স্ট্যানলি কুনিৎজ | |
---|---|
জন্ম | স্ট্যানলি জ্যাস্পন কুনিৎজ ২৯ জুলাই ১৯০৫ উস্টার, ম্যাসাচুসেট্স , যুক্তরাষ্ট্র |
মৃত্যু | ১৪ মে ২০০৬ নিউ ইয়র্ক সিটি, নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ১০০)
পেশা | কবি |
জাতীয়তা | আমেরিকান |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | হার্ভার্ড কলেজ |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার |
|
দাম্পত্যসঙ্গী |
|
স্ট্যানলি জ্যাস্পন কুনিৎজ (/ˈkjuːnɪts/ ; ইংরেজি: Stanley Jasspon Kunitz; ২৯ জুলাই, ১৯০৫ – ১৪ মে, ২০০৬) ছিলেন একজন মার্কিন কবি। তিনি দুইবার আমেরিকার লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস কর্তৃক কবিশ্রেষ্ঠ (পোয়েট লরিয়েট কনসালট্যান্ট টু দ্য লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস) হিসেবে নিযুক্ত হন; প্রথমে ১৯৭৪ সালে, তারপর আবার ২০০০ সালে।[১]
ইহুদি–রুশ–লিথুয়ানীয় বংশোদ্ভূত[২] দম্পতি ইয়েটা হেলেন (কুমারী পদবী: জ্যাস্পন) এবং সলোমন জেড. কুনিৎজ[৩] এর তিন সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ সন্তান স্ট্যানলি কুনিৎজ এর জন্ম হয় যুক্তরাষ্ট্রের উস্টার, ম্যাসাচুসেট্স নামক স্থানে।
তার রুশ ইহুদি বংশোদ্ভূত পিতা ছিলেন একজন পোশাক নির্মাতা[২], যিনি স্ট্যানলির জন্মের মাত্র ছয় সপ্তাহ পূর্বে একটি গণ-উদ্যানে গিয়ে আত্মহত্যা করেন।[৪] দেউলিয়া হয়ে যাবার পর তিনি উস্টারের এল্ম উদ্যানে যান[৫] এবং কার্বোলিক এসিড পান করেন।[৬] তার মা কুনিৎজের বাবার সমস্ত চিহ্ন তাদের বাড়ি থেকে মুছে ফেলেন।[৪] পরবর্তীকালে পিতৃমৃত্যু তার জীবনে গভীর প্রভাব বিস্তার করে।[৭]
কুনিৎজ এবং তার বড় দুই বোন সারা ও সোফিয়াকে একা হাতে বড় করেন তাদের মা, যিনি নিজে ইয়াশওয়েন, কোভ্নো, লিথুয়ানিয়া থেকে ১৮৯০ সালে একাই আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিলেন[৮], এবং শুকনো পণ্যের একটি দোকান খুলেছিলেন।[৯] ইয়েটা ১৯১২ সালে মার্ক ডাইন নামক এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন। ইয়েটা ও মার্ক ১৯১২ সালে দেউলিয়াপনার আবেদন দায়ের করেন এবং পরে জেলা আদালত কর্তৃক সম্পদ গোপনের দায়ে তারা অভিযুক্ত হন। তারা দোষ স্বীকার করে নেন এবং ট্রাস্টিবর্গের নিকট ১০,৫০০ মার্কিন ডলার সমর্পণ করেন।[১০] কুনিৎজের বয়স যখন চৌদ্দ, তখন মার্ক ডাইনের মৃত্যু হয়।[৩] পর্দা লাগানোর সময় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা যান।[১১]
পনের বছর বয়সে কুনিৎজ গৃহত্যাগ করেন এবং এক কসাইয়ের সহকারীর কাজ নেন। পরে তিনি দ্য উস্টার টেলিগ্রাম পত্রিকায় নবিশ সংবাদদাতা হিসেবে চাকরি পান, যেখানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রীষ্মকালীন অবকাশ চলাকালেও কাজ চালিয়ে গেছেন।[৩]
১৯২৬ সালে কুনিৎজ হার্ভার্ড কলেজ থেকে সর্বোচ্চ প্রশংসা সহকারে (summa cum laude) স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন, যেখানে তার মুখ্য বিষয় ছিল ইংরেজি ও গৌণ বিষয় ছিল দর্শন।[৩] পরের বছর হার্ভার্ড কলেজ থেকেই তিনি ইংরেজি বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন। তার ইচ্ছা ছিল পড়াশোনা চালিয়ে গিয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করা কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে জানানো হয় যে, অ্যাংলো–স্যাক্সন শিক্ষার্থীরা একজন ইহুদি শিক্ষককে কিছুতেই মেনে নেবে না।[৩]
