স্বর্ণ অশোক | |
---|---|
Flowers | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
উপপরিবার: | Caesalpinioideae |
গোত্র: | Detarieae |
গণ: | Saraca |
প্রজাতি: | S. thaipingensis |
দ্বিপদী নাম | |
Saraca thaipingensis Cantley |
স্বর্ণ অশোক একটি বহুবর্ষী বৃক্ষ বিশেষ। এর উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম Saraca thaipingensis (সারাকা থাইপিংগেনসিস)। গাছটি ফ্যাবেসি পরিবারের সদস্য।[১][২][৩][৪]
১৮৯৭ সালে নাথানিয়েল ক্যান্টলি এর নামকরণ করেন।[৫][৬][৭]
ইন্দোনেশিয়ার জাভা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও মিয়ানমার প্রভৃতি দেশে স্বর্ণ অশোক সহজলভ্য। বাংলাদেশে এ গাছ খুব একটা দেখা যায় না। তবে ঢাকার গার্ডেনের সাইকি অংশে স্বর্ণ অশোক, রাজ অশোক ও কাউলি অশোক নামে তিন ধরনের অশোক গাছ রয়েছে।[২]
এই গাছ ৭ থেকে ২০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। গাছের কান্ডের রং কালচে এবং প্রায় মসৃণ। পৌষ ও মাঘ মাসে ফুল ফোঁটে। রাতের বেলায় এ ফুল থেকে হালকা মিষ্টি গন্ধ ভেসে আসে। ফুল থেকে চ্যাপ্টা শিমের মতো ফল হয়। অন্যান্য অশোকের চেয়ে স্বর্ণ অশোকের পাতা কিছুটা বড়। পাতার রং সবুজ, তবে কচি পাতার রং তামাটে লাল।[২]
বীজ থেকে চারা হয়। এছাড়া ডালে গুটি কলমের মাধ্যমেও চারা তৈরি করা যায়।[২]