একটি বিফা পুরস্কার অর্জন করেছেন এবং একটি এমি পুরস্কার ও দুটি একাডেমি পুরস্কারে মনোনীত হয়েছেন।
নটিংহামে বেড়ে ওঠা মর্টন সেন্ট্রাল জুনিয়র টেলিভিশন ওয়ার্কশপে যোগ দেন এবং ১৯৯১ সাল থেকে ব্রিটিশ টেলিভিশন পর্দায় কাজ শুরু করেন। তিনি সোলজার সোলজার ও ক্র্যাকার টেলিভিশন ধারাবাহিকে অতিথি ভূমিকায় এবং ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ সালে আইটিভির ব্যান্ড অব গোল্ড ধারাবাহিকে অভিনয় করেন। নাট্যধর্মী এমা (১৯৯৬),জেন আইয়ার (১৯৯৭), ও আন্ডার দ্য স্কিন (১৯৯৭) চলচ্চিত্র দিয়ে তার বড় পর্দায় সুনাম অর্জন করেন। আন্ডার স্য স্কিনের সাফল্যের পর উডি অ্যালেন তাকে সুইট অ্যান্ড লোডাউন (১৯৯৯) চলচ্চিত্রে কাজের সুযোগ দেন এবং এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
মর্টন ১৯৭৭ সালের ১৩ই মে নটিংহামের ক্লিফটনে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা পামেলা মালেক একজন ফ্যাক্টরি কর্মী এবং পিতা পিটার মর্টন।[৩] মর্টন তাদের তৃতীয় সন্তান। ১৯৭৯ সালে তার পিতামাতার বিবাহবিচ্ছেদের পর তার আরও ছয়জন বৈমাত্রেয় ভাইবোন জন্মগ্রহণ করে। তিনি আট বছর পর্যন্ত তার পিতার সাথে বসবাস করেন।[৪] তার পিতা মদ্যপ ছিলেন এবং তার মাতার তার দ্বিতীয় স্বামী ফ্রাংক ব্রেভউডের সাথে দ্বন্দ্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। ফলে তিনি আর তার পিতামাতার সাথে বসবাস করেন নি।[৫] পরের নয় বছর তিনি পালিত পিতামাতার আশ্রয়ে এবং চিলড্রেনস হোমে কাটান। এই সময়ে তিনি ওয়েস্ট ব্রিজফোর্ড কমপ্রিহেনসিভ স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং ১৩ বছর বয়সে সেন্ট্রাল জুনিয়র টেলিভিশন ওয়ার্কশপে যোগ দেন। সে সময়ে তিনি সোলজার সোলজার ও বুন টেলিভিশন ধারাবাহিকে কাজ করার প্রস্তাব পান।[২]