স্টর্ম থরগের্সন | |
---|---|
Storm Thorgerson | |
২০১০ সালে থরগের্সন | |
জন্ম | স্টর্ম এলভিন থরগের্সন ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৪ পটার্স বার, মিডলসেক্স, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ১৮ এপ্রিল ২০১৩ লন্ডন, ইংল্যান্ড | (বয়স ৬৯)
জাতীয়তা | যুক্তরাজ্য |
শিক্ষা | স্নাতকোত্তর |
মাতৃশিক্ষায়তন | |
পেশা | |
কর্মজীবন | ১৯৬৮–২০১৩ |
ওয়েবসাইট | www |
স্টর্ম এলভিন থরগের্সন (২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৪ – ১৮ এপ্রিল ২০১৩) ছিলেন একজন ব্রিটিশ গ্রাফিক ডিজাইনার এবং সঙ্গীত ভিডিও পরিচালক। তিনি বেশিরভাগ সময় পিংক ফ্লয়েড ব্যান্ডের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য সুপরিচিত[১] এবং লেড জেপেলিন, ফিশ, ব্ল্যাক সাবাথ, পিটার গ্যাব্রিয়েল, দ্য অ্যালান পার্সন্স প্রজেক্ট, জেনেসিস, ইয়েস, মিউস এবং উইন ব্যন্ডের অ্যালবাম বা অন্যান্য শিল্প নকশার জন্যও পরিচিত।[২] ইংরেজ লেখক ডগলাস অ্যাডামসের মতে তিনি "বিশ্বের সেরা অ্যালবাম ডিজাইনারদের" একজন।[৩]
নরওয়েজিয় বংশোদ্ভূত[৪] স্টর্ম এলভিন থরগের্সন, ১৯৪৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের মিডলসেক্স (বর্তমানে হার্টফোর্ডশায়ারের অংশ) কাউন্টির পটার্স বারে জন্ম নেন।[৫] তার পিতা এলভিন থরগের্সন এবং মাতা আনা ইভাঞ্জেলিন কলিয়ার। প্রাথমিকভাবে তিনি ক্যামব্রিজের সামারহিল স্কুল ও ব্রান্সউইক প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। পরবর্তীতে ক্যামব্রিজশায়ার হাই স্কুল ফর বয়েজে পড়াশোনা করেন, যেখানে তার পূর্ববর্তী শ্রেণীতে পিংক ফ্লয়েডের প্রতিষ্ঠাতা সিড ব্যারেট এবং পরবর্তী শ্রেণীতে রজার ওয়াটার্স অধ্যয়ন করতেন।[৫][৬] থরগের্সন এবং ওয়াটার্স বিদ্যালয়ে একসাথে রাগবি খেলতেন, সে সময়ে থরগের্সনের মা ভানজি এবং ওয়াটার্সের মা মেরি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন।[৭][৮] তিনি ১৯৬৬ সালে লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি এবং দর্শনশাস্ত্রে স্নাতক ডিগ্রি নেন।[৫][৯][১০] পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে রয়্যাল কলেজ অব আর্টে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।[৫]
তিনি পিংক ফ্লয়েডের গিটারবাদক ডেভিড গিলমোরের কৈশরকালীন বন্ধু ছিলেন। ১৯৯৪ সালে পলি স্যামসনের সাথে গিলমোরের বিয়েতে সেরা পুরুষ ছিলেন তিনি।[১১][১২]
১৯৬৭ সালে অভিষেক অ্যালবামের সাফল্যের পর পিংক ফ্লয়েড তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম অ্যা সোসারফুল অব সিক্রেট্সের পচ্ছদশিল্প নকশার জন্য তাদের বন্ধু অউব্রে পাওয়েল এবং স্টর্ম থরগের্সনের নিকট যোগাযোগ করে।[১৩] পরবর্তীতে প্রিটি থিংস, ফ্রি এবং টি. রেক্সের মতো ব্যান্ডগুলির প্রচ্ছদ শিল্পের কাজ পাওয়ার পাশপাশি পাওয়েল এবং থরগের্সন একটি ডিজাইন সংস্থা চালু করার সিদ্ধান্ত নেন।