Samarra سامَرّاء | |
---|---|
City | |
সামাররা | |
![]() সামাররায় দুই শিয়া ইমামের মাজার | |
স্থানাঙ্ক: ৩৪°১১′৫৪″ উত্তর ৪৩°৫২′২৭″ পূর্ব / ৩৪.১৯৮৩৩° উত্তর ৪৩.৮৭৪১৭° পূর্ব | |
Country | ![]() |
ইরাকের প্রদেশ | সালাহউদ্দিন প্রদেশ |
জনসংখ্যা (2003 est) | |
• মোট | ৩,৪৮,৭০০ |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | সামাররা প্রত্নতাত্ত্বিক শহর |
ধরন | Cultural |
মানদণ্ড | ii, iii, iv |
মনোনীত | 2007 (33rd session) |
সূত্র নং | 276 |
State Party | ![]() |
Region | Arab States |
Endangered | 2007–present |
সামাররা (আরবি: سامَرّاء) হচ্ছে ইরাকের একটি শহর। বাগদাদের ১২৫ কিলোমিটার (৭৮ মাইল) উত্তরে সালাহউদ্দিন প্রদেশে টাইগ্রিস নদীর পূর্ব পাড়ে অবস্থিত। ২০০৩ সালে শহরের আনুমানিক জনসংখ্যা ছিলো ৩৪৮,৭০০ জন। ইরাকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা চলাকালে (২০০৬-০৭) "সুন্নি ত্রিভুজ" সহিংসতার শিকার হয়। মধ্যযুগে সামাররা ছিলো আব্বাসীয় খিলাফতের রাজধানী এবং একমাত্র ইসলামী রাজধানী যা তার আদি পরিকল্পনা, স্থাপত্য এবং শৈল্পিক রেলিক ধরে রেখেছে।[১] ২০০৭ সালে ইউনেস্কো সামাররাকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।[২]
জার্মান প্রত্নতত্ত্ববিদ আর্নেস্ট হার্জফেল্ড ১৯১১ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে সর্বপ্রথম প্রাগৈতিহাসিক সামারায় ধ্বংসাবশেষ খনন করেন। সামারা সামারা সংস্কৃতির আদর্শ সাইট হিসেবে গড়ে ওঠে। ১৯৪৬ সাল থেকে ওয়াশিংটনডিসির ফ্রেয়ার গ্যালারি অভ আর্টে নোটবুক, চিঠি, অপ্রকাশিত খনন রিপোর্ট এবং ছবি ইত্যাদি প্রদর্শন করা হচ্ছে।
এই সভ্যতা নিকট প্রাচ্যের প্রথম নগর রাজ্য উবাইদ যুগের পাশাপাশি বেড়ে উঠতে থাকে। এটা ৫৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে শেষ হয় এবং ৩৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ধ্বসে পড়ে।
একটি রূপক আছে সামারাতে পরোয়ানা পাওয়া হচ্ছে মৃত্যুর সমান, একটি প্রাচীন ব্যবলনীয় মিথের সংগে সম্পর্কিত,[৪] অনুবাদিত বর্ণনা করেছেন উইলিয়াম সমারসেট মম্,[৫] যেখানে মৃত্যু ভাষ্যকার এবং কেন্দ্রীয় চরিত্র উভয়ই।[৬]