![]() | |
![]() The first issue of Sports Illustrated, showing Milwaukee Braves star Eddie Mathews at bat and New York Giants catcher Wes Westrum in Milwaukee County Stadium | |
এডিটোরিয়াল ডাইরেক্টর | ক্রিস স্টোন |
---|---|
সহ-লেখক | কর্মী সদস্য ম্যানেজিং এডিটর এসআই ডটকম: স্টিফেন ক্যানেল্লা সিনিয়র লেখক: কেলি অ্যান্ডারসন, লার্স অ্যান্ডারসন, ক্রিস বালার্ড, মাইকেল বামবার্গার, জর্জ ডাহরম্যান, ডেভিড এপস্টেইন, মাইকেল ফারবার, ড্যামন হ্যাক, লি জেনকিনস, পিটার কিং, টমাস লেক, টিম লেডেন, জে অস্টিন মারফি, ড্যান প্যাট্রিক, জো পোসনানস্কি, এসএল দাম, সেলিনা রবার্টস, অ্যালান শিপনক, ফিল টেইলর, আয়ান থমসন, জিম ট্রটার, গ্যারি ভ্যান সিকেল, টম ভার্দেসি, গ্রান্ট ওয়াহাল, এল। জোন ভার্টহিম সহযোগী সম্পাদক: ডারসি বাউম (সুইমসুট); মার্ক বিচ, অ্যাডাম ডুয়ারসন, জিন মেনেজ, এলিজাবেথ নিউম্যান, ডেভিড সাবিনো (পরিসংখ্যান) স্টাফ রাইটারস: 'ব্রায়ান কাজেনিভ, আলবার্ট চেন, ক্রিস মান্নিক্স, বেন রিটার, মেলিসা সেগুরা ডেপুটি চিফ অফ রিপোর্টারস: লরেন্স মন্ডি লেখক-প্রতিবেদক: সারা ক্বাক, অ্যান্ড্রু লরেন্স, রিক লিপসি, জুলিয়া মরিল, রেবেকা সান, পাবলো এস টরে রিপোর্টার্স: কেলভিন সি। বায়াস, ম্যাট গ্যাগনে, রেবেকা শোর |
বিভাগ | ক্রীড়া পত্রিকা |
প্রকাশনা সময়-দূরত্ব | মাসিক |
প্রকাশক | দ্য মাভেন, ইনক. |
মোট কপিসংখ্যা (এপ্রিল ২০১৮) | ২,৭৫০,০০০[২] |
প্রথম প্রকাশ | আগস্ট ১৬, ১৯৫৪ |
কোম্পানি | এবিজি-এসআই, এলএলসি |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভিত্তি | নিউ ইয়র্ক সিটি |
ভাষা | ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | www.SI.com |
আইএসএসএন | ০০৩৮-৮২২এক্স |
স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড (এসআই) অথেটিক ব্র্যান্ডস গ্রুপ এর মালিকানাধীন একটি আমেরিকান ক্রীড়া ম্যাগাজিন এবং প্রথম প্রকাশিত হয়ছিল ১৯৫৪ সালের আগস্টে।
এই পত্রিকাই প্রথম এক মিলিয়নেরও বেশি প্রচার সংখ্যা নিয়ে দুবার জেনারেল এক্সিলেন্সের জন্য জাতীয় ম্যাগাজিন পুরস্কার জিতেছে। এঁরা তাঁদের বাৎসরিক সংখ্যা সাঁতারের স্যুট ইস্যুর জন্যও বিশেষ পরিচিত যা ১৯৬৪ সাল থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে এবং অন্যান্য পরিপূরক মিডিয়া কাজ এবং পণ্য তৈরি করে চলেছে।
২০১৮ সালে পত্রিকাটি মূল অধিকারী সংস্থা টাইম ইনক. অধিগ্রহণের মাধ্যমে মেরেডিথ কর্পোরেশন এর কাছে বিক্রি করে দেয়। তবে মেরেডিথ বলে যে এটি স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছিল কারণ তখন এর লাইফস্টাইল বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে একত্রে সমন্বয় করা যচ্ছিল না। পরের বছর মেরেডিথ ঘোষণা করেছিল যে স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড-কে অথেনটিক ব্র্যান্ডস গ্রুপে বিক্রয় করা হবে। মেরেডিথ প্রাথমিকভাবে পরিকল্পনা করেছিল যে তারা তাদের মুদ্রণ ও ডিজিটাল সম্পত্তিগুলির প্রকাশনা এবিজির (যারা অন্যান্য বাজারে স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড ব্র্যান্ডে প্রসারের পরিকল্পনা করেছিল) লাইসেন্সের অধীনে চালু রাখবে। তবে পরে এবিজি ঘোষণা করে যে এর পরিবর্তে ডিজিটাল মিডিয়া সংস্থা দ্য মাভেন, ইনক.কে প্রকাশের অধিকার দেবে।
