সুব্রতা চট্টোপাধ্যায় | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | সুব্রতা সেন ১৮ জুলাই ১৯৪১ |
মৃত্যু | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ | (বয়স ৬২)
পেশা | অভিনেত্রী |
দাম্পত্য সঙ্গী | তরুণ কুমার (বি. ১৯৬২; মৃ. ২০০৩) |
সন্তান | মনামি/ঝিমলি বন্দ্যোপাধ্যায় (বিয়ের আগে চট্টোপাধ্যায়) |
সুব্রতা চট্টোপাধ্যায় (১৮ জুলাই ১৯৪১ - ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৪) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী, যিনি বাংলা চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য পরিচিত। তিনি অভিনেতা তরুণ কুমারের স্ত্রী। তিনি বহু চলচ্চিত্রে সফলভাবে অভিনয় করেছেন।[১]
সুব্রতা সেনের জন্ম ১৮ জুলাই ১৯৪১ সালে কলকাতায়, সুব্রতা সেন ১৯৬২ সালে তরুণ কুমার চট্টোপাধ্যায়কে বিয়ে করেন এবং একমাত্র কন্যা মনামি বন্দ্যোপাধ্যায়। সুব্রতা চট্টোপাধ্যায় মহানায়ক উত্তম কুমারের ছোট ভাই তরুণ কুমারের স্ত্রী ছিলেন, ইনি ভবানীপুরের গিরিশ মুখার্জী রোডের বাড়ির ছোট বউ। কিন্তু সুব্রতা চট্টোপাধ্যায়ের আসল পরিচয় তিনি এক স্বনামধন্য অভিনেত্রীও ছিলেন।[২]
তিনি ১৯৫৩ সালে শ্বশুর বাড়ী বাংলা চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন এবং ২০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে চিড়িয়াখানা, সাত পাকে বাঁধা, প্রথম কদম ফুল, মেঘ কালো, স্ত্রী, পিতাপুত্র, মেমসাহেব, বিষবৃক্ষ– ইত্যাদি। ‘বেহুলা লক্ষীন্দর’ ছবিতে মনসার চরিত্রে নজর কেড়ে নিয়েছিলেন সুব্রতা। সত্যজিৎ রায়ের ‘চিড়িয়াখানা’তে অভিনয় করে বিএফজেএ শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেত্রী পুরস্কার পেয়েছিলেন। তিনি আসলে তার বেশিরভাগ ছবিতেই একজন সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয় করেছেন।[৩]