ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | সেদ্রিক রিকার্দো আলভেস সোয়ারেস[১] | ||
জন্ম | [২] | ৩১ আগস্ট ১৯৯১||
জন্ম স্থান | সিঙ্গেন, জার্মানি | ||
উচ্চতা | ১.৭২ মিটার (৫ ফুট ৭+১⁄২ ইঞ্চি)[৩] | ||
মাঠে অবস্থান | রক্ষণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল |
ফুলহ্যাম (আর্সেনাল হতে ধারে) | ||
জার্সি নম্বর | ১২ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৮–২০১০ | স্পোর্টিং সিপি | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০১০–২০১৫ | স্পোর্টিং সিপি | ৬৭ | (২) |
২০১১–২০১২ | → কুইঁব্রা (ধার) | ২৪ | (০) |
২০১৩ | স্পোর্টিং সিপি বি | ২ | (০) |
২০১৫–২০২০ | সাউদাম্পটন | ১২০ | (১) |
২০১৯ | → ইন্টার মিলান (ধার) | ৪ | (০) |
২০২০ | → আর্সেনাল (ধার) | ৫ | (১) |
২০২০– | আর্সেনাল | ১২ | (০) |
২০২৩– | → ফুলহ্যাম (ধার) | ৫ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৬–২০০৭ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৬ | ১১ | (১) |
২০০৭–২০০৮ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৭ | ১১ | (০) |
২০০৯ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৮ | ৫ | (০) |
২০০৯–২০১০ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৯ | ১৭ | (০) |
২০১০–২০১১ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২০ | ১৮ | (০) |
২০১১–২০১২ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২১ | ১০ | (০) |
২০১৪– | পর্তুগাল | ৩৪ | (১) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ০৪:৫৯, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ০৪:৫৯, ২৬ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
সেদ্রিক রিকার্দো আলভেস সোয়ারেস (পর্তুগিজ: Cédric Soares; জন্ম: ৩১ আগস্ট ১৯৯১; সেদ্রিক সোয়ারেস নামে সুপরিচিত) হলেন একজন পর্তুগিজ পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়।[৪][৫] তিনি বর্তমানে ইংল্যান্ডের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ফুলহ্যাম এবং পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।[৬][৭] তিনি মূলত ডান পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে বাম পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় এবং ডান পার্শ্বীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
১৯৯৮–৯৯ মৌসুমে, পর্তুগিজ ফুটবল ক্লাব স্পোর্টিং সিপির যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে সোয়ারেস ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দলের হয়ে খেলার মাধ্যমেই তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০১০–১১ মৌসুমে, স্পোর্টিং সিপির মূল দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; স্পোর্টিং সিপির হয়ে চার মৌসুমে ৬৭ ম্যাচে ২টি গোল করার পর ২০১৫–১৬ মৌসুমে তিনি প্রায় ৭ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইংরেজ ক্লাব সাউদাম্পটনে যোগদান করেছেন। এরপূর্বে তিনি এক মৌসুমের জন্য কুইঁব্রার হয়ে ধারে খেলেছেন। সাউদাম্পটনের হয়ে তার দ্বিতীয় মৌসুমে তিনি ক্লদ পুয়েলের অধীনে ২০১৬–১৭ ইএফএল কাপে রানার-আপ হয়েছেন। সাউদাম্পটনের সাথে চুক্তিবদ্ধ থাকাকালীন তিনি ইন্টার মিলান এবং আর্সেনালের হয়ে এক মৌসুম করে ধারে খেলেছেন। ২০২০–২১ মৌসুমে, তিনি সাউদাম্পটন হতে আরেক ইংরেজ ক্লাব আর্সেনালে যোগদান করেছেন।
২০০৬ সালে, সোয়ারেস পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে পর্তুগালের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৭ বছর যাবত পর্তুগালের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১৪ সালে পর্তুগালের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; পর্তুগালের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৩৪ ম্যাচে ১টি গোল করেছেন। তিনি পর্তুগালের হয়ে উয়েফা ইউরো ২০১৬ এবং ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৬ সালে ফের্নান্দো সান্তোসের অধীনে উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছেন। এছাড়াও তিনি ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে অংশগ্রহণ করেছেন। দলগতভাবে, সোয়ারেস এপর্যন্ত ৪টি শিরোপা জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ১টি কুইঁব্রার হয়ে, ১টি স্পোর্টিং সিপির হয়ে, ১টি আর্সেনালের হয়ে এবং ১টি পর্তুগালের হয়ে জয়লাভ করেছেন।
সেদ্রিক রিকার্দো আলভেস সোয়ারেস ১৯৯১ সালের ৩১শে আগস্ট তারিখে জার্মানির সিঙ্গেনে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।
সোয়ারেস পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৬, পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৭, পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৮, পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৯, পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২০ এবং পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে পর্তুগালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। পর্তুগালের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি ৭২ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ১টি গোল করেছেন।
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
পর্তুগাল | ২০১৪ | ২ | ০ |
২০১৫ | ৬ | ০ | |
২০১৬ | ৮ | ০ | |
২০১৭ | ৯ | ১ | |
২০১৮ | ৮ | ০ | |
২০২১ | ১ | ০ | |
সর্বমোট | ৩৪ | ১ |