সোনামুখী | |
---|---|
শহর | |
পশ্চিমবঙ্গ, ভারতে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°১৮′ উত্তর ৮৭°২৫′ পূর্ব / ২৩.৩° উত্তর ৮৭.৪২° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | বাঁকুড়া |
নামকরণের কারণ | স্বর্ণময়ী দেবী। |
সরকার | |
• ধরন | public |
উচ্চতা | ৬৬ মিটার (২১৭ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০০১) | |
• মোট | ২৭,৩৪৮ |
ভাষা | |
• অফিসিয়াল | বাংলা, ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
সোনামুখী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বাঁকুড়া জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা।
সোনামুখীতে মোট ১০ টি অঞ্চল আছে।
সোনামুখী তে বর্তমান ওয়ার্ড এর সংখ্যা হলো ১৫ টি। সোনামুখী হলো একটি পৌর এলাকা ও বাঁকুড়ার তিনটি পুরসভার মধ্যে অন্যতম। সোনামুখী তে একটি সরকারি কলেজ, দুইটি বেসরকারি প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক শিক্ষক ট্রেনিং কলেজ, একটি সরকারি আইটিআই (ITI) কলেজ আছে। এই শহরের বি. জে. হাই স্কুল ( উ:মা:) পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাতে বেশ কয়েকবার ভালো ফলাফল অর্জন করেছে। সোনামুখী রেল স্টেশন হলো দ: পূ: রেল জোনের আদ্রা বিভাগের অধীনে একটি স্টেশন। এটি ব্রড গেজ বাঁকুড়া - মশাগ্রাম লোকাল ট্রেন রুটের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন। সোনামুখী বিখ্যাত তার কালী ও কার্তিক পূজার জন্যে। বৃহৎ আকারের কালী ও কার্তিক প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রা এক অন্যতম আকর্ষণ। এই শহরের ওপর দিয়ে ৮ নং রাজ্য সড়ক বয়ে গেছে যা বর্ধমানের সাথে বাঁকুড়া ( বেলিয়াতোর ) এর যোগাযোগ রাখে। এছাড়াও এখান থেকে দুর্গাপুর - আসানসোল শিল্পনগরী যাতায়াতের জন্যে পর্যাপ্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে।
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৩°১৮′ উত্তর ৮৭°২৫′ পূর্ব / ২৩.৩° উত্তর ৮৭.৪২° পূর্ব।[১] সমুদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬৬ মিটার (২১৬ ফুট)।
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সোনামুখী শহরের জনসংখ্যা হল ২৭,৩৪৮ জন।[২] এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সোনামুখী এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
সোনামুখী বাঁকুড়া জেলার প্রাচীন জনপদের একটি। স্বর্ণমুখী দেবীর মন্দির থেকে নামকরণ হয় সোনামুখীর। বহু প্রাচীন মন্দির, কুসুমকুমারী দেবী ও হরনাথ ঠাকুর এর জন্মস্থান সোনামুখী একটি দ্রষ্টব্য স্থান হিসেবে পরিগণিত হয়। এখানে পুরোনো কালী ও কার্তিক পুজার প্রচলন আছে। বর্গী আক্রমণ থেকে বাঁচতে শক্তিরূপ কালীপূজার আরাধনা হয়েছিল।[৩]
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |