ক্যাবলের ধরন | ফাইবার-অপটিক |
---|---|
নির্মাণ শুরু | ২০০৪ |
নির্মাণ সমাপ্ত | ২০০৫ |
ডিজাইন ক্ষমতা | ১.২৮ টেরাবাইট/সেকেন্ড (২০০৫) ২.৮ টেরাবাইট/সেকেন্ড (২০১০) ৪.৬ টেরাবাইট/সেকেন্ড (২০১৫) |
লিট ক্ষমতা | ২.৩ টেরাবাইট/সেকেন্ড/যুগল (দুইটি ফাইবার যুগল) |
মালিক | কনসোর্টিয়াম |
ওয়েবসাইট | www.seamewe4.net |
সি-মি-উই ৪ (SEA-ME-WE 4) বা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া-মধ্যপ্রাচ্য-পশ্চিম ইউরোপ ৪ হল সমুদ্রের নীচ দিয়ে যাওয়া একটি অপটিক্যাল ফাইবার সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স কেবল যা সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, ইতালি, তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া এবং ফ্রান্সকে সংযুক্ত করেছে[১]। এই অপটিক্যাল ফাইবার তারের মূল উদ্দেশ্য ছিল এর পূর্ববর্তী সি-মি-উই-৩ কে প্রতিস্থাপিত করে ত্বরিত যোগাযোগ উন্নত করা।
এই অপটিক্যাল ফাইবার তারটি প্রায় ১৮,০০০ কিলোমিটার লম্বা এবং এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও পশ্চিম ইউরোপের ইন্টারনেট যোগাযোগ ব্যাবস্থার একমাত্র মাধ্যম।[২]
সি-মি-উই ৪ মূলত চারটি মূল অংশে বিভক্ত এবং এর ১৭ টি ল্যান্ডিং পয়েন্ট রয়েছে।[৩]
|
|
SEA-ME-WE 4 ক্যাবল সিস্টেমটি ১৬টি টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানির একটি কনসোর্টিয়াম দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল যারা ২৭ মার্চ ২০০৪ এ প্রকল্পটি নির্মাণে সম্মত হয়েছিল। সিস্টেমটির নির্মাণ কাজটি অ্যালকাটেল সাবমেরিন নেটওয়ার্ক (বর্তমানে আলকাটেল-লুসেন্টের একটি বিভাগ) এবং ফুজিৎসু দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। আঠারো মাসের নির্মাণ প্রকল্পটি ১৩ ডিসেম্বর ২০০৫-এ US$৫০০ মিলিয়নের ব্যয় প্রাক্কলন সহ সম্পন্ন হয়েছিল।[2][4] সেগমেন্ট ১ নির্মাণ, সিঙ্গাপুর থেকে ভারত পর্যন্ত ৮০০০ কিলোমিটার চলমান, ফুজিৎসু দ্বারা সম্পন্ন হয়েছিল, যা সেগমেন্ট ৪-এর জন্য সাবমেরিন রিপিটার সরঞ্জাম সরবরাহ করেছিল।