সালিহ ইসমাইল মালিক | |
---|---|
মসুল ও হামার আমির | |
রাজত্ব | ১১৭৪ (অল্প কয়েক মাস) |
পূর্বসূরি | নুরউদ্দিন জেনগি |
উত্তরসূরি | সালাহউদ্দিন (আইয়ুবীয় সুলতান হিসেবে) |
জন্ম | ১১৬৩ |
মৃত্যু | ১১৮১ (বয়স ১৭–১৮) |
পিতা | নুরউদ্দিন জেনগি |
মাতা | ইসমাতুদ্দিন খাতুন |
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
সালিহ ইসমাইল মালিক (১১৬৩-১১৮১) ছিলেন দামেস্কের একজন আমির এবং ১১৭৪ সালে আলেপ্পোর আমির। তিনি ছিলেন নুরউদ্দিন জেনগির পুত্র।
১১৭৪ সালে যখন তার পিতা মারা যান তখন তার বয়স ছিল মাত্র এগারো বছর। সালিহ নপুংসক গুমুশতেকিনের অভিভাকত্বের অধীনে আসেন এবং তাকে আলেপ্পোতে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে নুরুদ্দিনের অফিসাররা আধিপত্যের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। মিশরে সালাহউদ্দিন সালিহকে তার মালিক হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন, যদিও তিনি বাস্তবে তার নিজের ব্যক্তিগত শাসনের অধীনে মিশর ও সিরিয়াকে একত্রিত করতে আগ্রহী ছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১১৭৪ সালে সালাহউদ্দিন চার মাসের অবরোধের পর বালবেক দখল করেন[১] এবং তারপরে দামেস্কে প্রবেশ করেন, নিজেকে ইসমাইলের প্রকৃত শাসক হিসেবে ঘোষণা করেন। ১১৭৬ সালে সালাহউদ্দিন শহরের বাইরে জেনগিদের পরাজিত করেন, নুরউদ্দিনের বিধবা স্ত্রী ইসমাতুদ্দিন খাতুনকে বিয়ে করেন এবং সিরিয়ার শাসক হিসাবে স্বীকৃত হন। সালিহ অসুস্থতার কারণে ১১৮১ সালে মারা যান।[২][৩] ক্রুসেডারদের ইতিহাসের বর্ণনা অনুসারে, তার মা ছিলেন টুলুজের বার্ট্রান্ডের বোন, যিনি দ্বিতীয় ক্রুসেডের পরে নুরউদ্দিনের হাতে বন্দী হয়েছিলেন। সালিহের পিতামহ জেনগির মাতা সম্পর্কেও অনুরূপ বর্ণনা বিদ্যমান।[২][৩][৪]
শাসনতান্ত্রিক খেতাব | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী নুরউদ্দিন জেনগি |
দামেস্কের আমির ১১৭৪ |
উত্তরসূরী সালাহউদ্দিন |