এই জীবিত ব্যক্তির জীবনীমূলক নিবন্ধে তথ্য যাচাইয়ের জন্য কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র থেকে উদ্ধৃতি প্রদান করা হয়নি। (এপ্রিল ২০১৪) |
স্টানলি বেঞ্জামিন প্রুসিনার | |
---|---|
জন্ম | আইওয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | মে ২৮, ১৯৪২
জাতীয়তা | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | পেন্সিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেন্সিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অব মেডিসিন |
পরিচিতির কারণ | প্রিয়ন Transmissible spongiform encephalopathy Creutzfeldt-Jakob disease |
দাম্পত্য সঙ্গী | স্যাান্ডি তুর্ক প্রুসিনার (২ সন্তান)[১] |
পুরস্কার | চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৯৭) Potamkin Prize (১৯৯১) Lasker Award (১৯৯৪) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | নিউরোলজি, সংক্রামক ব্যাধি |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ফ্রান্সিস্কো |
স্টানলি বেঞ্জামিন প্রুসিনার (জন্ম: ২৮ মে ১৯৪২) [২] একজন মার্কিন নিউরোলজিস্ট এবং প্রাণরসায়নবিদ। তিনি প্রিয়ন আবিষ্কারের জন্য ১৯৯৭ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
প্রুসিনারের শৈশব কাটে আইওয়া এবং ওহাইওতে। তিনি পেন্সিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে একই বিশ্বিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিন থেকে তিনি ডক্টর অব মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |