স্ভেৎলানা সাভিৎস্কায়া | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | সোভিয়েত / রাশিয়ান |
অন্যান্য নাম | স্ভেৎলানা ইয়েভগেনিয়েভনা সাভিৎস্কায়া |
পেশা | ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার, রাজনীতিবিদ |
পুরস্কার | হিরো অফ দ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন |
মহাকাশযাত্রা | |
মহাকাশচারী | |
মহাকাশে অবস্থানকাল | ১৯ দিন ১৭ ঘণ্টা ৬ মিনিট |
মনোনয়ক | ১৯৮০ (ফিমেল গ্রুপ ২) |
সর্বমোট অভিযান | ২ |
সর্বমোট অভিযানের সময়কাল | ৩ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট |
অভিযান | স্যালিউৎ ৭-ইপি-২ (সোইয়ুজ টি-৭ আপ, সোইয়ুজ টি-৫ ডাউন), স্যালিউৎ ৭-ইপি-৪ (সোইয়ুজ টি-১২) |
অভিযানের প্রতীক | |
স্বাক্ষর | |
স্ভেৎলানা ইয়েভগেনিয়েভনা সাভিৎস্কায়া (রুশ: Светла́на Евге́ньевна Сави́цкая (রুশ ভাষায়); জন্ম ৮ অগস্ট ১৯৪৮) হলেন একজন সোভিয়েত বিমান চালক এবং মহাকাশচারী যিনি ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বের দ্বিতীয় নারী মহাকাশচারী হিসেবে সোইয়ুজ টি-৭ মহাকাশযানে চড়ে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। তাঁর ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের মিশনে তিনি প্রথম নারী হিসেবে দ্বিতীয় বারের জন্যে মহাকাশ উড্ডয়ন করেন, এবং তিনি মহাকাশে পদচারণা করা বিশ্বের প্রথম নারী। .
বিমান চালক হিসেবে তিনি একাধিক এফএআই বিশ্ব রেকর্ডের অধিকারী।
স্ভেৎলানা সাভিৎস্কায়া এক বিশেষাধিকারপ্রাপ্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন। তাঁর পিতা ইয়েভগেনি সাভিৎস্কি ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালীন একজন অত্যন্ত সুসজ্জিত যুদ্ধবিমানের চালক; যে কাজের জন্যে তাঁকে পরবর্তীকালে সোভিয়েত বায়ুসেনা প্রতিরক্ষা বাহিনীর ডেপুটি কম্যান্ডার-ইন-চিফ পদে অধিষ্ঠিত করা হয়।
মাত্র ১৬ বছর বয়সে সাভিৎস্কায়া তাঁর মাতাপিতার অজান্তেই প্যারাশ্যুটিং শুরু করে দিয়েছিলেন। যখন তাঁর পিতা ব্যাপারটা শোনেন, তখন তিনি তাঁর এই প্রবণতাকে মদত করেছিলেন। তাঁর সপ্তদশ জন্মদিনে ইতিমধ্যে তিনি ৪৫০ সংখ্যক প্যারাশ্যুট লাফ দিয়েছেন। ঠিক পরের বছর তিনি ১৩,৮০০ এবং ১৪,২৫০ মিটার উচ্চতা থেকে আন্তর-আকাশ লাফ দিয়েছিলেন।[১]
১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক হওয়ার পর তিনি মস্কো স্টেট অ্যাভিয়েশন ইন্সটিটিউটে (এমএআই) ভরতি হন, যেখানে তিনি উড্ডয়নের পাঠ নিয়েছিলেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে তিনি ফ্লাইট ইন্সট্রাক্টরের লাইসেন্স পেয়েছিলেন। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে এমএআই থেকে স্নাতক হওয়ার পর ফেদোতভ টেস্ট পাইলট স্কুলে তিনি টেস্ট পাইলটের ট্রেনিং প্রাপ্ত হন, এবং সেখানে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক হয়েছিলেন।[১][২] ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে তিনি ইয়াকোভলেভ বিমান তৈরির কারখানায় টেস্ট পাইলট হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন।
