সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল | |
---|---|
উদ্বোধন | ১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ |
মালিকানা | ওয়ার্নার ব্রোস. ডিসকভারি |
চিত্রের বিন্যাস | ১০৮০ আই, এইচডিটিভি (এসডিটিভি ফিডের জন্য ৪৮০আই/৫৭৬ আই-এ নামিয়ে দেওয়া হয়েছে)[১] |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
প্রধান কার্যালয় | আটলান্টা জর্জিয়া লন্ডন হংকং মুম্বাই আবুধাবি |
ওয়েবসাইট | edition TV schedule (Asia) TV schedule (Europe) TV schedule (Americas) |
ডিটিটি (অ্যান্ডোরা) | চ্যানেল ৩৬ |
বিক্সার (সুইডেন) | চ্যানেল ২৬ |
ওকাব (আফগানিস্তান) | চ্যানেল ৬৬ |
ডিজিটেনে (নেদারল্যান্ডস) | চ্যানেল ৩০ (এইচডি) |
সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল (সিএনএনআই) হল সিএনএন গ্লোবালের মালিকানাধীন একটি আন্তর্জাতিক টেলিভিশন চ্যানেল। এটি সারাবিশ্বে সংবাদ সম্পর্কিত অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। এটির ভ্রাতৃপ্রতিম চ্যানেল সিএনএন উত্তর আমেরিকায় শুধুমাত্র সাবস্ক্রিপসন পরিষেবায় সম্প্রচারিত হয়,কিন্তু সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল সারাবিশ্বে টেলিভিশন প্লাটফর্মে সম্প্রচারিত হয়। এটি আটলান্টা,নিউইয়র্ক,লন্ডন,হংকং ও মুম্বাইয়ে অবস্থিত এটির সদর দপ্তরগুলো থেকে সম্প্রচারিত হয়।[২]
সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল ১৯৮৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর সম্প্রচার শুরু করে। প্রাথমিকভাবে এটি আমেরিকান ব্যবসায়ী হোটেলে ভ্রমণকারীদের কাছে সম্প্রচার করে। শুরুতে,এর স্টুডিওটি টেকউড নামে পরিচিত ছিল, সেখান থেকে টার্নার ব্রডকাস্টিং সিস্টেম এর সকল টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচার করা হত। শুরুর দিকে সিএনএন ইন্টারন্যাশনালের একটি স্টুডিও আটলান্টায় ছিল।
১৯৯০ সাল থেকে,আন্তর্জাতিক দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল নিজেদের সংবাদ অনুষ্ঠান উল্লেখযোগ্য হারে বাড়িয়ে দেয়। ১৯৯৪ সালে,সিএনএনআই তখনকার বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় গণমাধ্যম বিবিসির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ঘোষণা করে।
২০১৩ সালে,সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল দিস ইজ সিএনএন স্লোগানে নিজেদের অনুষ্ঠানসমুহ পুনঃব্র্যন্ড করে। এ বছর সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল হাই ডেফিনেশন টেলিভিশন (এইচডিটিভি) সম্প্রচার শুরু করে।[৩]
২০২২ সালে, রাশিয়ার ইউক্রেনে আক্রমণের পর রাশিয়াজুড়ে সিএনএন ইন্টারন্যাশনাল বন্ধ করে দেওয়া হয়।[৪]
১৯৯৫ সালের ৩০ আগস্ট সিএনএনের নিউজ ওয়েবসাইট CNN.com চালু হয়। সাইটটি তার প্রথম দশকে আন্তর্জাতিক দর্শকদের ব্যপকভাবে আকর্ষণ করে। বর্তমানে এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সংবাদ ওয়েবসাইটগুলির মধ্যে একটি।