ডাকনাম | ওরলোভি (ঈগল) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | সার্বিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | ইয়ুবিশা তুম্বাকোভিচ | ||
অধিনায়ক | আলেকসান্দ্র কোলারভ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ব্রানিস্লাভ ইভানোভিচ (১০৫) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | স্তিয়েপান বোবেক (৩৮) | ||
মাঠ | রেড স্টার স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | SRB | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৩৪ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ৬ (ডিসেম্বর ১৯৯৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১০১ (ডিসেম্বর ১৯৯৪) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২৩ ৩ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৪ (জুন ১৯৯৮) | ||
সর্বনিম্ন | ৪৭ (অক্টোবর ২০১২) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
চেকোস্লোভাকিয়া ৭–০ এসসিএস রাজ্য (এন্টওয়ার্প, বেলজিয়াম; ২৮ আগস্ট ১৯২০) সার্বিয়া হিসেবে চেক প্রজাতন্ত্র ১–৩ সার্বিয়া (উহেরস্কে রাদিশ্তে, চেক প্রজাতন্ত্র; ১৮ আগস্ট ২০০৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
যুগোস্লাভিয়া ১০–০ ভেনেজুয়েলা (কুরিতিবা, ব্রাজিল; ১৪ জুন ১৯৭২) সার্বিয়া হিসেবে আজারবাইজান ১–৬ সার্বিয়া (বাকু, আজারবাইজান; ১৭ অক্টোবর ২০০৭) সার্বিয়া ৬–১ বুলগেরিয়া (বেলগ্রেড, সার্বিয়া; ১৯ নভেম্বর ২০০৮) সার্বিয়া ৬–১ ওয়েলস (নভি সাদ, সার্বিয়া; ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
চেকোস্লোভাকিয়া ৭–০ এসসিএস রাজ্য (এন্টওয়ার্প, বেলজিয়াম; ২৮ আগস্ট ১৯২০) উরুগুয়ে ৭–০ এসসিএস রাজ্য (প্যারিস, ফ্রান্স; ২৬ মে ১৯২৪) চেকোস্লোভাকিয়া ৭–০ এসসিএস রাজ্য (প্রাগ, চেকোস্লোভাকিয়া; ২৮ অক্টোবর ১৯২৫) সার্বিয়া হিসেবে ইউক্রেন ৫–০ সার্বিয়া (লভিউ, ইউক্রেন ৭ জুন ২০১৯) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১২ (১৯৩০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চতুর্থ স্থান (যুগোস্লাভিয়া হিসেবে) (১৯৩০, ১৯৬২) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (১৯৬০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (যুগোস্লাভিয়া হিসেবে) (১৯৬০, ১৯৬৮) |
সার্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল (সার্বীয়: Фудбалска репрезентација Србије) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সার্বিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম সার্বিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সার্বিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯২৩ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ২০০৬ সালের ১৮ই আগস্ট তারিখে, সার্বিয়া (স্বাধীনতা অর্জন করার পর) প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; চেক প্রজাতন্ত্রের উহেরস্কে রাদিশ্তে-এ অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে সার্বিয়া চেক প্রজাতন্ত্রকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
৫৩,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট রেড স্টার স্টেডিয়ামে ওরলোভি নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় সার্বিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ইয়ুবিশা তুম্বাকোভিচ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ইন্টার মিলানের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় আলেকসান্দ্র কোলারভ।
সার্বিয়া এপর্যন্ত ১২ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে যুগোস্লাভিয়া হিসেবে ১৯৩০ এবং ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে সার্বিয়া (যুগোস্লাভিয়া হিসেবে) এপর্যন্ত ৫ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬০ এবং উয়েফা ইউরো ১৯৬৮-এ রানার-আপ হওয়া।