হার্ভার্ডের পর তিনি দ্য উস্টার টেলিগ্রাম এর একজন সংবাদদাতা, এবং নিউ ইয়র্ক শহরের এইচ.ডাব্লিউ. উইলসন কোম্পানির সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। এরপর তিনি উইলসন লাইব্রেরি বুলেটিন প্রতিষ্ঠা ও সম্পাদনা শুরু করেন এবং অথোর বায়োগ্রাফিক্যাল স্টাডিজ শুরু করেন।[৩] কুনিৎজ ১৯৩০ সালে হেলেন পিয়ার্স নামক এক মহিলাকে বিয়ে করেন[৩]; ১৯৩৭ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।[১২] ১৯৩৫ সালে তিনি নিউ হোপ, পেনসিলভানিয়াতে স্থানান্তরিত হন এবং সেখানে থিওডোর রেট্কি’র (Theodore Roethke) সাথে তার বন্ধুত্ব হয়।[১২] তিনি ১৯৩৯ সালে এলেনর এভান্স নামক এক মহিলাকে বিয়ে করেন; ১৯৫০ সালে তাদের ঘরে গ্রেচেন নামে এক কন্যা সন্তানের জন্ম হয়।[১২] কুনিৎজ ১৯৫৮ সালে এলেনরের সাথে বিবাহবিচ্ছেদ করেন।[১৩]
উইলসন কোম্পানিতে কুনিৎজ বিংশ শতাব্দির লেখক (Twentieth Century Authors) সহ অন্যান্য রেফারেন্সমূলক কাজের সহ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩১ সালে দিলি তান্তে (Dilly Tante) ছদ্মনামে তিনি লিভিং অথোরস্, এ বুক অফ বায়োগ্রাফিজ (আক্ষরিক বাংলা: জীবিত লেখকবর্গ, একটি জীবনী গ্রন্থ) গ্রন্থটি সম্পাদনা করেন। তার রচিত কবিতাগুলো ক্রমান্বয়ে পোয়েট্রি (Poetry), কমনউইল (Commonweal), দ্য নিউ রিপাবলিক (The New Republic), দ্য নেশন (The Nation), এবং দ্য ডায়াল (The Dial) সাময়িকীতে প্রকাশিত হতে থাকে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, ১৯৪৩ সালে তিনি ন্যায়বান আপত্তিকারী (conscientious objector) হিসেবে সেনাবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হন এবং তিন বার প্রাথমিক প্রশিক্ষণের পর, গ্রেভ্লি পয়েন্ট, ওয়াশিংটন এর আকাশ পরিবহন কমান্ডে অসামরিক ব্যক্তি হিসেবে তথ্য ও শিক্ষা বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত হন। তিনি কমিশন গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান এবং স্টাফ সার্জেন্ট হিসেবে সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি লাভ করেন।[১২]
যুদ্ধের পর তিনি বেনিংটন কলেজে (১৯৪৬–১৯৪৯; বন্ধু রেট্কি’র কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করেন) ভ্রাম্যমাণ শিক্ষকজীবন শুরু করেন।[১২] পরবর্তীকালে তিনি স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক অ্যাট পট্সডাম (তৎকালীন নিউ ইয়র্ক স্টেট টিচার্স কলেজ অ্যাট পট্সডাম) – এ পূর্ণাঙ্গ অধ্যাপক হিসেবে (১৯৪৯–৫০; ১৯৫৪ পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন সেশনে), নিউ স্কুল ফর সোশ্যাল রিসার্চ (প্রভাষক; ১৯৫০–৫৭), ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় (পরিদর্শনকারী অধ্যাপক; ১৯৫৫–৫৬), কুইন্স কলেজ (পরিদর্শনকারী অধ্যাপক; ১৯৫৬–৫৭), ব্র্যান্ডাইস বিশ্ববিদ্যালয় (আবাসিক কবি; ১৯৫৮–৫৯) এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় –এ (স্কুল অফ জেনারেল স্টাডিজ এর প্রভাষক; ১৯৬৩–৬৬ ) শিক্ষকতা করেন এবং এরপর ১৮ বছর তিনি কলাম্বিয়া’র স্কুল অফ দ্য আর্টস – এ সংযুক্ত অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই সময়কালে তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭০), রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়–ক্যামডেন (১৯৭৪), প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৭৮) এবং ভাসার কলেজে (১৯৮১) পরিদর্শনকারী শিক্ষকের নিযুক্তি লাভ করেন।[১৪]