[১৩] সে সময় তারা দু'জনেই পিংক ফ্লয়েডের সিড ব্যারেটের সাথে একটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন এবং একদিন ব্যারেট সেখানকার দরজায় ব্যালপয়েন্ট কালি দিয়ে হিজিবিজি করে "হিপনোসিস" শব্দটি লেখে। "হিপ" শব্দটি উপসংস্কৃতি বোঝায়, অন্যদিকে "নস্টিক" শব্দটি দ্বারা জ্ঞানবাদী বোঝায় এবং এদুটি শব্দের পরিবর্তীত বিবৃতি "হিপনোসিস" ("সম্মোহন")।[১৩] ১৯৬৮ সালে পাওয়েলের সাথে তিনি গ্রাফিক শিল্প প্রতিষ্ঠান হিপনোসিস প্রতিষ্ঠা করেন এবং এরপর তারা একসঙ্গে অনেক বিখ্যাত একক ও অ্যালবামের প্রচ্ছদ নকশা করেছিলেন।[১৪] পিটার ক্রিস্টোফারসন তাদের পরবর্তী কমিশনের জন্য যোগ দিয়েছিলেন।[১৫]
হিপনোসিস গঠনের পূর্বে এবং পরবর্তীতে তিনি পিংক ফ্লয়েডের সাথে একাধিক কাজ করেছেন। সম্ভবত ফ্লয়েডের জন্য করা প্রচ্ছদ ও শিল্পকর্মগুলি তার সর্বাধিক বিখ্যাত কাজ হিসেবে পরিগণিত।[১৬] ফ্লয়েডের সাথে তার দীর্ঘকালীন কাজের সম্পর্ক শুরু হয়েছিল দলটির ১৯৬৮ সালের অ্যা সোসারফুল অব সিক্রেট্স অ্যালবামের প্রচ্ছদ শিল্পকর্ম তৈরির মধ্য দিয়ে।[৩] পরবর্তীতে তিনি হিপনোসিসের অধীনে দলটির মোর (১৯৬৯), উমাগুমা (১৯৬৯), অ্যাটম হার্ট মাদার (১৯৭০), মেডল (১৯৭১), অব্সকিওর্ড বাই ক্লাউড্স (১৯৭২), দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন (১৯৭৩), এ নাইস পেয়ার (১৯৭৩), উইশ ইউ ওয়্যার হেয়ার (১৯৭৫), অ্যানিম্যাল্স (১৯৭৭) অ্যালবামগুলির প্রচ্ছদশিল্প রচনা করেছেন। এর মধ্যে দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন অ্যালবামের প্রচ্ছদ তার সর্বকালের অন্যতম দুর্দান্ত কাজ হিসেবে বিবেচিত।[১৭] যেখানে জর্জ হার্ডির কিংবদন্তি প্রতিসরণধর্মী প্রিজম নকশা অন্তর্ভুক্ত[১৮] এবং উল্লেখযোগ্যভাবে প্রচ্ছদে অ্যালবামের বা ব্যান্ডের নাম কোনোটিই ব্যবহার করা হয়নি। থরগের্সনের ডার্ক সাইড অ্যালবাম প্রচ্ছদে একতার প্রতিনিধিত্বকারী সাদা আলোর একটি রশ্মি একটি প্রিজমের ভেতর অতিবাহিত হচ্ছে, যা সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছে। ফলপ্রসুত রঙিন আলোর প্রতিসৃত রশ্মি একতা বিচ্ছুরিত হয়ে পড়ছে বলে প্রতীয়মান, অর্থাৎ এখানে একতা অনুপস্থিত।[১৯] ফ্লয়েড ও হিপনোসিরের মধ্যেকার সম্পর্কটি প্রচ্ছদশিল্প এবং বিপণনে ব্যাপক পরবর্তন এনেছিল।[১৩]
১৯৮৩ সালে, হিপনোসিস বিলুপ্ত হওয়ার পরে, থরগের্সন এবং পাওয়েল গ্রিনব্যাক ফিল্মস নামে সঙ্গীত ভিডিও নির্মাণ প্রতিষ্ঠান গঠন করেন।[১৪] তারা পিংক ফ্লয়েডের পরবর্তী এ কালেকশন অব গ্রেট ডান্স সংস (১৯৮১), অ্যা মৌমানট্রি ল্যাপ্স অব রিজন (১৯৮৭), ডেলিকেট সাউন্ড অব থান্ডার (১৯৮৮), শাইন অন (১৯৯২), দ্য ডিভিশন বেল (১৯৯৪), পাল্স (১৯৯৫), ইজ দেয়ার এনিবডি আউট দেয়ার? দা ওয়াল লাইভ ১৯৮০–৮১ (২০০০), একোস: দ্য বেস্ট অব পিংক ফ্লয়েড (২০১১), ওহ, বাই দ্য ওয়ে (২০০৭), দ্য বেস্ট অব পিংক ফ্লয়েড: এ ফুট ইন দ্য ডোর (২০১১) অ্যালবামগুলির প্রচ্ছদশিল্প রচনা করেন।