দ্রাগান স্তোয়কোভিচ, সাভো মিলোশেভিচ, নিকোলা জিগিচ, ভ্লাদিমির ইয়োগোভিচ এবং স্তিয়েপান বোবেকের মতো খেলোয়াড়গণ সার্বিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে সার্বিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৬ষ্ঠ) অর্জন করে এবং ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১০১তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে সার্বিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪র্থ (যা তারা ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৪৭। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৩২ | ইকুয়েডর | ১৫১৯.২ | |
৩৩ | মিশর | ১৫১৮.৯১ | |
৩৪ | সার্বিয়া | ১৫১৭.৪৩ | |
৩৫ | পেরু | ১৫১২.৬৮ | |
৩৬ | স্কটল্যান্ড | ১৫০৬.৮৯ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
২১ | ৭ | ডেনমার্ক | ১৮২৫ |
২২ | ৪ | দক্ষিণ কোরিয়া | ১৮০৩ |
২৩ | ৩ | সার্বিয়া | ১৮০২ |
২৪ | ৯ | স্কটল্যান্ড | ১৮০১ |
২৫ | ১ | মেক্সিকো | ১৭৯৪ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
যুগোস্লাভিয়া রাজ্যের অংশ হিসেবে | |||||||||||||||
১৯৩০ | ৩য় স্থান নির্ধারণী | ৪র্থ | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | ৭ | আমন্ত্রণের মাধ্যমে উত্তীর্ণ | ||||||
১৯৩৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ৩ | ৪ | ||||||||
১৯৩৮ | ২ | ১ | ০ | ১ | ১ | ৪ | |||||||||
যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্রের অংশ হিসেবে | |||||||||||||||
১৯৫০ | গ্রুপ পর্ব | ৫ম | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | ৩ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ১৬ | ৬ | |
১৯৫৪ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৭ম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ০ | |
১৯৫৮ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৭ | ৭ | ৪ | ২ | ২ | ০ | ৭ | ২ | |
১৯৬২ | ৩য় স্থান নির্ধারণী | ৪র্থ | ৬ | ৩ | ০ | ৩ | ১০ | ৭ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ১১ | ৪ | |
১৯৬৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ৩ | ১ | ২ | ১০ | ৮ | ||||||||
১৯৭০ | ৬ | ৩ | ১ | ২ | ১৯ | ৭ | |||||||||
১৯৭৪ | দ্বিতীয় গ্রুপ পর্ব | ৭ম | ৬ | ১ | ২ | ৩ | ১২ | ৭ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ৮ | ৪ | |
১৯৭৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ০ | ৩ | ৬ | ৮ | ||||||||
১৯৮২ | গ্রুপ পর্ব | ১৬তম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ৮ | ৬ | ১ | ১ | ২২ | ৭ | |
১৯৮৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৮ | ৩ | ২ | ৩ | ৭ | ৮ | ||||||||
১৯৯০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ৮ | ৬ | ৮ | ৬ | ২ | ০ | ১৬ | ৬ | |
যুগোস্লাভিয়া যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্রের অংশ হিসেবে | |||||||||||||||
১৯৯৪ | নিষিদ্ধ | নিষিদ্ধ | |||||||||||||
১৯৯৮ | ১৬ দলের পর্ব | ১০তম | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৫ | ৪ | ১২ | ৯ | ২ | ১ | ৪১ | ৮ | |
২০০২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ৫ | ৪ | ১ | ২২ | ৮ | ||||||||
সার্বিয়া ও মন্টিনিগ্রোর অংশ হিসেবে | |||||||||||||||
২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ৩২তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ১০ | ১০ | ৬ | ৪ | ০ | ১৬ | ১ | |
সার্বিয়া হিসেবে | |||||||||||||||
২০১০ | গ্রুপ পর্ব | ২৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৩ | ১০ | ৭ | ১ | ২ | ২২ | ৮ | |
২০১৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ৪ | ২ | ৪ | ১৮ | ১১ | ||||||||
২০১৮ | গ্রুপ পর্ব | ২৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৪ | ১০ | ৬ | ৩ | ১ | ২০ | ১০ | |
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ৩য় স্থান নির্ধারণী | ১২/২১ | ৪৬ | ১৮ | ৮ | ২০ | ৬৬ | ৬৩ | ১২৮ | ৭৫ | ৩১ | ২২ | ২৬৯ | ১১৪ |