১৯৬৯ এবং ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে তিনি বিমান-কসরতের সোভিয়েত জাতীয় দলের সদস্য ছিলেন। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের জুলাইতে হুলাভিংটনে এফএআই ওয়র্ল্ড এয়ারোবেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি ইয়াক-১৮ বিমানে উড্ডয়ন করেন এবং একটা সর্ব-নারী দলের সঙ্গে ওয়র্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে স্যালোন-ডে-প্রোভেন্স ওয়র্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি তৃতীয় স্থান দখল করেন; এবং ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে কিয়েভে একটা ইয়াক-৫০ চালিয়ে তিনি পঞ্চম হয়েছিলেন।[৩]
১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে নারী মহাকাশচারীদের দ্বিতীয় দল মনোনয়ন করার প্রক্রিয়ায় সাভিতস্কায়া অংশ নিয়েছিলেন। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে তিনি পাকাপাকিভাবে মহাকাশযাত্রী দলে ভরতি হন। তিনি ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর পরীক্ষায় পাস করেছিলেন।
১৯৮১ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বরে সাভিৎস্কায়া তাঁর প্রথম উড়ানের জন্যে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন, যেটা স্যালিউৎ ৭ মহাকাশ স্টেশনে যাওয়ার আসল চালকের পরিবর্তে তাঁর এটা প্রথম উড়ান ছিল। লিওনিদ পোপভ তাঁর তৃতীয় উড়ানের সঙ্গে এই মিশনের কম্যান্ডার ছিলেন; এবং এটা আলেকজান্দার সেরেব্রোভ-এর প্রথম উড়ান ছিল।
১৯৮২ খ্রিস্টাব্দের ১৯ অগস্ট সোইয়ুজ টি-৭ মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। ভ্যালেন্তিনা তেরেশকোভার মহাকাশযাত্রার ১৯ বছর পর এই যাত্রা সাভিৎস্কায়াকে মহাকাশে দ্বিতীয় নারী হিসেবে প্রতিপন্ন করেছিল। এই তিন জন মহাকাশচারী পরদিন মহাকাশ স্টেশনে হাজির হয়েছিলেন যেখানে তাঁদের স্বাগত জানিয়েছিলেন আনাতোলি বেরেজোভয় এবং ভ্যালেন্তিন লেবেদেভ। এই প্রথম মহাকাশ স্টেশনে নারী এবং পুরুষ মিশ্র পরিচালকেরা অংশ নেন। সাভিৎস্কায়ার জন্যে সোইয়ুজ টি-৭ কক্ষপথের মডিউলে ব্যক্তিগত জায়গা নির্দিষ্ট ছিল, কিন্তু পুরুষদের মতোই তিনি মহাকাশ স্টেশনে ঘুমিয়েছেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দের ২৭ অগস্ট পোপোভ, সাভিৎস্কায়া এবং সেরেব্রোভ সোইয়ুজ টি-৫ মহাকাশযানে চেপে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।
১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে সাভিতস্কায়া বাল্টিমোর সান পত্রিকার সাংবাদিক ক্লারা জার্মানিকে এক সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। তিনি স্যালিউৎ ৭ মহাকাশযানে প্রথমবার প্রবেশ করে তাঁর সঙ্গী পুরুষ মহাকাশচারীদের থেকে যৌনতার কাহিনির আবারো সামনা করেছিলেন; ভ্যালেন্তিন লেবেদেভ তাঁকে একটা বহির্বাস দিয়ে বলেছিলেন 'কাজে যাও'। তিনি বলেছিলেন যে, 'আমি তাঁদের সঙ্গে পেশাদারি সম্পর্ক নিয়ে তাড়াতাড়ি কাজ করা শুরু করি।'
১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বর ক্যাথে সুলিভানের উড়ান এবং ইভিএ-এর তিন সপ্তাহের পর সাভিৎস্কায়ার উড়ান এবং ইভিএ (মহাকাশযানের বাইরে কার্যকলাপ) নির্ধারিত হয়েছিল এবং এই ইভিএ নিয়োগ সর্বসাধারণের জন্যে ছিল।[৪] অপরপক্ষে এটা ছিল স্যালিউৎ ৭ মহাকাশ স্টেশনে একটা স্বল্পকালীন মিশন, এই সময় মহাকাশ স্টেশনে যন্ত্রপাতি নিয়ে যাওয়ার ছিল, কেননা, স্যালিউৎ ৭ ইকিউ-৩, তৃতীয় আবাসিক চালক জ্বালানি প্রকোষ্ঠে কিছু মেরামত করতে পারবেন।
