সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনী Angkatan Bersenjata Singapura (মালয়) 新加坡武装部队 (চীনা) சிங்கப்பூர் ஆயுதப்படை (তামিল) | |
---|---|
![]() সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনীর ক্রেস্ট | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৬৫ |
সার্ভিস শাখা | সিঙ্গাপুর সেনাবাহিনী সিঙ্গাপুর নৌবাহিনী সিঙ্গাপুর বিমানবাহিনী |
প্রধান কার্যালয় | সিঙ্গাপুর |
নেতৃত্ব | |
Commander-in-Chief | হালিমা ইয়াকুব |
Minister of Defence | Ng Eng Hen |
Chief of Defence Force | Lieutenant-General Melvyn Ong |
লোকবল | |
সেনাবাহিনীর বয়স | 16.5 years of age |
বাধ্যতামূলকভাবে সৈন্যদলে নিয়োগ | 18 years of age, 22-24 months period (mandatory) |
সামরিক বাহিনীতে সেবাদানে সক্ষম |
>1,255,902, বয়স 18-49 |
সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযুক্ত |
>2,105,973, বয়স 18-49 |
বছরে সামরিক বয়সে পৌছায় |
>52,466 |
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ | >72,000 |
সংরক্ষিত কর্মিবৃন্দ | >1,386,000 |
ব্যয় | |
বাজেট | SGD $15.36 billion (US$11.44bn) (FY2021)[১] |
উদ্যোগ | |
স্থানীয় সরবরাহকারী | *ST Engineering
|
সম্পর্কিত নিবন্ধ | |
ইতিহাস | Military history of Singapore |
মর্যাদাক্রম | Singapore Armed Forces ranks |
|
সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনী হচ্ছে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষা বাহিনী। ১৯৬৫ সালের ৯ই আগস্ট সিঙ্গাপুর স্বাধীনতা লাভ করে এবং এরপর থেকেই সিঙ্গাপুরের সামরিক বাহিনী গঠনের চিন্তাভাবনা শুরু হয়ে যায়। সিঙ্গাপুর সেনাবাহিনীর গোঁড়াপত্তন (মূল গোঁড়াপত্তন) ১৯৬৫ সালের ডিসেম্বরে ঘটে 'সিঙ্গাপুর সেনা আইন'-এর মাধ্যমে।
সিঙ্গাপুরের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে সিঙ্গাপুরের কখনোই নিজস্ব কোনো সামরিক বাহিনী ছিলোনা, না ছিলো কোনো সেনাবাহিনী, না ছিলো কোনো নৌবাহিনী, তবে ব্রিটিশরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সেনাবাহিনী এবং রাজকীয় নৌবাহিনী সহ রাজকীয় বিমান বাহিনীর ঘাঁটি সিঙ্গাপুর ভূখণ্ডে গড়ে তোলে অস্থায়ী ভাবে, এটার উদ্দেশ্য ছিলো জাপানি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করা। ১৯৫৭ সালের ১২ই মার্চ সিঙ্গাপুর পদাতিক রেজিমেন্ট নামে একটি পদাতিক বাহিনী গড়ে ওঠে স্থানীয় সিঙ্গাপুরীয় তরুণদেরকে নিয়ে এবং সিঙ্গাপুরে সামরিক বাহিনী বানানোর চিন্তা করা হয়।[২]
সিঙ্গাপুর ১৯৬৫ সালের ৯ই আগস্ট একটি পরিপূর্ণ স্বাধীন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং লি কুয়ান ইউ স্বাধীন সিঙ্গাপুরের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তিনি সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনী গঠনের জন্য পদক্ষেপ নেন। সিঙ্গাপুর সেনাবাহিনীর জন্য নতুন ইউনিট গঠন, ব্রিটেন থেকে বিমান বাহিনীর জন্য পরিবহন বিমান আনয়ন এবং নৌবাহিনীর জন্য টহল জাহাজ আনা হয় অতি দ্রুত। ১৯৭০-এর দশকে সিঙ্গাপুর সামরিক বাহিনীর জন্য মার্কিন এবং ব্রিটিশ সাহায্য বড়োভাবে আসতে থাকে। সিঙ্গাপুর ভূখণ্ড ছোটো বিধায় তৈরি করা হয় একেবারেই ছোটো করে পদাতিক ব্রিগেড, গোলন্দাজ রেজিমেন্ট (ফিল্ড রেজিমেন্ট) এবং খুবই ছোটো নৌ এবং বিমান ঘাঁটি। সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনীর নিজস্ব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মাত্র একটি আছে আর সেটা হলো 'সিঙ্গাপুর আর্মড ফোর্সেস ট্রেনিং ইন্সটিটিউট' বা 'সিঙ্গাপুর সশস্ত্র বাহিনী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র' - এটাতে সৈনিক, নাবিক, বিমানসেনা এবং সকল শাখার কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ হয় আর উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য সিঙ্গাপুরীয়রা বিভিন্ন দেশে গমন করে।