থরগের্সন ও তার প্রতিষ্ঠান হিপনোসিস কর্তৃক নকশাকৃত প্রচ্ছদের শিল্পকর্মগুলি মূলত এনটিএ স্টুডিওসের ডিজাইনার জর্জ হার্ডি আঁকতেন।[২০] মূলত পরাবাস্তব উপাদানের কারণে থরগের্সনের অধিকাংশ নকশা উল্লেখযোগ্য। তিনি প্রায়শই ঐতিহ্যবাহী বিষয়-বস্তু-উপাদানগুলিকে সেগুলির প্রথাগত অবস্থানের বাইরে এনে বিশেষত বিশাল উন্মুক্ত স্থানে স্থাপন করতেন, যাতে সেগুলির সৌন্দর্যকে আলোকপাত করার সময় অপ্রতিভ চেহারা ফুটে ওঠে। থরগের্সন বলেন, "আমি আলোকচিত্রশিল্প পছন্দ করি কারণ এটি একটি বাস্তব মাধ্যম, এটি অঙ্কনের মতো নয় যা অবাস্তব। আমি বাস্তবকে বাঁক দিতে ... বাস্তবের সাথে জড়িত থাকতে চাই। আমার কিছু কাজের এই প্রশ্ন [সিক] রয়েছে যে এটি বাস্তব কি না?"[২১] গিলমোর বলেন, "তিনি (থরগের্সন) সারাজীবন অবিরত আড্ডাবাজ ছিলেন"।[২২][২৩]
নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে, পিটার কার্জন-সহ অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সাথে থরগের্সন স্ট্রমস্টুডিওস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই দলে আলোকচিত্রশিল্পী রূপার্ট ট্রুম্যান, নকশাকার ও অঙ্কনশিল্পী ফিনলে কাউয়ান ও ড্যানিয়েল অ্যাবট, সৃজনশীল গবেষণা ও নকশাকার লী বাকের, নকশাকার জেরি সুইট এবং থর্গারসনের ব্যক্তিগত সহকারী লরা ট্রুম্যান ও শার্লট বার্নেস অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।[১৪]
কয়েক বছর ধরে, থরগের্সন এবং তার সংস্থা তাদের কাজ সম্পর্কে বেশকয়েকটি বই নকশা এবং প্রকাশ করেছিল। "ওয়াক অ্যাওয়ে র্যনে: অ্যান এবিসি অ দ্য ওয়ার্ক অব হিপনোসিস ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত প্রথম বই যেখানে তিনি হিপনোসিসের সঙ্গে তার কর্মজীবনের কথা বলেছেন।[৬] ১৯৮৯ সালে প্রকাশিত হয় ক্লাসিক অ্যালবাম কভার্স অব সিক্সটিস।[১৪] সর্বশেষ প্রকাশিত বইটি ছিল দ্য গ্যাদারিং স্টর্ম – অ্যা কোর্টাট ইন সেভারেল পার্টস, যেখানে তিনি তার দলের সাথে কাজ করেছিলেন এবং বইটি ২০১৩ সালের এপ্রিলে তিনি মারা যাওয়ার কিছু পূর্বে সম্পন্ন হয়েছিল। বইটি সে বছরে সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয়েছিল এবং হিপনোসিসের সাথে তার প্রথম কাজ থেকে স্ট্রমস্টুডিওস পর্যন্ত পাঁচ দশক ব্যাপী অ্যালবামের প্রচ্ছদশিল্প, আলোকচিত্র এবং উপাখ্যানগুলি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।[১৪]
তিনি ছিলেন মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত আমাদের বেশিরভাগ শিল্পকর্মের পিছনে দিকনির্দেশক শক্তি। … তিনি একজন উজ্জ্বল ধারণার ব্যক্তি এবং বিষয়গুলি সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ছিলেন। তিনি নিজেই ছবি তুলতেন এবং অন্যদের কাছ থেকে ধারণাগুলির যোগান দিতেন। … তিনি সর্বদা এটির কেন্দ্রে ছিলেন এবং সর্বদাই যে কোনো র্মল্যে সবকিছু সঠিকভাবে করতে চেয়েছিলেন!
