ডাকনাম | লা রোহা (লাল) লা ফুরিয়া রোহা (লাল ক্রোধ)[১] | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | ESP | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
যুগোস্লাভিয়া ৩–০ স্পেন (নোভি সাদ, যুগোস্লাভিয়া; ১৮ জুন ১৯৬৯) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
স্পেন ৫–০ লিবিয়া (এল এহিদো, স্পেন; ১ জুলাই ২০০৫) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
আর্জেন্টিনা ৪–০ স্পেন (বার্মিংহ্যাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র; ২৭ জুলাই ১৯৯৬) | |||
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
অংশগ্রহণ | ৪ ((১৯৯২)-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | স্বর্ণ পদক (১৯৯২) |
স্পেন জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি: Spain national under-23 football team; যা স্পেন অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা স্পেন অনূর্ধ্ব-২৩ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে স্পেনের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম স্পেনের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[২] ১৯৬৯ সালের ১৮ই জুন তারিখে, স্পেন অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; যুগোস্লাভিয়ার নোভি সাদে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে স্পেন যুগোস্লাভিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
লা রোহা নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে অবস্থিত। স্পেন অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৪ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের স্বর্ণ পদক জয়লাভ করা।[৩]
লুইস এনরিকে, দানি গার্সিয়া, কোকে, আলভারো ভাসকেস এবং কার্লোস সোলেরের মতো খেলোয়াড়গণ স্পেনের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।