এলেনরের সাথে বিচ্ছেদের পর, ১৯৫৮ সালে তিনি কবি ও চিত্রকর এলিস অ্যাশারকে বিয়ে করেন।[১৫] অ্যাশারের সাথে বিয়ের সুবাদে ফিলিপ গাস্তন এবং মার্ক রথ্কো’র মতন শিল্পীদের সাথে তার বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।[১৩]
কুনিৎজের কবিতাবলি এর গভীরতা ও গুণগত মানের জন্য ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত তিনি ছিলেন নিউ ইয়র্ক রাজ্যের কবিশ্রেষ্ঠ (Poet Laureate)।[১৬] ২০০৫ সালে শতবর্ষে পদার্পণের আগ পর্যন্ত তিনি লেখালেখি ও প্রকাশনার কাজ চালিয়ে যান। অনেকেই তার কাব্যের প্রতীকবাদ (Symbolism), কার্ল ইয়ুং (Carl Jung) এর কর্ম দ্বারা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত বলে মনে করেন। জেমস রাইট, মার্ক ডোটি, লুইজ গ্লুক, জোয়ান হাটন ল্যান্ডিস, এবং ক্যারোলিন কাইযার–সহ বিংশ শতাব্দির অনেক কবিই কুনিৎজের দ্বারা প্রভাবিত।
জীবনের বেশির ভাগ সময়কালই তিনি নিউ ইয়র্ক শহর আর প্রভিন্সটাউন, ম্যাসাচুসেট্স এর মধ্যে ভাগ করে থাকতেন। তিনি উদ্যানপালন উপভোগ করতেন এবং প্রভিন্সটাউনের অন্যতম চিত্তাকর্ষক সমুদ্র তীরবর্তী উদ্যানটির পরিচর্যা করতেন তিনি। তিনি ফাইন আর্টস ওয়ার্ক সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন, যেখানকার সাহিত্য সম্প্রদায়ের প্রধান ভিত্তি ছিলেন তিনি, যেমনটা ছিলেন ম্যানহাটনের পোয়েটস হাউজ এর ক্ষেত্রেও।
তার কাব্যের মাধ্যমে মানবাত্মার মুক্তিসাধনে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে শেরবর্ন, ম্যাসাচুসেট্সে দ্য পিস অ্যাবি ফাউন্ডেশন কর্তৃক তিনি সাহসী বিবেক পুরস্কার (The Peace Abbey Courage of Conscience Award)– এ ভূষিত হন।[১৭]
ম্যানহাটনে নিজ বাসভবনে ২০০৬ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।[১৮] তিনি এর আগেও মৃত্যুর প্রায় মুখোমুখি হয়েছিলেন, এবং নিজের শেষ গ্রন্থ দ্য ওয়াইল্ড ব্রেইড: এ পোয়েট রিফ্লেক্টস অন এ সেঞ্চুরি ইন দ্য গার্ডেন – শীর্ষক প্রবন্ধসমগ্রে, সেই অভিজ্ঞতার ওপর আলোকপাত করেছেন।
কুনিৎজের প্রথম কাব্যসমগ্র, Intellectual Things (ইনটেলেকচুয়াল থিংস) প্রকাশিত হয় ১৯৩০ সালে। তার কবিতাবলির দ্বিতীয় খণ্ড, Passport to the War (পাসপোর্ট টু দ্য ওয়ার) প্রকাশিত হয় তার চৌদ্দ বছর পর; কুনিৎজ-রচিত সেরা কবিতাগুলোর কয়েকটি থাকা স্বত্বেও, বইটি একপ্রকার দৃষ্টির অগোচরেই থেকে যায়, আর দ্রুতই এর মুদ্রণ বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৫৯ সালে তার তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ Selected Poems: 1928-1958 (নির্বাচিত কবিতাবলি: ১৯২৮–১৯৫৮) এর জন্য যখন তিনি প্রকাশক খুঁজে পাচ্ছিলেন না, তার আত্মবিশ্বাস এমনিতেও খুব একটা ভালো অবস্থায় ছিল না। এমন হতাশাজনক অভিজ্ঞতা সত্বেও তার বইটি পরবর্তীকালে লিট্ল ব্রাঊন কর্তৃক প্রকাশিত হয়, এবং পুলিৎজার কাব্য পুরস্কার (Pulitzer Prize for Poetry) – এ ভূষিত হয়।
In a murderous time
the heart breaks and breaks
and lives by breaking.
It is necessary to go
through dark and deeper dark
and not to turn.
~ স্ট্যানলি কুনিৎজ
তার পরবর্তী কাব্যগ্রন্থ ১৯৭১ সালের আগে আর না পাওয়া গেলেও, ষাটের দশকে তিনি ব্যস্ত ছিলেন বিভিন্ন রেফারেন্স বইয়ের সম্পাদনা এবং রুশ কবিদের সাহিত্যকর্মের অনুবাদ নিয়ে। বারো বছর বাদে যখন দ্য টেস্টিং ট্রি প্রকাশিত হয়, কুনিৎজের কবিতাগুলো গোড়ার দিকের অত্যন্ত বুদ্ধিদীপ্ত ও দার্শনিক চিন্তাপ্রসূত কাব্যধারা থেকে আমূল রূপান্তরিত হয়ে, প্রগাঢ়ভাবে ব্যক্তিগত কিন্তু সুশৃংখল আখ্যানে পরিণত হয়। এছাড়াও লঘু-গুরু চরণযুক্ত পঞ্চস্বরাঘাত-বিশিষ্ট (বা দশমাত্রিক) (iambic pentameter) পঙ্ক্তি থেকে সরে গিয়ে তিনি প্রবৃত্তি ও শ্বাসের ভিত্তিতে আরও উন্মুক্ত ছন্দঃশাস্ত্র (prosody) অনুসরণ করেন – যার ফলস্বরূপ পঙ্ক্তিগুলো ক্ষুদ্রতর তিন বা চার স্বরঘাতবিশিষ্ট হয়ে ওঠে।
সত্তর ও আশির দশকজুড়ে তিনি আমেরিকান কাব্যজগতের সবচেয়ে মূল্যবান এবং স্বতন্ত্র কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। তার কাব্যসমগ্র Passing Through: The Later Poems (পাসিং থ্রু: দ্য লেটার পোয়েম্স), ১৯৯৫ সালে জাতীয় গ্রন্থ পুরস্কার (National Book Award) লাভ করে।[১৯][২০] কুনিৎজ আরো অনেক সম্মানে ভূষিত হন, যার মধ্যে রয়েছে জাতীয় শিল্পকলা পদক (National Medal of Arts), কাব্য রচনায় আজীবন অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বলিঞ্জেন পুরস্কার (Bollingen Prize), রবার্ট ফ্রস্ট পদক, এবং হার্ভাডের শতবার্ষিক পদক। তিনি দুই মেয়াদে লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস এর কাব্য বিষয়ক পরামর্শদাতা (কবিশ্রেষ্ঠ উপাধির আনুষ্ঠানিক পদবি), যুক্তরাষ্ট্রের কবিশ্রেষ্ঠ হিসেবে এক মেয়াদ, এবং নিউ ইয়র্ক রাজ্যের রাজ্যকবি হিসেবে এক মেয়াদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি প্রভিন্সটাউন, ম্যাসাচুসেট্সে ফাইন আর্টস ওয়ার্ক সেন্টার এবং নিউ ইয়র্ক শহরে পোয়েটস হাউজ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নবীন কবিদের নিয়ে আয়োজিত ইয়েল সিরিজ অফ ইয়াংগার পোয়েট কম্পিটিশন – এর বিচারকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
কুনিৎজ ১৯২৮ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত উইলসন লাইব্রেরি বুলেটিন এর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেন্সরশিপের একজন খোলাখুলি সমালোচক কুনিৎজ সম্পাদক হিসেবে তার ক্ষমতাবলে, ঐ সকল গ্রন্থাগারিকদের লক্ষ্যবস্তু বানান যারা প্রত্যক্ষভাবে সেন্সরশিপের বিরোধিতা করতেন না। ১৯৩৮ সালে তিনি বার্নার্ড বেরেলসন এর “দ্য মিথ্ অফ লাইব্রেরি ইমপার্শিয়ালিটি” শীর্ষক একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেন। এই নিবন্ধটি ফরেস্ট স্পল্ডিং ও দে ময়েন গণগ্রন্থাগারকে ‘গ্রন্থাগার অধিকার বিল’ এর খসড়া তৈরিতে উদ্বুদ্ধ করে, যা পরবর্তীকালে আমেরিকান গ্রন্থাগার অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক গৃহীত হয় এবং এখন পর্যন্ত পাঠাগারে বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাধীনতা রক্ষার ভিত্তি প্রস্তর হিসেবে ভূমিকা পালন করে আসছে।[২১][২২]
