সারাহ বিনতে ফয়সাল আল সৌদ | |||||
---|---|---|---|---|---|
দাম্পত্য সঙ্গী | মুহাম্মাদ বিন সৌদ আল সৌদ | ||||
| |||||
রাজবংশ | সৌদি রাজবংশ | ||||
পিতা | বাদশাহ ফয়সাল | ||||
মাতা | ইফফাত আল সুনাইয়ান | ||||
ধর্ম | ইসলাম |
সারাহ বিনতে ফয়সাল আল সৌদ একজন নারী ও শিশু কল্যাণ কর্মী এবং তিনি সৌদি রাজবংশের সদস্য।
সারাহ বিনতে ফয়সাল হলেন বাদশাহ ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ ও ইফফাত আল সুনাইয়ানের কন্যা।[১] তার ভাইবোনদের মধ্যে আছেন প্রিন্স মোহাম্মদ, প্রিন্স সৌদ, প্রিন্স তুর্কী, প্রিন্সেস লোলবা এবং প্রিন্সেস হাইফা ।[১]
প্রিন্সেস সারাহ একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান তৈরী করেন, যার নাম হলো আল নাহদা। আল নাহদা প্রতিষ্ঠানটি ২০০৯ সালে উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে প্রথমবারের মত মানবাধিকার সংগঠন হিসেবে চাইলট পুরস্কার লাভ করে।[২] তিনি ছিলেন এই সংগঠনের চেয়ারম্যান।[৩] ১৯৬৪ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে আল তারবিয়া আল ইসলামিয়া বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ইফফাত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ডের একজন সদস্য। এছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান।[৪][৫] এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সংস্থার সদস্য হিসেবেও কাজ করেন, যেমনঃ মাহারাত সেন্টার ইত্যাদি।[৬]
২০১৩ সালের ১১ জানুয়ারী তিনি সৌদি আরবের পরামর্শদাতা পরিষদের সদস্য হিসাবে মনোনীত হন।[৭][৮] বাদশাহ খালিদ বিন আব্দুল আজিজের মেয়ে মাওদি বিন বিন খালিদসহ উক্ত পরিষদে নিযুক্ত দুই রাজকীয় নারীর মধ্যে তিনি একজন। [৯][১০][১১]
সারাহ বিনতে ফয়সালের স্বামী হলেন মোহাম্মদ বিন সৌদ, তিনি ইবনে সৌদের ছেলে। [১২][১৩] তার চার সন্তান রয়েছে: তিন পুত্র, যথাঃ ফয়সাল, খালিদ, এবং মিশাল এবং একজন মেয়ে, নামঃ নূরা। [১৪]
২০১৩ সালের মে মাসে প্রিন্সেস সারাহ তার কর্মকাণ্ডের জন্য সৌদি আরবের প্রথম শ্রেণীর পদক বাদশাহ আব্দুল আজিজ পদক লাভ করেন।[১৫]