ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | সুস্মিতা সিংহ রায় | |||||||||||||||||
জাতীয়তা | ভারত | |||||||||||||||||
জন্ম | মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গ,ভারত | ২৬ মার্চ ১৯৮৪|||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৫ মিটার (৫ ফুট ৯ ইঞ্চি) | |||||||||||||||||
ওজন | ৬৬ কেজি (১৪৬ পা) | |||||||||||||||||
ক্রীড়া | ||||||||||||||||||
ক্রীড়া | Athletics | |||||||||||||||||
বিভাগ | হেপ্টাথেলন | |||||||||||||||||
ক্লাব | ভারতীয় রেল | |||||||||||||||||
সাফল্য ও খেতাব | ||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত সেরা | হেপ্টআথেলন: ৬,০২৭ পয়েন্ট (2008) | |||||||||||||||||
পদকের তথ্য
|
সুস্মিতা সিংহ রায় ( হিন্দি: सुष्मिता सिंघा राय ; ২৬ শে মার্চ ১৯৮৪ মেদিনীপুরে জন্মগ্রহণ) একজন ভারতীয় হেপ্টাথালিট। [১] তিনি আইএএএফ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ( ২০০৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচিয়নে এবং ২০০৭ এর আম্মান, জর্দান ) স্ব স্ব বিভাগের জন্য একটি রৌপ্য এবং একটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিলেন। [২]
ভোপালে ভারতীয় ফেডারেশন কাপ থেকে ৫,৮৬৬ পয়েন্টের বি-স্ট্যান্ডার্ড অর্জনের পরে ২০০৮ বেইজিংয়ের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে সিংহ রায় মহিলাদের হেপাথলনের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন। [৩] তিনি প্রথমে ৫,৭০৫ পয়েন্ট নিয়ে এই ইভেন্টে তেতাল্লিশজন হেপাথলিটের মধ্যে ত্রিশ তম স্থান পেয়েছিলেন, তবে মেথাইলেস্টোস্টেরনে ডোপিং টেস্টে ব্যর্থ হওয়ার কারণে ইউক্রেনের লিউডমিলা ব্লোনস্কা তার রৌপ্য পদক থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন । [৪][৫]
পরের বছর, সিংহ রায় তার ক্রীড়া জীবনে অনেক ধাক্কা খেয়েছিলেন। তিনি ২০০৯ সালের আইএএএফ ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে জার্মানির বার্লিনে ছয় ছয়জন অ্যাথলিটের মধ্যে শেষ স্থানে ছিলেন, মোট ৪৯৮৩ পয়েন্ট নিয়ে, যা তাঁর ব্যক্তিগত সেরা ৬২০৭এর থেকে অনেক কম। তিনি তার ব্যক্তিগর সেরা স্কোরটি করেছিলেন বেঙ্গালুরুতে একটি জাতীয় সম্মেলনে। [৬] বাম হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের কারণে তিনি চীন এর গুয়াংজুতে ২০০৯ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ভোপালে ওপেন ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপেও অংশ নিতে পারেননি। [৭]
আয়োজক দেশ ভারতের প্রতিনিধিত্ব করে দিল্লিতে ২০১০ সালের কমনওয়েলথ গেমসে তার প্রস্তুতি এবং প্রশিক্ষণের জন্য শেষ পর্যন্ত সিংহ রায় পুনর্বাসন থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। সুস্মিতা মোট ৫,১২০ পয়েন্ট নিয়ে মহিলাদের হেপটাথলনে ষষ্ঠ স্থান অর্জন করেন। [৮]