১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১৭ জুলাই সাভিৎস্কায়া সোইয়ুজ টি-১২ মহাকাশযানে সওয়ারি হয়ে কম্যান্ডার ভ্লাদিমির দঝানিবেকভ এবং গবেষক মহাকাশচারী ইগর ভল্ক-এর সঙ্গে মহাকাশে পাড়ি দেন। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জুলাই সাভিৎস্কায়া বিশ্বের প্রথম নারী হিসেব মহাকাশ পদচারণা করেন; স্যালিউৎ ৭ মহাকাশ স্টেশনের বাইরে ৩ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট তাঁর বহির্মুখী কার্যকলাপ চলে, এই সময়ে তিনি তাঁর সহকর্মী ভ্লাদিমির দঝানিবেকভের পাশাপাশি ধাতু কাটা এবং ঝালাই করেছিলেন।[৫][৬] ২০১০ পর্যন্ত ৫৭ সভিয়েত/রাশিয়ান মহাকাশ পদচারণাকারীদের মধ্যে তিনিই একমাত্র নারী ছিলেন। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ জুলাই পৃথিবীতে ফেরার দিন ছিল।
সাভিৎস্কায়া তাঁর দ্বিতীয় মিশনে মহাকাশযানের বহির্মুখী কার্যকলাপ সংশ্লিষ্ট ঝালাইয়ের কাজকর্ম নিয়ে স্মৃতিচারণে বলেছেন, 'এটা কী করে হল আমি বুঝতে পারিনি। আমরা আমাদের মহাকাশের পোশাক অথবা স্টেশনের বহির্ভাগ পুড়িয়ে ফেলতে পারতাম।' কিন্তু উভয় উড়ানে তাঁর উৎকৃষ্ট কর্মক্ষমতা সমালোচকদের নীরব করে দিয়েছে, যারা মহাকাশ মিশনে একজন নারীর কর্মদক্ষতা সম্পর্কে প্রশ্ন উঠিয়েছিল।[৭]
পৃথিবীতে ফেরার পর আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন করতে স্যালিউৎ ৭ মহাকাশযানে এক সর্ব-নারী পরিচালিত সোইয়ুজ মিশনে সাভিৎস্কায়াকে কম্যান্ডার নিয়োগ করা হয়। ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে, যাইহোক, স্যালিউৎ ৭-এর সঙ্গে বেতার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়; ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দের গ্রীষ্মে সোইয়ুজ টি-১৩ মিশন দ্বারা মহাকাশ স্টেশনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। যখন পরবর্তী মিশন কম্যান্ডার ভ্লাদিমির ভাস্যুতিনের অসুস্থতার জন্যে ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বরে বন্ধ করে দিতে হয়, অবশেষে নারী উড়ান বাতিল করা হয়। এছাড়াও, সোইয়ুজ টি-৮ এবং সোইয়ুজ-টি-১০-১, এই দুটো অসফল উড়ানের পর যথেষ্ট সোইয়ুজ মহাকাশযান পাওয়া যায়নি। পরবর্তীকালে মির মহাকাশ স্টেশনে যাওয়ার জন্যে সোইয়ুজ-টিএম মহাকাশযানে উড়ান সম্ভব হোত। যাইহোক, ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে সাভিৎস্কায়ার গর্ভাবস্থার কারণে এই প্রকল্প আর অগ্রসর হয়নি।
সাভিৎস্কায়া বিবাহিত, এক সন্তানের জননী, ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন।[৮] ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে বাউম্যান মস্কো হায়ার টেকনিক্যাল স্কুল থেকে তিনি স্নাতক হন। ১৯৮৩ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত তিনি এনপিও এনার্জিয়ার উপপ্রধান ছিলেন।[৯]
একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কমিউনিস্ট, সাভিৎস্কায়া ১৯৮৯ থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের একজন জনগণের ডেপুটি এবং ১৯৯০ থেকে ১৯৯২ পর্যন্ত রাশিয়ার একজন জনগণের ডেপুটি ছিলেন।[১০][১১] ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের দশকের গোড়ায় সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনকে তিনি স্বাগত জানাননি, এটা আর কিছুই নয় যে, সর্বস্ব তাঁর পিতামাতা কঠোর পরিশ্রম করে গড়ে তোলেন আর সটা প্রায় রাতারাতি ধ্বংস হোল এবং তিনি 'খুশি যে তাঁরা এটা দেখার জন্যে বেঁচে নেই'।[৭]
সাভিৎস্কায়া ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে রুশ বিমানবাহিনী থেকে মেজর পদে অবসর নেন। ১৯৯৪-৯৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি মস্কো স্টেট অ্যাভিয়েশন ইন্সটিটিউটে অর্থনীতি এবং বিনিয়োগের একজন সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি স্টেট ডুমার ডেপুটি নির্বাচিত হয়ে রাশিয়ান ফেডারেশনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধিত্ব করেন, এবং তখন থেকে চার দফায় তিনি পুনর্নির্বাচিত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি ডিফেন্স কমিটির উপপ্রধান হিসেবে কাজ করছেন, এবং ন্যাশনাল প্যাট্রিয়টিক ইউনিয়নের কোঅর্ডিনেশন কাউন্সিল প্রিসিডিয়ামের একজন সদস্যও আছেন।[১১]
তারিখ | শ্রেণি | বিষয় | বিমান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
জুন ৬, ১৯৭৪ | টার্বোজেট | ৬০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ১:২০.৪ মিনিট |
জুন ৬, ১৯৭৪ | টার্বোজেট | ৯০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ১:৪৬.৭ মিনিট |
জুন ৭, ১৯৭৪ | টার্বোজেট | ৩০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ০:৫৯.১ মিনিট |
জুন ৭, ১৯৭৪ | টার্বোজেট | ১২০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ২:৩৫.১ মিনিট |
নভেম্বর ১৫, ১৯৭৪ | রকেট বিমান | ৩০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ০:৪১.২ মিনিট |
নভেম্বর ১৫, ১৯৭৪ | রকেট বিমান | ৯০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ১:২১ মিনিট |
নভেম্বর ১৫, ১৯৭৪ | রকেট বিমান | ১২০০০ মি আরোহণ | মিগ-২১ | ১:৫৯.৩ মিনিট |
জুন ২, ১৯৭৫ | টার্বোজেট | ১৫-২৫ কিমির বেশি গতি | মিগ-২৫ | ২৬৮৩.৪৫ কিমি/ঘণ্টা |
অগস্ট ৩১, ১৯৭৭ | টার্বোজেট | আনুভূমিক উড়ানের উচ্চতা | মিগ-২৫ | ২১,২০৯.৯ মি |
অক্টোবর ২১, ১৯৭৭ | টার্বোজেট | ৫০০ কিমি সার্কিটের বেশি গতি | মিগ-২৫ | ২৪৬৬.৩১ কিমি/ঘণ্টা |
এপ্রিল ১২, ১৯৭৮ | টার্বোজেট | ১০০০ কিমি সার্কিটের বেশি গতি | মিগ-২৫ | ২৩৩৩ কিমি/ঘণ্টা |
জানুয়ারি ১৭, ১৯৭৯ | অন্তর্দহন বিমান | ৩০০০ মি আরোহণ | ইয়াক-৫০ | ৪:২১.৪ মিনিট |
এপ্রিল ২৩, ১৯৮১ | টার্বোজেট টেক-অফ ওজন ১৬-২০ টন | ২০০০ মি উচ্চতায় পেলোড | ইয়াক-৪০কে | ৫০১২ কেজি |
এপ্রিল ২৪, ১৯৮১ | টার্বোজেট টেক-অফ ওজন ১২-১৬ টন | ২০০০ মি উচ্চতায় পেলোড | ইয়াক-৪০কে | ৪০৮৪ কেজি |
সাভিৎস্কায়া সোচিতে ২০১৪ খ্রিস্টাব্দে শীতকালীন অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাশিয়ার পতাকাবাহী পাঁচজন মহাকাশচারীর একজন ছিলেন।[১৪]
৪১১৮ স্ভেতা গ্রহাণু হল সাভিৎস্কায়ার নামে নামাঙ্কিত.[১৫]