![]() | |
দেশ | ![]() |
---|---|
বাসস্থান | কন্সটান্টা, রোমানিয়া |
জন্ম | [১] কন্সটান্টা, রোমানিয়া | ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯১
উচ্চতা | ১.৬৮ মিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি)[১] |
পেশাদারিত্ব অর্জন | ২০০৮ |
খেলার ধরন | ডানহাতি (উভয় হাতে ব্যাকহ্যান্ড) |
প্রশিক্ষক | ফিরিসেল তোমাই (−২০১৩) আন্দ্রেই লেনদিয়া (২০১৩) আর্দ্রিয়ান মারকু (২০১৩) উইম ফিসেত্তে (২০১৪) টমাস হগস্টেট (২০১৫) ভিক্টর আয়নিতা (২০১৫) ডরিন ডব্রে (২০১৫) রাজভান সাবাউ (২০১৫) ড্যারেন কাহিল (২০১৫−)[২] |
পুরস্কার | $৯,০৯০,৫৮৩ |
একক | |
পরিসংখ্যান | ৩০১–১৪৩ (৬৭.৭৯%) |
শিরোপা | ১১ ডব্লিউটিএ, ৬ আইটিএফ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ২নং (১১ আগস্ট, ২০১৪) |
বর্তমান র্যাঙ্কিং | ৩নং (১৭ আগস্ট, ২০১৫) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | কো. ফা. (২০১৪, ২০১৫) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | ফা. (২০১৪) |
উইম্বলডন | সে. ফা. (২০১৪) |
ইউএস ওপেন | ৪ রা. (২০১৩) |
অন্যান্য প্রতিযোগিতা | |
ট্যুর ফাইনাল | ফা. (২০১৪) |
অলিম্পিক গেমস | ১ রা. (২০১২) |
দ্বৈত | |
পরিসংখ্যান | ৪৪-৪৫ |
শিরোপা | ০ ডব্লিউটিএ, ৪ আইটিএফ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ১৪৬নং (১১ জুন, ২০১২) |
বর্তমান র্যাঙ্কিং | ২৫৫নং (১৭ আগস্ট, ২০১৫) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম দ্বৈতের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | ১ রা. (২০১১, ২০১২, ২০১৩, ২০১৪) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | ২ রা. (২০১২) |
উইম্বলডন | ১ রা. (২০১১, ২০১২, ২০১৩) |
ইউএস ওপেন | ২ রা. (২০১১) |
দলগত প্রতিযোগিতা | |
ফেড কাপ | ১২-৬ |
সর্বশেষ হালনাগাদ: ১৪ আগস্ট, ২০১৫ |
সিমোনা হালেপ (রোমানীয় উচ্চারণ: [siˈmona haˈlep]; জন্ম: ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯১) কোস্তানার ডরুজান শহরে জন্মগ্রহণকারী রোমানিয়ার পেশাদার মহিলা টেনিস খেলোয়াড়।[৩] ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে তিনি ২ বার শীর্ষ স্থান অধিকার করেন, মোট ৬৪ সপ্তাহের জন্য। এটি WTAর ইতিহাসে ১১তম। তিনি ২০১৭ ও ২০১৮ বর্ষ শেষ শীর্ষ স্থান অধিকার করেছিলেন। তিনি ২টি একক গ্ৰ্যান্ড স্ল্যাম জিতেছেন- ২০১৮ ফ্রেঞ্চ ওপেন এবং ২০১৯ উইম্বলডন। তিনি ২০১২ সাল শেষে তিনি প্রথমবারের মতো বিশ্বের শীর্ষ ৫০ র্যাঙ্কিংয়ে প্রবেশ করেন। আগস্ট, ২০১৩ সালে শীর্ষ ২০ ও অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনাল শেষে ২৭ জানুয়ারি, ২০১৪ সালে শীর্ষ ১০-এর সদস্য হন যা অব্যাহত থাকে ৮ অগাস্ট, ২০২১ অব্দি - ৩৭৩ সপ্তাহ ধরে। এটি ইতিহাসে ৮ম দীর্ঘতম।
আরোমানীয় বংশোদ্ভূত স্তেরে ও তানিয়া হালেপ দম্পতির সন্তান তিনি।[৪][৫][৬] তার বাবা সাগিতা স্তেজারু দলের পক্ষে ফুটবল খেলেছেন। এছাড়াও একটি দুগ্ধজাত কারখানা পরিচালনা করেন।[৭][৮][৯] চার বছর বয়স থেকে বড় ভাইকে অনুসরণ করে টেনিস খেলতে শুরু করেন। ছয় বছর বয়স থেকে নিয়মিতভাবে দৈনিক অনুশীলন করতে থাকেন। ১৬ বছর বয়সে টেনিসে কর্মজীবন অতিবাহিত করার লক্ষ্য নিয়ে বুখারেস্টে চলে যান। জাস্টিন হেনিন ও আন্দ্রি পাভেলকে শৈশবে তার আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।
২০১৩ সালে এক পঞ্জিকাবর্ষে তিনি তার প্রথম ৬টি ডব্লিউটিএ’র শিরোপা লাভ করেন। কেবলমাত্র স্টেফি গ্রাফ ১৯৮৬ সালে ৭টি শিরোপা জয় করেছিলেন। এরফলে তিনি ডব্লিউটিএ’র সেরা উন্নীত খেলোয়াড়সহ ইএসপিএন সেন্টার কোর্টের ২০১৩ সালের সেরা উন্নীত খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করেন।[১০] ২০১৪ সালে প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম ফাইনাল হিসেবে ফ্রেঞ্চ ওপেন ফাইনালে অংশ নেন। মারিয়া শারাপোভা’র বিপক্ষে মাঠে নেমে ৩ সেটের ফাইনালে হেরে যান। একই বছর ডব্লিউটিএ ফাইনালে সেরেনা উইলিয়ামসের কাছে পরাজিত হন।[১১] ২৩ বছর বয়সী হালেপ ইতোমধ্যে বর্তমান ও সাবেক বিশ্বের ১নং খেলোয়াড় ও গ্র্যান্ড স্ল্যাম প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন সেরেনা উইলিয়ামস, ভেনাস উইলিয়ামস, আনা ইভানোভিচ, জেলেনা জাঙ্কোভিচ, ক্যারোলিন উজনিয়াস্কি, লি না, সামান্থা স্তোসার ও পেত্রা কেভিতোভাকে পরাজিত করেছেন।
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; femeidinsport
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নিপুরস্কার | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী![]() |
ডব্লিউটিএ সেরা উন্নীত খেলোয়াড় ২০১৩ |
উত্তরসূরী![]() |
পুরস্কার | ||
পূর্বসূরী সৃষ্ট |
ইএসপিএন সেন্টার কোর্টের সেরা উন্নীত খেলোয়াড় ২০১৩ |
উত্তরসূরী নির্ধারিত হয়নি |