ডেভিড গিলমোর, আলটিমেট ক্লাসিক রক[২৩]
থর্গারসন তার নকশাশৈলীর বিষয়ে পরাবাস্তববাদী শিল্পী র্যনে মাগরিট, সালভাদোর দালি এবং ম্যান রেয়ের প্রভাবকে স্বীকার করেছেন।[২৪] তিনি মূলত কম্পিউটারানির্মিত গ্রাফিকগুলি এড়িয়ে গিয়েছিলেন এবং বস্তুগত প্রপ (প্রায়শই বড় আকারের), মানব ব্যক্তিত্ব (কখনও কখনও নগ্ন) এবং এই জাতীয় ঐতিহ্যবাহী বিষযাদির ব্যবহারে তার শিল্পকর্মগুলিকে আকর্ষণীয় - কখনও কখনও হাস্যকর করে তুলেছেন। তার চিত্রে আলোকচিত্রশিল্পের কৌশলে একাধিক এক্সপোজার এবং রঙের সংমিশ্রণ রয়েছে।[৫] পিংক ফ্লয়েডের উইশ ইউ ওয়্যার হেয়ার (১৯৭৫) অ্যালবামের প্রচ্ছদশিল্পের জন্য অ্যাসবেসটস পোশাক স্যুট পরিহিত একজন স্টান্টম্যানকে বাস্তবিক আগুন ধরিয়ে দেন, যা তার একটি কিংবদন্তি কাজ।[৫] একইভাবে ফ্লয়েডের ১৯৭৭ সালের অ্যানিম্যাল্স অ্যালবামের জন্য লন্ডনের বাটারসি পাওয়ার স্টেশনে একটি বিশাল দৈত্যকার হিলিয়াম-পূর্ণ ভাসমান গোলাপি শূকর স্থাপন করেছিল, যদিও বায়ুভর্তি শূকরটি শেষ পর্যন্ত নিকটস্থ হিথ্রো বিমানবন্দরে অনাকাঙ্ক্ষিত অবতরণের মাধ্যমে সমস্যার সৃষ্টি করেছিল।[২৫][৫][১৩]
২০০৩ সালে, থরগের্সন স্ট্রোকের শিকার হন এবং সেখান থেকে তিনি আংশিকভাবে পঙ্গু হয়ে পড়েছিলেন। পরে তার শরীরে ক্যান্সারের একটি অঘোষিত রূপ ধরা পড়ে। বেশকয়েকবছর ক্যান্সারে ভোগার পর ১৮ এপ্রিল ২০১৩ সালে ৬৯ বছর বয়সে লন্ডনে তার মৃত্যু হয়।[৩][২৬] তার মৃত্যুর পরে পিংক ফ্লয়েডের ডেভিড গিলমোর একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন যেখানে গিলমোর তাকে "তার (গিলমোরের) জীবনের স্থির শক্তি, কর্মক্ষেত্রে এবং ব্যক্তিগতভাবে, কাঁধে কাঁধ মেলানো, এবং দুর্দান্ত বন্ধু" হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। অফিসিয়াল তার মৃত্যুর সংবাদ আনুষ্ঠানিকভাবে পিংক ফ্লয়েডের প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছিল।[২৪] সেখানে একটি পোস্টে তাকে "গ্রাফিক প্রতিভা" বলে অভিহিত করা হয়েছে।[২৭] ফ্লয়েডের ড্রামবাদক নিক মেইসন তাকে "শেষ অবধি অক্লান্ত পরিশ্রমী" বলে উল্লেখ করেছেন।[২৮]
২০১৩ সালে, প্রোগ ম্যাগাজিন থরগের্সন স্মরণে গ্র্যান্ড ডিজাইন পুরস্কার প্রবর্তন করে। এটি পরবর্তীতে স্টর্ম থর্জারসন গ্র্যান্ড ডিজাইন পুরস্কার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে এবং বছরের শ্রেষ্ঠ প্যাকেজজাত পণ্যের নকশাকারকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।[২৯][৩০] একই বছরের সেপ্টেম্বরে মার্কিন পরিচালক রডি বোগাওয়া পরিচালিত টেকেন বাই স্টর্ম: দি আর্ট অব স্টর্ম থরগের্সন অ্যান্ড হিপনোসিস শিরোনামে প্রামাণচিত্র প্রকাশিত হয়।[৩১]
সংগঠন | অনুষ্ঠানের তারিখ | বিভাগ | কাজ | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|
এমটিভি ভিডিও মিউজিক পুরস্কার | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ | শ্রেষ্ঠ ভিডিও পরিচালনা | "লার্নিং টু ফ্লাই (পিংক ফ্লয়েডের গান)" | মনোনীত | [৩২] |
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড | ১ মার্চ ১৯৯৪ | শ্রেষ্ঠ রেকর্ডিং প্যাকেজ | "শাইন অন" | মনোনীত | [৩৩] |
২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ | শ্রেষ্ঠ রেকর্ডিং প্যাকেজ - বক্স | "পাল্স" | মনোনীত | [৩৩] |