১৯৫৪ সালের ৯ আগস্টে বর্তমান পত্রিকাটি শুরু হওয়ার আগে স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড নামে দুটি ম্যাগাজিন ছিল। [৩] ১৯৩৬ সালে স্টুয়ার্ট শেফটেল ক্রীড়াবিদদের জন্য লক্ষ্য রেখে স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড তৈরি করেন। এই মাসিক পত্রিকাটি তিনি ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত প্রকাশ করেছিলেন। পত্রিকাটি গল্ফ, টেনিস এবং স্কিইং সহ প্রধান ক্রীড়াগুলির নিবন্ধের দিকে মনোনিবেশ করেছিল। তারপরে তিনি নামটি ডেল পাবলিকেশনের কাছে বিক্রি করে দেন যারা ১৯৪৯ সালে স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড প্রকাশ করেছিল এবং তা বন্ধ হওয়ার আগে ছয়টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল। ডেলের সংস্করণ বড় স্পোর্টস (বেসবল, বাস্কেটবল, বক্সিং) এর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং স্পোর্ট এবং অন্যান্য মাসিক স্পোর্টস ম্যাগাজিনের সঙ্গে র্যাকে অবস্থান করার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিয়েছিল। ১৯৪০-এর দশকে এই ম্যাগাজিনগুলি মাসিক ছিল এবং উৎপাদন পরিকল্পনার করণে সেগুলি তখনকার সাম্প্রতিক ঘটনাগুলি অনুসরণ করত না। জাতীয় স্তরে প্রকৃত সক্রিয় ঘটনাগুলির জন্য বৃহত-ক্ষেত্রে সাধারণ কোনও সাপ্তাহিক ক্রীড়া পত্রিকা ছিল না। এরপরেই টাইম এর প্রধান কর্তা হেনরি লুস বিবেচনা করেন তাঁর সংস্থারই সেই শূন্যস্থান পূরণ করার চেষ্টা করা উচিত। সেই সময় অনেকেরই বিশ্বাস ছিল যে গুরুতর সাংবাদিকতার অনেক নীচে ক্রীড়ার স্থান এবং তাঁদের বিশ্বাসে ঠাঁই পায়নি যে সাপ্তাহিক পত্রিকা স্রেফ খেলার খবর দিয়ে ভরা যেতে পারে বিশেষত করে শীতের সময়। এমন কি লাইফ পত্রিকার আর্নেস্ট হ্যাভম্যান সহ লুসের বেশ কয়েক জন পরামর্শদাতা এই ধারণাটিকে অঙ্কুরেই হত্যা করতে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু লুস ক্রীড়া অনুরাগী না হয়েও যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তখন সেই সময়টিই ঠিক ছিল।[৪]
স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড বেশ কয়েকটি অভিনব উদ্ভাবন চালু করেছিল যা সাধারণত আজও বজায় রাখা হয়েছে:
১৯৬৫ সালে অফসেট মুদ্রণ শুরু হয়। এর ফলে পত্রিকার রঙিন পৃষ্ঠাগুলি রাতারাতি মুদ্রণ করা সম্ভব হয়। এতে কেবল ঝকঝকে এবং উজ্জ্বল চিত্রই মুদ্রণ করা হল না শেষ পর্যন্ত সম্পাদকদের সর্বশেষতম খবরের সাথে সেরা রঙকে যুক্ত করতে সক্ষম করল। ১৯৬৭ সালের মধ্যে পত্রিকাটি বছরে ২০০ পৃষ্ঠা "ফাস্ট কালার" ছেপেছিল; ১৯৮৩ সালে এসআই প্রথম আমেরিকান পূর্ণ-বর্ণের সংবাদ সাপ্তাহিকে পরিণত হয়। কেবল কয়েক দিন পরে নিউজস্ট্যান্ড এবং মেলবক্সগুলিতে সিদ্ধান্তমূলক কভার শট কোন টি হবে - তাকে কেন্দ্র করে ফটোগ্রাফার বিশেষত ওয়াল্টার আইউস এবং নীল লাইফার এর মধ্যে একটি তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে ওঠে। [৫]
১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে ম্যানেজিং এডিটর গিল রোগিনের সময়কালে ফ্রাঙ্ক ডিফর্ড এর বৈশিষ্ট্যযুক্ত গল্পসমূহ পত্রিকার অ্যাঙ্করে পরিণত হয়। পিট রোজেল, উডি হেইস, বিয়ার ব্রায়ান্ট, হাওয়ার্ড কোসেল এবং অন্যান্যরা "বোনাসের টুকরো"য় সর্বাধিক সংখ্যক ব্যক্তিত্ব ও উদ্ধৃত উৎস হয়েছিলেন এবং তখন সময়ের অন্যতম সেরা লেখক হিসাবে ডিফোর্ডের খ্যাতি প্রতিষ্ঠা করেছিল।[৬]