Sommarnattens leende | |
---|---|
পরিচালক | ইংমার বারিমান |
প্রযোজক | Allan Ekelund |
রচয়িতা | ইংমার বারিমান |
শ্রেষ্ঠাংশে | Ulla Jacobsson Eva Dahlbeck হারিয়েত আন্দারসন Margit Carlqvist Gunnar Björnstrand বিবি আন্দারসন |
চিত্রগ্রাহক | Gunnar Fischer |
সম্পাদক | Oscar Rosander |
মুক্তি | ২৬শে ডিসেম্বর, ১৯৫৫ |
স্থিতিকাল | ১০৮ মিনিট |
দেশ | সুইডেন |
ভাষা | সুয়েডীয় |
স্মাইল্স অফ আ সামার নাইট (সুইডীয়: Sommarnattens leende, ইংরেজি: Smiles of a Summer Night) ইংমার বারিমান পরিচালিত একটি সুইডিশ চলচ্চিত্র যা ১৯৫৫ সালে মুক্তি পায়।[১] ১৯৫৬ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হয়েছিল বলে এটিই প্রথম সিনেমা যা বারিমানকে আন্তর্জাতিক সাফল্য এনে দেয়।[২] ২০০৫ সালে টাইম ম্যাগাজিন প্রণীত সর্বকালের সেরা ১০০ চলচ্চিত্রের তালিকায় এটি স্থান পায়।[৩]
ফ্রেদ্রিক একজন কামুক আইনজীবী, কানীন স্ত্রী আনে'র সাথে সে এক ধরনের প্লেটোনীয় বন্ধনে আবদ্ধ। তার আগের ঘরের ছেলে হেন্রিক বাড়ির পরিচারিকা পেত্রা'র পিছু নিয়েছে। ফ্রেদ্রিকের পুরনো রক্ষিতা দেসিরে সম্প্রতি শহরে এসেছে, সে তার সাথে দেখা করতে যায়। কিন্তু এখন রক্ষিতাটির নতুন প্রেমিক জুটেছে, রাগী কাউন্ট মাল্কোম, যার স্ত্রী শার্লত-ও কোনো অংশে কম ক্রোধী নয়।
সবাইকে দেসিরে'র মা'র প্রাসাদোপম বাড়িতে সাপ্তাহান্তিক পার্টিতে নিমন্ত্রণ করা হয়। এখানে সেখানে ফষ্টিনষ্টি করার পর পেত্রা বর ফ্রিদ-এর সাথে খড়ের গাদায় মিলিত হয়। শার্লত দেসিরে'র কাছ থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য ফ্রেদ্রিক-কে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করে। ওদিকে আনে তার সৎ ছেলে হেন্রিকের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।
ঈর্ষাকাতর কাউন্ট ফ্রেদ্রিক ও শার্লতের মাখামাখি সম্পর্কে জানতে পেরে ফ্রেদ্রিক-কে রুশ রুলেত খেলায় আমন্ত্রণ জানায়, খেলায় ফ্রেদ্রিক হেরে যায়। ভাগ্য ভালো যে, বন্দুকটিতে গুলি ভরা ছিল না। আনে সৎ ছেলে হেন্রিক-এর সাথে পালিয়ে যায়। ফ্রেদ্রিক বুঝতে পারে যে, সে ও দেসিরে সেই গোড়া থেকেই একে অপরকে ভালোবেসে এসেছে।[১]