শিরোনাম | প্রকাশকাল |
---|---|
The Wild Braid: A Poet Reflects on a Century in the Garden
(দ্য ওয়াইল্ড ব্রেইড: এ পোয়েট রিফ্লেক্টস অন এ সেঞ্চুরি ইন দ্য গার্ডেন) |
২০০৫ |
The Collected Poems of Stanley Kunitz (NY: W. W. Norton & Company)
(দ্য কালেক্টেড পোয়েমস অফ স্ট্যানলি কুনিৎজ) |
২০০০ |
Passing Through: The Later Poems, New and Selected (NY: W. W. Norton & Company)
(পাসিং থ্রু: দ্য লেটার পোয়েমস, নিউ অ্যান্ড সিলেক্টেড) |
১৯৯৫ |
Next-to-Last Things: New Poems and Essays
(নেক্সট টু লাস্ট থিংস: নিউ পোয়েমস অ্যান্ড এসেজ) |
১৯৮৫ |
The Wellfleet Whale and Companion Poems
(দ্য ওয়েলফ্লিট হোয়েল অ্যান্ড কম্পানিয়ন পোয়েমস) |
|
The Terrible Threshold
(দ্য টেরিবল থ্রেশোল্ড) |
|
The Coat without a Seam
(দ্য কোট উইথ্আউট এ সিম) |
|
The Poems of Stanley Kunitz (1928-1978)
(দ্য পোয়েমস অফ স্ট্যানলি কুনিৎজ (১৯২৮-১৯৭৮)) |
১৯৭৮ |
The Testing Tree
(দ্য টেস্টিং ট্রি) |
১৯৭১ |
Selected Poems, 1928-1958
(সিলেক্টেড পোয়েমস, ১৯২৮-১৯৫৮) |
১৯৫৮ |
Passport to the War
(পাসপোর্ট টু দ্য ওয়ার) |
১৯৪৪ |
Intellectual Things
(ইনটলেকচুয়াল থিংস) |
শিরোনাম | সম্পাদক ও প্রকাশক |
---|---|
Conversations with Stanley Kunitz
(কনভারসেশন্স উইথ্ স্ট্যানলি কুনিৎজ) |
সম্পাদক: কেন্ট পি. লিউংকিস্ট;
মিসিসিপি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস, জ্যাকসন, মিসিসিপি থেকে প্রকাশিত; সাহিত্য কথোপকথন সিরিজ, ১১/ ২০১৩ |
A Kind of Order, A Kind of Folly: Essays and Conversations
(এ কাইন্ড অফ অর্ডার, এ কাইন্ড অফ ফলি: এসেজ অ্যান্ড কনভারসেশন্স) |
|
Interviews and Encounters with Stanley Kunitz
(ইন্টারভিউজ অ্যান্ড এনকাউন্টারস উইথ্ স্ট্যানলি কুনিৎজ) |
সম্পাদক: স্ট্যানলি মস্
দ্য শিপ মেডো প্রেস, রিভারডেল-অন-হাডসন, নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত, ১৯৯৫ |
শিরোনাম | মূল রচনা |
---|---|
The Essential Blake (দ্য এসেনশিয়াল ব্লেক) | |
Orchard Lamps (অর্চার্ড ল্যাম্পস) | ইভান ড্র্যাচ |
Story under Full Sail (স্টোরি আন্ডার ফুল সেইল) | আন্দ্রেই ভজনেসেন্সকি |
Poems of John Keats (পোয়েমস অফ জন কীট্স) | |
Poems of Akhmatova (পোয়েমস অফ আখমাতভ) | ম্যাক্স হেওয়ার্ড |
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; nba1995
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি