সুজিত কুমার | |
---|---|
জন্ম | ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৪ |
মৃত্যু | ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | (বয়স ৭৫)
পেশা | অভিনেতা, চলচ্চিত্র প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৬০-২০০১ |
দাম্পত্য সঙ্গী | কিরণ সিং |
সন্তান | ২ |
সুজিত কুমার (হিন্দি: सुजीत कुमार; ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৪ - ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০) ছিলেন একজন ভারতীয় অভিনেতা এবং চলচ্চিত্র প্রযোজক।
সুজিত কুমার ১৯৬০-এর দশকে চলচ্চিত্রে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ১৫০টি'র বেশি হিন্দি চলচ্চিত্র এবং কমপক্ষে ২০টি ভোজপুরি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি বেশিরভাগ ভোজপুরি চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যেখানে হিন্দি চলচ্চিত্রে খলনায়ক বা চরিত্র অভিনেতা হিসেবে কাজ করেছেন।[১] ১৯৬৯ সালের আরাধনা চলচ্চিত্রে একটি গানে রাজেশ খান্না'র সাথে শর্মিলা ঠাকুরের প্রথমবার দেখা হওয়ার সময় জিপ চালানো এবং হারমোনিকা বাজানো ছিল সুজিত কুমারের সবচেয়ে স্মরণীয় পর্দায় উপস্থিতি।[২][৩] আরাধনা ছাড়াও তিনি ইত্তেফাক (১৯৬৯), আন মিলো সাজনা (১৯৭০), হাতি মেরে সাথী (১৯৭১), অমর প্রেম (১৯৭২), মেরে জীবন সাথী (১৯৭২), রুটি (১৯৭৪), মেহবুবা (১৯৭৬), অবতার (১৯৮৩), আখির কিউঁ? (১৯৮৫) এবং অমৃত (১৯৮৬) সহ বিভিন্ন জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
১৯৮০-এর দশকের শেষের দিক থেকে ২০০০-এর দশক পর্যন্ত সুজিত চলচ্চিত্র প্রযোজক হিসেবে কাজ করেছিলেন।
সুজিত কুমার ২০১০ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ক্যান্সারে মারা যান।[৪] তিনি ২০০৭ সাল থেকে ক্যান্সারে ভুগছিলেন। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০-এ একটি শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ইন্ডাস্ট্রির তার অনেক বন্ধু যেমন- কাপুর পরিবার, রাকেশ রোশনের পরিবার এবং রাজেশ খান্নার পরিবার তাকে শেষ সম্মান প্রদান করেছিলেন।
তার স্ত্রী কিরণ সিং তার আগে ২০০৫ সালে মারা যান। তাদের ২ জন সন্তান রয়েছে, ছেলে যতীন কুমার একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক এবং মেয়ে হেনা সিং।[৫][৬]